আজারবাইজানের সঙ্গে সংঘর্ষে আর্মেনিয়ার অন্তত ৪৯ জন সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। ইয়েরেভানের তরফ থেকে এই ৪৯ সৈন্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। দুই দেশের সীমান্তে সংঘর্ষ আরও তীব্র হওয়ায় রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এই বিষয়ে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকালে দেশটির পার্লামেন্টে ভাষণ দেন। ভাষণে তিনি ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ‘আজারবাইজানের আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের’ বিষয়ে জবাবে ‘যথাযথ প্রতিক্রিয়া’ প্রদর্শনের আহ্বানও জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আজারবাইজানের সৈন্যদের সঙ্গে আর্মেনিয়ার সৈন্যদের সংঘর্ষের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে পাশিনিয়ান বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের অন্তত ৪৯ জন সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে এবং দুর্ভাগ্যবশত এটিই চূড়ান্ত পরিসংখ্যান নয়।’ তাঁর মতে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
সংঘাতের জন্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া একে অপরকে দোষারোপ করছে। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কয়েকটি অবস্থান, আশ্রয়কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনা আর্মেনীয় সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে। হামলায় ড্রোন, মর্টারসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাদের সীমান্তে আর্মেনীয় সেনারা গুপ্তচরবৃত্তি ও অস্ত্র মোতায়েন করেছে। স্থানীয় ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে বলেও দাবি দেশটির।
১৯৮০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত থাকার সময় নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে প্রথম দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এরপর কয়েক যুগ ধরেই লড়ছে আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান। দীর্ঘ এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
সবশেষ ২০২০ সালে ছয় সপ্তাহের সংঘাতে ৬ হাজার ৫০০ জনের বেশি নিহত হয় এবং আজারবাইজান নাগোরনো-কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ওই যুদ্ধ শেষ হয়।
আজারবাইজানের সঙ্গে সংঘর্ষে আর্মেনিয়ার অন্তত ৪৯ জন সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। ইয়েরেভানের তরফ থেকে এই ৪৯ সৈন্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। দুই দেশের সীমান্তে সংঘর্ষ আরও তীব্র হওয়ায় রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এই বিষয়ে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকালে দেশটির পার্লামেন্টে ভাষণ দেন। ভাষণে তিনি ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ‘আজারবাইজানের আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের’ বিষয়ে জবাবে ‘যথাযথ প্রতিক্রিয়া’ প্রদর্শনের আহ্বানও জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আজারবাইজানের সৈন্যদের সঙ্গে আর্মেনিয়ার সৈন্যদের সংঘর্ষের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে পাশিনিয়ান বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের অন্তত ৪৯ জন সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে এবং দুর্ভাগ্যবশত এটিই চূড়ান্ত পরিসংখ্যান নয়।’ তাঁর মতে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
সংঘাতের জন্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া একে অপরকে দোষারোপ করছে। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কয়েকটি অবস্থান, আশ্রয়কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনা আর্মেনীয় সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে। হামলায় ড্রোন, মর্টারসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাদের সীমান্তে আর্মেনীয় সেনারা গুপ্তচরবৃত্তি ও অস্ত্র মোতায়েন করেছে। স্থানীয় ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে বলেও দাবি দেশটির।
১৯৮০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত থাকার সময় নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে প্রথম দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এরপর কয়েক যুগ ধরেই লড়ছে আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান। দীর্ঘ এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
সবশেষ ২০২০ সালে ছয় সপ্তাহের সংঘাতে ৬ হাজার ৫০০ জনের বেশি নিহত হয় এবং আজারবাইজান নাগোরনো-কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ওই যুদ্ধ শেষ হয়।
মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৩২ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
১ ঘণ্টা আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগে