কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ফার্স্ট লেডি কিম কিওন। আজ সোমবার স্থানীয় একটি সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এ আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইওনহাপ জানিয়েছে, ফার্স্ট লেডি কিম কিওনের চারটি কুকুর ও তিনটি বিড়াল রয়েছে। আজ সোমবার তিনি স্থানীয় সিউল সিনমান সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার চাইলে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধসহ পশু নির্যাতন বন্ধে কার্যকর অগ্রগতি অর্জন করতে পারে।’
ফার্স্ট লেডি কুকুরের মাংস খাওয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে চিরন্তন সংস্কৃতি ভাগাভাগি করা উচিত বলে আমি বিশ্বাস করি। কারণ, এটি (কুকুরের মাংস খাওয়া) দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে পারে। কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করলে তা শেষ পর্যন্ত মানুষের সেরা বন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোই হবে।’
ইওনহাপ জানিয়েছে, গত মাসে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইউন সুক ইওল দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিলেন ফার্স্ট লেডি কিম কিওন। তিনি বলেছেন, ‘একটি নীতিমালা তৈরি করে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করা যেতে পারে। কুকুরের মাংসের ব্যবসার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের ব্যবসা থেকে বের হয়ে আসতে সরকারি সহায়তার বিষয়গুলো এই নীতিমালার মধ্যে থাকতে পারে।’
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ দুটির মানুষেরা কুকুরের মাংস খায়। তবে গত কয়েক দশক ধরে দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরের মাংস খাওয়া নাটকীয়ভাবে কমে গেছে। কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, কুকুরের মাংস খাওয়ার ঐতিহ্যটি আন্তর্জাতিকভাবে বিব্রতকর হয়ে উঠেছে।
ফার্স্ট লেডি কিম কিওন ওই সাক্ষাৎকারে পশু নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশগুলোর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাণী সুরক্ষা আইন সবচেয়ে দুর্বল। আমাদের দেশে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ পোষা প্রাণী রয়েছে। যদি পশু নির্যাতনকারীদের শাস্তির মাত্রা বাড়ানো হয়, তাহলে আমরা ওকটি বোধ-বুদ্ধিসম্পন্ন সমাজ পাব। আসলে পশু নির্যাতন আর পারিবারিক সহিংসতা একই অন্যায়ের দুটি ভিন্ন শাখা মাত্র।’
প্রেসিডেন্ট ইউন এবং ফার্স্ট লেডি কিম—দুজনেই পশুপ্রেমী হিসেবে সুপরিচিত। তাঁরা চারটি কুকুর ও তিনটি বিড়াল পালেন। প্রেসিডেন্ট ইউন বলেছেন, তিনি তাঁর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী ইশতেহারে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধের বিষয়টি রাখবেন এবং পশু নির্যাতন রোধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখবেন।
কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ফার্স্ট লেডি কিম কিওন। আজ সোমবার স্থানীয় একটি সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এ আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইওনহাপ জানিয়েছে, ফার্স্ট লেডি কিম কিওনের চারটি কুকুর ও তিনটি বিড়াল রয়েছে। আজ সোমবার তিনি স্থানীয় সিউল সিনমান সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার চাইলে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধসহ পশু নির্যাতন বন্ধে কার্যকর অগ্রগতি অর্জন করতে পারে।’
ফার্স্ট লেডি কুকুরের মাংস খাওয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে চিরন্তন সংস্কৃতি ভাগাভাগি করা উচিত বলে আমি বিশ্বাস করি। কারণ, এটি (কুকুরের মাংস খাওয়া) দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে পারে। কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করলে তা শেষ পর্যন্ত মানুষের সেরা বন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোই হবে।’
ইওনহাপ জানিয়েছে, গত মাসে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইউন সুক ইওল দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিলেন ফার্স্ট লেডি কিম কিওন। তিনি বলেছেন, ‘একটি নীতিমালা তৈরি করে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধ করা যেতে পারে। কুকুরের মাংসের ব্যবসার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের ব্যবসা থেকে বের হয়ে আসতে সরকারি সহায়তার বিষয়গুলো এই নীতিমালার মধ্যে থাকতে পারে।’
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ দুটির মানুষেরা কুকুরের মাংস খায়। তবে গত কয়েক দশক ধরে দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরের মাংস খাওয়া নাটকীয়ভাবে কমে গেছে। কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, কুকুরের মাংস খাওয়ার ঐতিহ্যটি আন্তর্জাতিকভাবে বিব্রতকর হয়ে উঠেছে।
ফার্স্ট লেডি কিম কিওন ওই সাক্ষাৎকারে পশু নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশগুলোর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাণী সুরক্ষা আইন সবচেয়ে দুর্বল। আমাদের দেশে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ পোষা প্রাণী রয়েছে। যদি পশু নির্যাতনকারীদের শাস্তির মাত্রা বাড়ানো হয়, তাহলে আমরা ওকটি বোধ-বুদ্ধিসম্পন্ন সমাজ পাব। আসলে পশু নির্যাতন আর পারিবারিক সহিংসতা একই অন্যায়ের দুটি ভিন্ন শাখা মাত্র।’
প্রেসিডেন্ট ইউন এবং ফার্স্ট লেডি কিম—দুজনেই পশুপ্রেমী হিসেবে সুপরিচিত। তাঁরা চারটি কুকুর ও তিনটি বিড়াল পালেন। প্রেসিডেন্ট ইউন বলেছেন, তিনি তাঁর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী ইশতেহারে কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধের বিষয়টি রাখবেন এবং পশু নির্যাতন রোধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখবেন।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
৩ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে দুই দিনের সফরে দেশটিতে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২২-২৩ এপ্রিল এই সফর অনুষ্ঠিত হবে বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির তৃতীয় মেয়াদে এটিই প্রথম সৌদি আরব সফর।
৭ ঘণ্টা আগে