বেনাপোল প্রতিনিধি
ভারত থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৫ দিনে ৮ হাজার ৮৪২ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় ২৯ মার্চ (আজ) পেঁয়াজ আমদানির শেষ সময় নির্ধারণ করায় পেঁয়াজ আমদানি বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
প্রায় দেড় বছর পর ২০ মার্চ ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে পেঁয়াজের প্রথম চালান ঢোকে। এদিন প্রায় দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ নিয়ে ৫২টি ভারতীয় ট্রাক বন্দরে আসে।
বেনাপোল বন্দরে আমদানি করা নাসিকের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ টাকা, হাসখালি ১৬ টাকা ও নগর জাতের পেঁয়াজ ১৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে বাজারে উঠেছে দেশি পেঁয়াজ। এর মধ্যে পুরোদমে আমদানি হচ্ছে ভারতীয় পেঁয়াজ। আমদানি বেড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩০ টাকা থেকে কমে বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। এতে ক্রেতারা খুশি হলেও আমদানিকারকেরা বলছেন, লোকসান হচ্ছে।
পেঁয়াজের সাধারণ ক্রেতা আলিম জানান, এক সপ্তাহ আগে ভারতীয় পেঁয়াজের বাজার দর ছিল প্রতিকেজি ৩০ টাকা। এখন দেশীয় পেঁয়াজ বাজারে ওঠায় ও ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধিতে কাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা।
ভারতীয় ট্রাকচালক অরিন্দম জানান, ভারতের নাসিক ও পশ্চিম বঙ্গেও বেশ কিছু অঞ্চল থেকে তাঁরা পেঁয়াজ বেনাপোল বন্দরে নিয়ে আসছেন।
বেনাপোল বন্দর শ্রমিক জাবেদ হোসেন বলেন, ‘প্রায় দেড় বছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। এখন আবার আমদানি হচ্ছে। এতে কাজের চাপ বেড়েছে।’
পেঁয়াজ আমদানিকারক শামিম গাজী বলেন, ‘২৯ মার্চের পর আপাতত আর পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে না। তাই ভারত থেকে কেনা পেঁয়াজ দ্রুত নিয়ে আসছি। এখন যে দাম পাওয়া যাচ্ছে, তাতে লোকসান হবে। নাসিকের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ টাকা, হাসখালি ১৬ টাকা ও নগর জাতের পেঁয়াজ ১৮ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ভারতীয় পেঁয়াজ প্রকারভেদে প্রতি মেট্রিক টন ১১১ থেকে ২৮০ ডলার পর্যন্ত দামে আমদানি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ আমদানিতে সরকারকে ৫ শতাংশ হারে ২ টাকা ৭৫ পয়সা শুল্ককর পরিশোধ করতে হচ্ছে।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, ‘সম্প্রতি বেনাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেন, সংশ্লিষ্টদের সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে আব্দুল লতিফ নামের বেনাপোলের এক পেঁয়াজচাষি বলেন, ‘দেশীয় পেঁয়াজ যে সময় বাজারে আসে, তখন ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি বেড়ে যায়।’
ভারত থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৫ দিনে ৮ হাজার ৮৪২ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় ২৯ মার্চ (আজ) পেঁয়াজ আমদানির শেষ সময় নির্ধারণ করায় পেঁয়াজ আমদানি বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
প্রায় দেড় বছর পর ২০ মার্চ ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে পেঁয়াজের প্রথম চালান ঢোকে। এদিন প্রায় দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ নিয়ে ৫২টি ভারতীয় ট্রাক বন্দরে আসে।
বেনাপোল বন্দরে আমদানি করা নাসিকের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ টাকা, হাসখালি ১৬ টাকা ও নগর জাতের পেঁয়াজ ১৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে বাজারে উঠেছে দেশি পেঁয়াজ। এর মধ্যে পুরোদমে আমদানি হচ্ছে ভারতীয় পেঁয়াজ। আমদানি বেড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩০ টাকা থেকে কমে বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। এতে ক্রেতারা খুশি হলেও আমদানিকারকেরা বলছেন, লোকসান হচ্ছে।
পেঁয়াজের সাধারণ ক্রেতা আলিম জানান, এক সপ্তাহ আগে ভারতীয় পেঁয়াজের বাজার দর ছিল প্রতিকেজি ৩০ টাকা। এখন দেশীয় পেঁয়াজ বাজারে ওঠায় ও ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধিতে কাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা।
ভারতীয় ট্রাকচালক অরিন্দম জানান, ভারতের নাসিক ও পশ্চিম বঙ্গেও বেশ কিছু অঞ্চল থেকে তাঁরা পেঁয়াজ বেনাপোল বন্দরে নিয়ে আসছেন।
বেনাপোল বন্দর শ্রমিক জাবেদ হোসেন বলেন, ‘প্রায় দেড় বছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। এখন আবার আমদানি হচ্ছে। এতে কাজের চাপ বেড়েছে।’
পেঁয়াজ আমদানিকারক শামিম গাজী বলেন, ‘২৯ মার্চের পর আপাতত আর পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে না। তাই ভারত থেকে কেনা পেঁয়াজ দ্রুত নিয়ে আসছি। এখন যে দাম পাওয়া যাচ্ছে, তাতে লোকসান হবে। নাসিকের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২০ টাকা, হাসখালি ১৬ টাকা ও নগর জাতের পেঁয়াজ ১৮ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ভারতীয় পেঁয়াজ প্রকারভেদে প্রতি মেট্রিক টন ১১১ থেকে ২৮০ ডলার পর্যন্ত দামে আমদানি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ আমদানিতে সরকারকে ৫ শতাংশ হারে ২ টাকা ৭৫ পয়সা শুল্ককর পরিশোধ করতে হচ্ছে।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, ‘সম্প্রতি বেনাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেন, সংশ্লিষ্টদের সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে আব্দুল লতিফ নামের বেনাপোলের এক পেঁয়াজচাষি বলেন, ‘দেশীয় পেঁয়াজ যে সময় বাজারে আসে, তখন ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি বেড়ে যায়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪