রেমিট্যান্সের পর এবার রপ্তানিতেও সুখবর। বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের এ দুটি খাতেই ইতিবাচক ধারা বইছে। ডলার সংকটের এই সময়ে এ খবর সামনের দিনগুলোতে অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে সরকারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ৯২০ মিলিয়ন ডলার। সেখানে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৪ দশমিক ৮২ মিলিয়ন ডলার। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৪৭৩ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে ২০২১ সালের জুলাই মাসের তুলনায় ২০২২ সালের জুলাইয়ে ৫১ কোটি ১৩ লাখ ৯ হাজার ডলারের বেশি রপ্তানি আয় হয়েছে, যা শতাংশের হিসাবে ১৪ দশমিক ৭২।
তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে তৈরি পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, যা ২০২১ সালের জুলাইয়ে রপ্তানি হয়েছিল ২৮৮ কোটি ৭২ লাখ ১০ হাজার ডলার। অর্থাৎ ২০২১ সালের জুলাই মাসের তুলনায় ২০২২ সালের জুলাই মাসে ৪৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার রপ্তানি আয় বেড়েছে, যা শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৬১।
রপ্তানি প্রবৃদ্ধি নিয়ে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেলের পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, এখন কঠিন সময় চলছে। বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। ডলারের বিপরীতে ইউরোর মান কমছে। শিল্পের কাঁচামালের পেছনে খরচ বাড়ছে। তবে এর মধ্যেও পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধি শিল্পের সহনশীলতা প্রকাশ করছে। যদিও বৈশ্বিকভাবে বড় অর্থনীতিতে মন্দার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি করে ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ। আগের অর্থবছরের (২০২০-২১) চেয়ে বেশি আয় হয়েছিল ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর থেকে কঠিন সংকটে পড়ে বিশ্ব। বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে সংকট তীব্র হতে থাকে। জ্বালানিসহ প্রায় সব পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে। এ ধাক্কা লাগে বাংলাদেশেও। আমদানিনির্ভর বাংলাদেশের আমদানির পেছনে বিপুল পরিমাণ ডলার খরচ হয়ে যায়। একপর্যায়ে সরকার ডলার সাশ্রয়ে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। তারপরও ডলারের দাম বাড়তে থাকে, টাকার মান কমে যায়। এ ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। তবে আশার কথা হলো, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে ডলার আয়ের অন্যতম প্রধান দুটি খাত রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে সুখবর পাওয়া গেছে। জুলাই মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বেড়েছে ১২ শতাংশের বেশি। এই মাসে ২১০ কোটি (২ দশমিক ১০ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। একদিকে রপ্তানির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকা, অন্যদিকে প্রবাসী আয় বেড়ে যাওয়ার ফলে ক্রমাগত বাড়তে থাকা ডলার সংকট সামনের দিনগুলোতে কিছুটা হলেও কমে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এরই মধ্যে নানান কড়াকড়ির ফলে আমদানি প্রায় ৩১ শতাংশ কমেছে। একদিকে আমদানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডলার সাশ্রয়, অন্যদিকে ডলার আয়ের প্রধান দুটি খাতের ইতিবাচক ধারা সামনের দিনগুলোতে সরকারের ডলারের মজুত বাড়াতে সক্ষম হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
রেমিট্যান্সের পর এবার রপ্তানিতেও সুখবর। বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের এ দুটি খাতেই ইতিবাচক ধারা বইছে। ডলার সংকটের এই সময়ে এ খবর সামনের দিনগুলোতে অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে সরকারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ৯২০ মিলিয়ন ডলার। সেখানে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৪ দশমিক ৮২ মিলিয়ন ডলার। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৪৭৩ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে ২০২১ সালের জুলাই মাসের তুলনায় ২০২২ সালের জুলাইয়ে ৫১ কোটি ১৩ লাখ ৯ হাজার ডলারের বেশি রপ্তানি আয় হয়েছে, যা শতাংশের হিসাবে ১৪ দশমিক ৭২।
তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে তৈরি পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, যা ২০২১ সালের জুলাইয়ে রপ্তানি হয়েছিল ২৮৮ কোটি ৭২ লাখ ১০ হাজার ডলার। অর্থাৎ ২০২১ সালের জুলাই মাসের তুলনায় ২০২২ সালের জুলাই মাসে ৪৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার রপ্তানি আয় বেড়েছে, যা শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৬১।
রপ্তানি প্রবৃদ্ধি নিয়ে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেলের পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, এখন কঠিন সময় চলছে। বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। ডলারের বিপরীতে ইউরোর মান কমছে। শিল্পের কাঁচামালের পেছনে খরচ বাড়ছে। তবে এর মধ্যেও পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধি শিল্পের সহনশীলতা প্রকাশ করছে। যদিও বৈশ্বিকভাবে বড় অর্থনীতিতে মন্দার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি করে ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ। আগের অর্থবছরের (২০২০-২১) চেয়ে বেশি আয় হয়েছিল ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর থেকে কঠিন সংকটে পড়ে বিশ্ব। বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে সংকট তীব্র হতে থাকে। জ্বালানিসহ প্রায় সব পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে। এ ধাক্কা লাগে বাংলাদেশেও। আমদানিনির্ভর বাংলাদেশের আমদানির পেছনে বিপুল পরিমাণ ডলার খরচ হয়ে যায়। একপর্যায়ে সরকার ডলার সাশ্রয়ে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। তারপরও ডলারের দাম বাড়তে থাকে, টাকার মান কমে যায়। এ ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। তবে আশার কথা হলো, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে ডলার আয়ের অন্যতম প্রধান দুটি খাত রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে সুখবর পাওয়া গেছে। জুলাই মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বেড়েছে ১২ শতাংশের বেশি। এই মাসে ২১০ কোটি (২ দশমিক ১০ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। একদিকে রপ্তানির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকা, অন্যদিকে প্রবাসী আয় বেড়ে যাওয়ার ফলে ক্রমাগত বাড়তে থাকা ডলার সংকট সামনের দিনগুলোতে কিছুটা হলেও কমে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এরই মধ্যে নানান কড়াকড়ির ফলে আমদানি প্রায় ৩১ শতাংশ কমেছে। একদিকে আমদানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডলার সাশ্রয়, অন্যদিকে ডলার আয়ের প্রধান দুটি খাতের ইতিবাচক ধারা সামনের দিনগুলোতে সরকারের ডলারের মজুত বাড়াতে সক্ষম হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫