রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা হানাদার মুক্ত দিবস ছিল গতকাল বুধবার। এ উপলক্ষে গতকাল সকালে উপজেলা সদরে শোভাযাত্রা ও বিজয় ভাস্কর্যে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে আলোচনা সভার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
জেলার প্রথম হানাদার মুক্ত অঞ্চল রামগড়। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী ও সহযোগীদের পুরোপুরি পরাজিত করেন মুক্তিযোদ্ধারা। এদিন বিকেলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা রামগড় প্রধান ডাকঘরের শীর্ষে স্বাধীন দেশের পতাকা উত্তোলন করে রামগড়কে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করেন।
ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে হাবিবা মজুমদারের সভাপতিত্বে গতকাল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা উম্রাচিং চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পৌর মেয়র রফিকুল আলম কামাল, মেজর (অব.) বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবুল কান্তি মজুমদার, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার মোস্তফা হোসেন, রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামসুজ্জামানসহ অন্যরা।
বীর মুক্তিযোদ্ধা চান মিয়া জানান, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ১ নম্বর সেক্টরের আওতাধীন ছিল রামগড়। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় রামগড়কে হুমকি ভাবত পাকিস্তানি বাহিনী। এতে ২ মে প্রথম রামগড়ে হামলা চালায় হানাদার বাহিনী।
সাময়িকভাবে রামগড় দখলে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ড চালায় ও পুরো এলাকা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধাদের পাল্টা প্রতিরোধের মুখে ৬ ডিসেম্বর রামগড় ত্যাগ করে পাকিস্তানিরা।
৮ ডিসেম্বর ভোরে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতায় দুটি ভারতীয় জঙ্গি বিমান রামগড়কে পুরোপুরি হানাদার মুক্ত করে। এদিন বিকেলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা রামগড় প্রধান ডাকঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করেন। এটি খাগড়াছড়ির প্রথম হানাদার মুক্ত অঞ্চল।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা হানাদার মুক্ত দিবস ছিল গতকাল বুধবার। এ উপলক্ষে গতকাল সকালে উপজেলা সদরে শোভাযাত্রা ও বিজয় ভাস্কর্যে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে আলোচনা সভার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
জেলার প্রথম হানাদার মুক্ত অঞ্চল রামগড়। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী ও সহযোগীদের পুরোপুরি পরাজিত করেন মুক্তিযোদ্ধারা। এদিন বিকেলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা রামগড় প্রধান ডাকঘরের শীর্ষে স্বাধীন দেশের পতাকা উত্তোলন করে রামগড়কে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করেন।
ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে হাবিবা মজুমদারের সভাপতিত্বে গতকাল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা উম্রাচিং চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পৌর মেয়র রফিকুল আলম কামাল, মেজর (অব.) বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবুল কান্তি মজুমদার, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার মোস্তফা হোসেন, রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামসুজ্জামানসহ অন্যরা।
বীর মুক্তিযোদ্ধা চান মিয়া জানান, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ১ নম্বর সেক্টরের আওতাধীন ছিল রামগড়। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় রামগড়কে হুমকি ভাবত পাকিস্তানি বাহিনী। এতে ২ মে প্রথম রামগড়ে হামলা চালায় হানাদার বাহিনী।
সাময়িকভাবে রামগড় দখলে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ড চালায় ও পুরো এলাকা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধাদের পাল্টা প্রতিরোধের মুখে ৬ ডিসেম্বর রামগড় ত্যাগ করে পাকিস্তানিরা।
৮ ডিসেম্বর ভোরে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতায় দুটি ভারতীয় জঙ্গি বিমান রামগড়কে পুরোপুরি হানাদার মুক্ত করে। এদিন বিকেলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা রামগড় প্রধান ডাকঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করেন। এটি খাগড়াছড়ির প্রথম হানাদার মুক্ত অঞ্চল।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫