চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার করতোয়া নদীতে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করার অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত রবিউল ইসলাম বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের (প্যানেল চেয়ারম্যান) সদস্য।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে করতোয়া নদীটি অবহেলায় ছিল। পরে সরকার এটি পুনঃখনন করে। খননের পর সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার হয় নদীটি। এদিকে খনন কাজ শেষ হতে না হতেই করতোয়া নদীর দিকে নজর পড়ে দখলদারদের। বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান রবিউল ও স্থানীয় প্রভাবশালীরা বেড়া দিয়ে শুরু করেন মাছ চাষ। ইউনিয়নের পাথিলা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীটি এলাকার মানুষ গোসল, মাছ ধরা থেকে শুরু করে নানা কাজে ব্যবহার করে।
স্থানীয়রা বলছেন, বছরের পর বছর এই নদীর সরকারি জায়গার কিছু অংশ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ছিল। আর কিছু অংশ রবিউল ও তাঁর অনুসারীরা ইজারা নেওয়ার দাবি করে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করে আসছেন। সরকারিভাবে নতুন করে খনন করা করতোয়া নদীতে আবারও অবৈধভাবে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করছেন। এ মাছ চাষ করার কারণে কাউকে সেখানে নামতে দেওয়া হচ্ছে না।
পাথিলা গ্রামের একাধিক ব্যক্তি জানান, তাঁদের গ্রামের পাশ দিয়ে করতোয়া নদী বয়ে গেছে। গঙ্গাদাশপুর গ্রামের আমিনুর রহমানের বাড়ি থেকে পাথিলা গ্রামের ব্রিজ পর্যন্ত বেড়া দেওয়া হয়েছে। বেড়াটি দিয়েছেন প্যানেল চেয়ারম্যান রবিউল ও তাঁর অনুসারীরা। এক মাস হলো তাঁরা হঠাৎ করে ওই করতোয়া নদীতে বেড়া দেন। আনুমানিক ১২ একর এলাকায় বাঁধ দিয়ে আটকে ফেলে তাঁরা মাছ ছেড়েছেন।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, রবিউল কারও কোনো নিষেধ মানতে চান না। বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে রবিউল ইসলাম বলেন, ‘এই নদীটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নিকট থেকে বদ্ধ জলাশয় হিসেবে ১৯৯০ সালে গণ সাহায্য সংস্থা এনজিওর মাধ্যমে বরাদ্দ নেওয়া হয়। এরপর থেকে আমরা যুব সমবায়ের মাধ্যমে মাছ চাষ করছি।’
বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। এ ধরনের কোনো নদী ইজারা দেওয়া হয়েছে কি না সেটাও তিনি জানেন না। তবে রবিউল মেম্বার দীর্ঘদিন ধরে এ নদীতে মাছ চাষ করছেন বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. আরিফুল ইসলাম জানান, করতোয়া নদীতে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করার বিষয়ে গ্রামের মানুষ একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। খোঁজ নিয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার করতোয়া নদীতে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করার অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত রবিউল ইসলাম বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের (প্যানেল চেয়ারম্যান) সদস্য।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে করতোয়া নদীটি অবহেলায় ছিল। পরে সরকার এটি পুনঃখনন করে। খননের পর সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার হয় নদীটি। এদিকে খনন কাজ শেষ হতে না হতেই করতোয়া নদীর দিকে নজর পড়ে দখলদারদের। বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান রবিউল ও স্থানীয় প্রভাবশালীরা বেড়া দিয়ে শুরু করেন মাছ চাষ। ইউনিয়নের পাথিলা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীটি এলাকার মানুষ গোসল, মাছ ধরা থেকে শুরু করে নানা কাজে ব্যবহার করে।
স্থানীয়রা বলছেন, বছরের পর বছর এই নদীর সরকারি জায়গার কিছু অংশ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ছিল। আর কিছু অংশ রবিউল ও তাঁর অনুসারীরা ইজারা নেওয়ার দাবি করে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করে আসছেন। সরকারিভাবে নতুন করে খনন করা করতোয়া নদীতে আবারও অবৈধভাবে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করছেন। এ মাছ চাষ করার কারণে কাউকে সেখানে নামতে দেওয়া হচ্ছে না।
পাথিলা গ্রামের একাধিক ব্যক্তি জানান, তাঁদের গ্রামের পাশ দিয়ে করতোয়া নদী বয়ে গেছে। গঙ্গাদাশপুর গ্রামের আমিনুর রহমানের বাড়ি থেকে পাথিলা গ্রামের ব্রিজ পর্যন্ত বেড়া দেওয়া হয়েছে। বেড়াটি দিয়েছেন প্যানেল চেয়ারম্যান রবিউল ও তাঁর অনুসারীরা। এক মাস হলো তাঁরা হঠাৎ করে ওই করতোয়া নদীতে বেড়া দেন। আনুমানিক ১২ একর এলাকায় বাঁধ দিয়ে আটকে ফেলে তাঁরা মাছ ছেড়েছেন।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, রবিউল কারও কোনো নিষেধ মানতে চান না। বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে রবিউল ইসলাম বলেন, ‘এই নদীটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নিকট থেকে বদ্ধ জলাশয় হিসেবে ১৯৯০ সালে গণ সাহায্য সংস্থা এনজিওর মাধ্যমে বরাদ্দ নেওয়া হয়। এরপর থেকে আমরা যুব সমবায়ের মাধ্যমে মাছ চাষ করছি।’
বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। এ ধরনের কোনো নদী ইজারা দেওয়া হয়েছে কি না সেটাও তিনি জানেন না। তবে রবিউল মেম্বার দীর্ঘদিন ধরে এ নদীতে মাছ চাষ করছেন বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. আরিফুল ইসলাম জানান, করতোয়া নদীতে বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করার বিষয়ে গ্রামের মানুষ একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। খোঁজ নিয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪