আধুনিক স্মার্টফোনে কম্পাস বা ম্যাগনেটোমিটার থাকে, যা পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দিক নির্ণয় করে নেভিগেশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। এই ম্যাগনেটোমিটার ব্যবহার করেই রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার ঘনত্ব পরিমাপ করা যাবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজির (এনআইএসটি) একদল গবেষক দাবি করছেন।
স্মার্টফোন ব্যবহার করে রক্তে বিভিন্ন অণুর মাত্রা পরিমাপ করে এই পদ্ধতি বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করতে পারবে বলে গবেষকরা বিশ্বাস করেন। ধারণাটি প্রমাণের জন্য গবেষকেরা হাইড্রোজেলের স্ট্রিপসহ দ্রবণের একটি (পরীক্ষার জন্য রক্তের পরিবর্তে ব্যবহৃত) ক্ষুদ্র কূপ স্মার্টফোনের সঙ্গে বেঁধে দেন। হাইড্রোজেল একটি ছিদ্রযুক্ত উপাদান যা পানিতে রাখলে ফুলে যায়। গবেষকেরা হাইড্রোজেলের মধ্যে ক্ষুদ্র চৌম্বকীয় কণা যুক্ত করেন। এগুলো সংকোচন ও প্রসারনের মাধ্যমে গ্লুকোজ বা পিএইচ স্তরের (অম্লতা পরিমাপ) উপস্থিতি জানায়। পিএইচ স্তর কখনও কখনও বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করতে পারে।
যখন হাইড্রোজেল কণাগুলো প্রসারিত বা সঙ্কুচিত হয় তখন এগুলো চৌম্বকীয় কণাগুলোকে স্মার্টফোনের ম্যাগনেটোমিটারের কাছাকাছি আসে বা দূরে সরে যায়। আর চৌম্বক ক্ষেত্রের শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনগুলো সনাক্ত করতে পারে ম্যাগনেটোমিটার। এই কৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র গ্লুকোজের ঘনত্ব পরিমাপ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে গবেষকেরা দাবি করেন।
বাড়িতে গ্লুকোজ নিরীক্ষণের জন্য এই ধরনের উচ্চ সংবেদনশীলতার প্রয়োজন হয় না। তবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যতে লালায় শর্করার পরিমাণ নির্ণয় করা যেতে পারে। লালাতে চিনির ঘনত্ব অনেক কম থাকে।
এনআইএসটি টিম বলেছে, তারা যে স্মার্ট হাইড্রোজেলগুলো ব্যবহার করেছে তা সস্তা ও এগুলো তৈরি করাও তুলনামূলকভাবে সহজ। তাত্ত্বিকভাবে, এগুলো পরীক্ষার কিট হিসাবে সস্তায় বিক্রি করা যেতে পারে যা ব্যবহারকারীর স্মার্টফোনে যুক্ত করা যাবে। এই কিটের সঙ্গে স্মার্টফোনের নির্দিষ্ট অ্যাপ ব্যবহার করে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বের করা যাবে। এই কৌশলে রক্তে শর্করা বের করার প্রযুক্তি স্মার্টফোনেই বিদ্যমান। তাই বর্তমানে উপলব্ধ বিকল্পগুলোর তুলনায় এই পদ্ধতির মাধ্যমে কম খরচে রক্তের শর্করার পরিমাণ বের করা যাবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
আধুনিক স্মার্টফোনে কম্পাস বা ম্যাগনেটোমিটার থাকে, যা পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দিক নির্ণয় করে নেভিগেশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। এই ম্যাগনেটোমিটার ব্যবহার করেই রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার ঘনত্ব পরিমাপ করা যাবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজির (এনআইএসটি) একদল গবেষক দাবি করছেন।
স্মার্টফোন ব্যবহার করে রক্তে বিভিন্ন অণুর মাত্রা পরিমাপ করে এই পদ্ধতি বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করতে পারবে বলে গবেষকরা বিশ্বাস করেন। ধারণাটি প্রমাণের জন্য গবেষকেরা হাইড্রোজেলের স্ট্রিপসহ দ্রবণের একটি (পরীক্ষার জন্য রক্তের পরিবর্তে ব্যবহৃত) ক্ষুদ্র কূপ স্মার্টফোনের সঙ্গে বেঁধে দেন। হাইড্রোজেল একটি ছিদ্রযুক্ত উপাদান যা পানিতে রাখলে ফুলে যায়। গবেষকেরা হাইড্রোজেলের মধ্যে ক্ষুদ্র চৌম্বকীয় কণা যুক্ত করেন। এগুলো সংকোচন ও প্রসারনের মাধ্যমে গ্লুকোজ বা পিএইচ স্তরের (অম্লতা পরিমাপ) উপস্থিতি জানায়। পিএইচ স্তর কখনও কখনও বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করতে পারে।
যখন হাইড্রোজেল কণাগুলো প্রসারিত বা সঙ্কুচিত হয় তখন এগুলো চৌম্বকীয় কণাগুলোকে স্মার্টফোনের ম্যাগনেটোমিটারের কাছাকাছি আসে বা দূরে সরে যায়। আর চৌম্বক ক্ষেত্রের শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনগুলো সনাক্ত করতে পারে ম্যাগনেটোমিটার। এই কৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র গ্লুকোজের ঘনত্ব পরিমাপ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে গবেষকেরা দাবি করেন।
বাড়িতে গ্লুকোজ নিরীক্ষণের জন্য এই ধরনের উচ্চ সংবেদনশীলতার প্রয়োজন হয় না। তবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যতে লালায় শর্করার পরিমাণ নির্ণয় করা যেতে পারে। লালাতে চিনির ঘনত্ব অনেক কম থাকে।
এনআইএসটি টিম বলেছে, তারা যে স্মার্ট হাইড্রোজেলগুলো ব্যবহার করেছে তা সস্তা ও এগুলো তৈরি করাও তুলনামূলকভাবে সহজ। তাত্ত্বিকভাবে, এগুলো পরীক্ষার কিট হিসাবে সস্তায় বিক্রি করা যেতে পারে যা ব্যবহারকারীর স্মার্টফোনে যুক্ত করা যাবে। এই কিটের সঙ্গে স্মার্টফোনের নির্দিষ্ট অ্যাপ ব্যবহার করে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বের করা যাবে। এই কৌশলে রক্তে শর্করা বের করার প্রযুক্তি স্মার্টফোনেই বিদ্যমান। তাই বর্তমানে উপলব্ধ বিকল্পগুলোর তুলনায় এই পদ্ধতির মাধ্যমে কম খরচে রক্তের শর্করার পরিমাণ বের করা যাবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
ডেঙ্গুতে সবশেষ মারা যাওয়া তিনজনই পুরুষ। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুইজন ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩ জনে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রজনন সংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ে চিকিৎসকদের জন্য এক নতুন সতর্কবার্তা নিয়ে এসেছে লিথুয়ানিয়ার ২৯ বছর বয়সী এক নারীর বিরল সমস্যা। বারবার চেষ্টা করেও গর্ভধারণে ব্যর্থ হওয়া এবং ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) চিকিৎসায়ও ফল না আসায় ধন্দে পড়ে গিয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
৪ ঘণ্টা আগেহাসপাতালে ভর্তি আগুনে পোড়া রোগীদের সেপসিস, একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হয়ে যাওয়া, নিউমোনিয়া, মূত্রনালির সংক্রমণ, শক ইত্যাদি হতে পারে। ফলে তাদের বিভিন্ন জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা সাধারণ রোগীর চেয়ে বেশি। এসব জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়ালসের প্রতি রেজিস্ট্যান্স হার অনেক বেশি...
৭ ঘণ্টা আগেআগুনে পুড়ে যাওয়া একটি মারাত্মক ও যন্ত্রণাদায়ক দুর্ঘটনা। এ দুর্ঘটনা শুধু ত্বকই নয়, চোখের মতো সংবেদনশীল অঙ্গকেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। আগুন, গরম বাষ্প, বিস্ফোরণ, রাসায়নিক পদার্থ কিংবা ধোঁয়ার কারণে হওয়া চোখের ক্ষতি অনেক সময় স্থায়ী অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। তাই আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীর চোখের...
৮ ঘণ্টা আগে