নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে একেবারে কমে এসেছে করোনা সংক্রমণ। তবে শঙ্কায় ফেলছে ভারতে শনাক্ত হওয়া নতুন চীনা ধরন। যার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়তে পারে বলে মনে করছে সরকার। এ জন্য সর্বোচ্চ সতর্ক হয়ে হাসপাতাল প্রস্তুত রাখাসহ সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার।
আজ রোববার সকাল সোয়া ১০টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে জরুরি ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘টিকার মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে যে প্রশ্ন উঠছে, সেটি ঠিক নয়। নাইট্যাগ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও জাতীয় কারিগরি কমিটির পরামর্শেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
এ ছাড়াও বৈঠকে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘সম্প্রতি ভারতে অমিক্রনের নতুন ধরন বিএফ.৭ শনাক্ত হয়েছে। যেটিতে চীনেই ২৫ কোটির মতো মানুষ আক্রান্ত হতে পারে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতেও এটির বিস্তার ঘটছে। তবে এটি কতটা ভয়ংকর সে ব্যাপারে এখনই স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘একাধিক জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং যারা এখনো ভ্যাকসিনের বাইরে তাদের কিছুটা শঙ্কা আছে। এ জন্য যারা এখনো টিকা নেননি, দ্রুত তাদের টিকা নেওয়া উচিত। একই সঙ্গে দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ শুরু হয়েছে, গণমাধ্যমকর্মী থেকে শুরু করে সবারই এটি নেওয়া উচিত।’
করোনার সংক্রমণ কমে এসেছে দাবি করে আহমেদুল কবির বলেন, ‘আমরা দেখছি সংক্রমণ কমে এসেছে। তারপরও নতুন ধরনের কারণে পরিস্থিতি যদি খারাপ হয়, সে জন্য মহাখালী কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালসহ প্রতিটি হাসপাতালকেই প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আকাশ ও স্থলে পথে চীন ও ভারত থেকে আসা সন্দেহভাজন ব্যক্তির কোভিড পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারের আইইডিসিআর, নিপসম ও নিলমার্চকে আরও প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে যেসব রোগী শনাক্ত হচ্ছে, তাদের মধ্যে নতুন ধরনের কেউ আছে কিনা, তা জানতে জিনোম সিকোয়েন্স করতে আইইডিসিআরকে বলা হয়েছে।’
এ সময় সরকারের করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরার্মশক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘এই মুহূর্তে শঙ্কিত নয়, সতর্ক হতে হবে। যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়ার মতো বিশ্বব্যাপী সেই পরিস্থিতিও নেই। কিন্তু হাত ধোয়া, মাস্ক পরার বিষয়টি মানুষ মনে হয় ভুলে গেছে। সাধারণ মানুষকে আবারও তা স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।’
চীনের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধের কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, ‘এই মুহূর্তে নেই। নতুন ধরন নিয়ে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আবারও সচেতন করা হবে।’
বাদ পড়া শিশুদের টিকাদানের বিষয়ে সরকারের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব শামসুল হক বলেন, ‘যারা বাদ পড়েছে, তারা যাতে বিভ্রান্ত না হয়, সে জন্য ঢাকার দুটি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী মাস থেকে ৫-১১ বছরের শিশুদের দ্বিতীয় ডোজ শুরু হচ্ছে, তখনো তারা প্রথম ডোজ নিতে পারবে।’
দেশে একেবারে কমে এসেছে করোনা সংক্রমণ। তবে শঙ্কায় ফেলছে ভারতে শনাক্ত হওয়া নতুন চীনা ধরন। যার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়তে পারে বলে মনে করছে সরকার। এ জন্য সর্বোচ্চ সতর্ক হয়ে হাসপাতাল প্রস্তুত রাখাসহ সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার।
আজ রোববার সকাল সোয়া ১০টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে জরুরি ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘টিকার মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে যে প্রশ্ন উঠছে, সেটি ঠিক নয়। নাইট্যাগ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও জাতীয় কারিগরি কমিটির পরামর্শেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
এ ছাড়াও বৈঠকে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘সম্প্রতি ভারতে অমিক্রনের নতুন ধরন বিএফ.৭ শনাক্ত হয়েছে। যেটিতে চীনেই ২৫ কোটির মতো মানুষ আক্রান্ত হতে পারে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতেও এটির বিস্তার ঘটছে। তবে এটি কতটা ভয়ংকর সে ব্যাপারে এখনই স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘একাধিক জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং যারা এখনো ভ্যাকসিনের বাইরে তাদের কিছুটা শঙ্কা আছে। এ জন্য যারা এখনো টিকা নেননি, দ্রুত তাদের টিকা নেওয়া উচিত। একই সঙ্গে দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ শুরু হয়েছে, গণমাধ্যমকর্মী থেকে শুরু করে সবারই এটি নেওয়া উচিত।’
করোনার সংক্রমণ কমে এসেছে দাবি করে আহমেদুল কবির বলেন, ‘আমরা দেখছি সংক্রমণ কমে এসেছে। তারপরও নতুন ধরনের কারণে পরিস্থিতি যদি খারাপ হয়, সে জন্য মহাখালী কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালসহ প্রতিটি হাসপাতালকেই প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আকাশ ও স্থলে পথে চীন ও ভারত থেকে আসা সন্দেহভাজন ব্যক্তির কোভিড পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারের আইইডিসিআর, নিপসম ও নিলমার্চকে আরও প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে যেসব রোগী শনাক্ত হচ্ছে, তাদের মধ্যে নতুন ধরনের কেউ আছে কিনা, তা জানতে জিনোম সিকোয়েন্স করতে আইইডিসিআরকে বলা হয়েছে।’
এ সময় সরকারের করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরার্মশক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘এই মুহূর্তে শঙ্কিত নয়, সতর্ক হতে হবে। যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়ার মতো বিশ্বব্যাপী সেই পরিস্থিতিও নেই। কিন্তু হাত ধোয়া, মাস্ক পরার বিষয়টি মানুষ মনে হয় ভুলে গেছে। সাধারণ মানুষকে আবারও তা স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।’
চীনের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধের কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, ‘এই মুহূর্তে নেই। নতুন ধরন নিয়ে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আবারও সচেতন করা হবে।’
বাদ পড়া শিশুদের টিকাদানের বিষয়ে সরকারের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব শামসুল হক বলেন, ‘যারা বাদ পড়েছে, তারা যাতে বিভ্রান্ত না হয়, সে জন্য ঢাকার দুটি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী মাস থেকে ৫-১১ বছরের শিশুদের দ্বিতীয় ডোজ শুরু হচ্ছে, তখনো তারা প্রথম ডোজ নিতে পারবে।’
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
২ দিন আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
২ দিন আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
২ দিন আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
২ দিন আগে