বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, চীনা কর্মকর্তাদের অবশ্যই দেশটির করোনা সংক্রমণের সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে। কারণ চীনে করোনার সংক্রমণ আবার বেড়ে গেছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ আগে চীন সরকার করোনার বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে। সি চিন পিং সরকার ‘শূন্য কোভিড নীতি’ থেকে সরে এসেছে। এরপর থেকে দেশটিকে করোনা সংক্রমণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি দেশ চীনা ভ্রমণকারীদের ওপর করোনার পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, চীনের হাসপাতালগুলোতে কতজন করোনার রোগী ভর্তি রয়েছে, কতজন নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি রয়েছে এবং করোনা সংক্রমণজনিত কারণে কতজন মারা যাচ্ছে, সেসব তথ্য তারা জানতে চায়। এমনকি কতজনকে এ পর্যন্ত করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্যও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের কাছে জানতে চেয়েছে।
এদিকে চীনে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইতালি, জাপান ও তাইওয়ান চীন থেকে আসা ভ্রমণকারীদের জন্য করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে। কারণ চীনা ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে সেই সব দেশে নতুন করে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সম্প্রতি চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিবৃতিটি জারি করেছে। বিবৃতিতে সংস্থাটি বলেছে, করোনা মহামারি পরিস্থিতির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশেষ করে দুর্বল ও ষাটোর্ধ্ব বয়স্ক ব্যক্তিদের টিকা দেওয়ার তথ্য প্রকাশ করতে বলা হয়েছে।
চীনের পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও সঠিক সময়ে করোনার তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডব্লিউএইচও বলেছে, ঝুঁকি মূল্যায়ন ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য জানা খুবই জরুরি।
করোনা ভাইরাসের ক্রমাগত পরিবর্তন নিয়ে আগামী মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা দল একটি সভা করবে। সেই সভায় যাতে করোনার বর্তমান পরিস্থিতি সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা যায়, এর জন্যই চীনকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
চীন সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫ হাজার মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। প্রতিদিন অন্তত ১০ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে।
সরকারের তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, এ মাসে মাত্র ১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। তবে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা এয়ারফিনিটি বলেছে, চীনে প্রতিদিন অন্তত ৯ হাজার মানুষ করোনাজনিত রোগে মারা যাচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, চীনা কর্মকর্তাদের অবশ্যই দেশটির করোনা সংক্রমণের সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে। কারণ চীনে করোনার সংক্রমণ আবার বেড়ে গেছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ আগে চীন সরকার করোনার বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে। সি চিন পিং সরকার ‘শূন্য কোভিড নীতি’ থেকে সরে এসেছে। এরপর থেকে দেশটিকে করোনা সংক্রমণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি দেশ চীনা ভ্রমণকারীদের ওপর করোনার পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, চীনের হাসপাতালগুলোতে কতজন করোনার রোগী ভর্তি রয়েছে, কতজন নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি রয়েছে এবং করোনা সংক্রমণজনিত কারণে কতজন মারা যাচ্ছে, সেসব তথ্য তারা জানতে চায়। এমনকি কতজনকে এ পর্যন্ত করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্যও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের কাছে জানতে চেয়েছে।
এদিকে চীনে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইতালি, জাপান ও তাইওয়ান চীন থেকে আসা ভ্রমণকারীদের জন্য করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে। কারণ চীনা ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে সেই সব দেশে নতুন করে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সম্প্রতি চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিবৃতিটি জারি করেছে। বিবৃতিতে সংস্থাটি বলেছে, করোনা মহামারি পরিস্থিতির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশেষ করে দুর্বল ও ষাটোর্ধ্ব বয়স্ক ব্যক্তিদের টিকা দেওয়ার তথ্য প্রকাশ করতে বলা হয়েছে।
চীনের পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও সঠিক সময়ে করোনার তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডব্লিউএইচও বলেছে, ঝুঁকি মূল্যায়ন ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য জানা খুবই জরুরি।
করোনা ভাইরাসের ক্রমাগত পরিবর্তন নিয়ে আগামী মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা দল একটি সভা করবে। সেই সভায় যাতে করোনার বর্তমান পরিস্থিতি সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা যায়, এর জন্যই চীনকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
চীন সরকার জানিয়েছে, দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫ হাজার মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। প্রতিদিন অন্তত ১০ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে।
সরকারের তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, এ মাসে মাত্র ১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। তবে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা এয়ারফিনিটি বলেছে, চীনে প্রতিদিন অন্তত ৯ হাজার মানুষ করোনাজনিত রোগে মারা যাচ্ছে।
প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ে চিকিৎসকদের জন্য এক নতুন সতর্কবার্তা নিয়ে এসেছে লিথুয়ানিয়ার ২৯ বছর বয়সী এক নারীর বিরল সমস্যা। বারবার চেষ্টা করেও গর্ভধারণে ব্যর্থ হওয়া এবং ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) চিকিৎসায়ও ফল না আসায় ধন্দে পড়ে গিয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেহাসপাতালে ভর্তি আগুনে পোড়া রোগীদের সেপসিস, একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হয়ে যাওয়া, নিউমোনিয়া, মূত্রনালির সংক্রমণ, শক ইত্যাদি হতে পারে। ফলে তাদের বিভিন্ন জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা সাধারণ রোগীর চেয়ে বেশি। এসব জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়ালসের প্রতি রেজিস্ট্যান্স হার অনেক বেশি...
৫ ঘণ্টা আগেআগুনে পুড়ে যাওয়া একটি মারাত্মক ও যন্ত্রণাদায়ক দুর্ঘটনা। এ দুর্ঘটনা শুধু ত্বকই নয়, চোখের মতো সংবেদনশীল অঙ্গকেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। আগুন, গরম বাষ্প, বিস্ফোরণ, রাসায়নিক পদার্থ কিংবা ধোঁয়ার কারণে হওয়া চোখের ক্ষতি অনেক সময় স্থায়ী অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। তাই আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীর চোখের...
৬ ঘণ্টা আগেএনুরিসেস বা বিছানায় প্রস্রাব করা একটি সাধারণ শিশু সমস্যা। এটি অনেক সময় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেরে যায়, আবার কখনো কখনো হয়ে দাঁড়ায় দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। এটি শুধু শারীরিক নয়, বরং মানসিক ও সামাজিক প্রভাবও ফেলে শিশুর জীবনে। এনুরিসেস শিশুদের জন্য লজ্জার বিষয় নয়। একটি চিকিৎসাযোগ্য অবস্থা...
৭ ঘণ্টা আগে