কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ কমে যাওয়ায় পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম বেড়েছে। তবে আগের চেয়ে পশুর হাটে কমেছে আমদানি। সেই সঙ্গে বিক্রিও কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় পশু পালনেও খরচ বেড়েছে। সে জন্য গরু ছাগলের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত কালাই উপজেলার ৯৯.৬১ শতাংশ মানুষ করেনার টিকা নিয়েছেন। করোনা সংক্রমণ নেই বললেই চলে।
উপজেলার সবচেয়ে বড় ঐতিহ্যবাহী পুনট হাটে গতকাল সোমবার দুপুরে গরু বেচতে এসেছেন আব্দুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গরুর খাওন আর দিবার পারোছি না। ভুসি, চালের খুদি, ফিড, সবগুলোর দাম হু হু করি বাড়ছে। সংসার খরচই কুলার পাওছি না। মাঠোত ঘাস নাই। একমুঠ ঘাস যদি হাটোত কিনতে যায় ১০ টাকা নেয়। কম করি খাবার দিবার গেলেও ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগে। ওই জন্যে গরু বেচপা আসছি। গরু বেচপা আসে মনের মতোন কেউ দাম ও কয় না।’
তবে ক্রেতারা বলছেন গরু, ছাগলের দাম বেশি চাওয়া হচ্ছে।
গরু কিনতে এসেছেন ৩৫-৪০ হাজার টাকার মধ্যে উপজেলার পাঁচপাইকা গ্রামের শাহরিক সিদ্দিক সবুজ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্রেতারা গরুর দাম অনেক বেশি চাচ্ছেন। আগের চেয়ে গরুর বাজার ঊর্ধ্বগতি। প্রতিটা ছোট গরুর দাম ৫-৭ হাজার টাকা ও বড় গরু ১৫-২০ টাকা বেড়েছে। আকারের সঙ্গে দামের সামঞ্জস্য নেই।
হাটে মাংসের গরুর চাহিদা বেশি বলে জানান ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, এ সময় যে গরুগুলো বিক্রি হচ্ছে তার ৯০ ভাগই মাংসের উদ্দেশ্যে কেনা। বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরুর দামও বেড়েছে, বেড়েছে মাংসেরও দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৮০-৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শুধু গরুর দামই নয়, বেড়েছে ছাগলের দামও। ছাগল কিনতে এসেছেন উপজেলার মুলগ্রামের রায়হান হোসেন। তিনি বলেন, ‘খাসি কিনতে এসেছি। সাড়ে ১২ হাজার টাকায় খাসি কিনেছি। আগের চেয়ে খাসির দাম বেড়েছে প্রায় দুই হাজার টাকা।’
বিক্রি কেমন জানতে চাইলে ছাগলের রসিদ লেখন শফিকুল ইসলাম বলেন, করোনার আগে প্রতি হাটে ৩০০-৪০০টি ছাগল, ভেড়া বিক্রি হয়েছে। এখন প্রতি হাটে ৬০-৭০টি ছাগল বিক্রি হয়। গতকাল সোমবার দুপুর পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে ১০টি ছাগল।
উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরু পালন খরচ বেড়েছে। সে জন্য গরুর বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। তবে খামারিদের খরচ কমিয়ে কীভাবে গরু পালন করা যায় তাঁর পরামর্শ দিচ্ছি।’
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ কমে যাওয়ায় পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম বেড়েছে। তবে আগের চেয়ে পশুর হাটে কমেছে আমদানি। সেই সঙ্গে বিক্রিও কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় পশু পালনেও খরচ বেড়েছে। সে জন্য গরু ছাগলের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত কালাই উপজেলার ৯৯.৬১ শতাংশ মানুষ করেনার টিকা নিয়েছেন। করোনা সংক্রমণ নেই বললেই চলে।
উপজেলার সবচেয়ে বড় ঐতিহ্যবাহী পুনট হাটে গতকাল সোমবার দুপুরে গরু বেচতে এসেছেন আব্দুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গরুর খাওন আর দিবার পারোছি না। ভুসি, চালের খুদি, ফিড, সবগুলোর দাম হু হু করি বাড়ছে। সংসার খরচই কুলার পাওছি না। মাঠোত ঘাস নাই। একমুঠ ঘাস যদি হাটোত কিনতে যায় ১০ টাকা নেয়। কম করি খাবার দিবার গেলেও ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগে। ওই জন্যে গরু বেচপা আসছি। গরু বেচপা আসে মনের মতোন কেউ দাম ও কয় না।’
তবে ক্রেতারা বলছেন গরু, ছাগলের দাম বেশি চাওয়া হচ্ছে।
গরু কিনতে এসেছেন ৩৫-৪০ হাজার টাকার মধ্যে উপজেলার পাঁচপাইকা গ্রামের শাহরিক সিদ্দিক সবুজ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্রেতারা গরুর দাম অনেক বেশি চাচ্ছেন। আগের চেয়ে গরুর বাজার ঊর্ধ্বগতি। প্রতিটা ছোট গরুর দাম ৫-৭ হাজার টাকা ও বড় গরু ১৫-২০ টাকা বেড়েছে। আকারের সঙ্গে দামের সামঞ্জস্য নেই।
হাটে মাংসের গরুর চাহিদা বেশি বলে জানান ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, এ সময় যে গরুগুলো বিক্রি হচ্ছে তার ৯০ ভাগই মাংসের উদ্দেশ্যে কেনা। বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরুর দামও বেড়েছে, বেড়েছে মাংসেরও দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৮০-৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শুধু গরুর দামই নয়, বেড়েছে ছাগলের দামও। ছাগল কিনতে এসেছেন উপজেলার মুলগ্রামের রায়হান হোসেন। তিনি বলেন, ‘খাসি কিনতে এসেছি। সাড়ে ১২ হাজার টাকায় খাসি কিনেছি। আগের চেয়ে খাসির দাম বেড়েছে প্রায় দুই হাজার টাকা।’
বিক্রি কেমন জানতে চাইলে ছাগলের রসিদ লেখন শফিকুল ইসলাম বলেন, করোনার আগে প্রতি হাটে ৩০০-৪০০টি ছাগল, ভেড়া বিক্রি হয়েছে। এখন প্রতি হাটে ৬০-৭০টি ছাগল বিক্রি হয়। গতকাল সোমবার দুপুর পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে ১০টি ছাগল।
উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বাজারে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরু পালন খরচ বেড়েছে। সে জন্য গরুর বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। তবে খামারিদের খরচ কমিয়ে কীভাবে গরু পালন করা যায় তাঁর পরামর্শ দিচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪