গাজী আবদুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়ার আঁঠারমাইল-জিরোপয়েন্ট মহাসড়কের পাশ দিয়ে কাঠ রেখেছেন কিছু প্রভাবশালী ব্যবসায়ী। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন জনসাধারণ। প্রায়ই ঘটছে ছোটবড় সড়ক দুর্ঘটনা। তবে এ নিয়ে প্রশাসনের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, বিভাগীয় শহর খুলনার প্রবেশদ্বারও বলা হয় এ সড়কটিকে। তা ছাড়া এই সড়ক দিয়ে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ, খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও যশোরের নওয়াপাড়া যাতায়াত করে থাকেন ব্যবসায়ী ও জনসাধারণ। এ কারণে সড়কটিতে গাড়ী চলাচলের চাপ একটু বেশি। তবে সড়কের পাশ থেকে কাঠের স্তূপ অপসারণে প্রশাসনের কোনো ধরণের তদারকি না থাকায় চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছেন মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাসড়কের জিরোপয়েন্ট থেকে আঁঠারোমাইল বাজার পর্যন্ত সড়কের পাশ দিয়ে ২০-২৫টি করাতকল ও প্রায় শতাধিক কাঠগোলা রয়েছে। ব্যবসায়ী ও করাতকল মালিকেরা আইন কানুনের কোনো তোয়াক্কা না করেই নিজেদের ইচ্ছামতো যেখানে সেখানে কাঠ স্তূপ করে রেখেছেন। তাঁরা রাস্তার দুই পাশ দিয়ে কাঠের উঁচু স্তূপ করে রাখায় জনসাধারণের রাস্তা দিয়ে চলাচলে বিঘ্ন তো ঘটছেই। সেই সঙ্গে এ অঞ্চলের সবচেয়ে ব্যস্ততম সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে ব্যাপক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে বড় গাড়ি একে অপরকে অতিক্রম করছে। এ সড়ক দিয়ে প্রচুর ভ্যান, মোটরচালিত ভ্যান, নছিমন-করিমন, ইজিবাইক, মাহেন্দ্রসহ অসংখ্য যান চলাচল করে। তাঁদের অতিক্রম করা বড় বড় গাড়িগুলোর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল দীর্ঘদিন ধরে এভাবে মহাসড়কের পাশ দিয়ে কাঠ রাখা হলেও এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ একেবারে উদাসীন। যে কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা, মরছে মানুষ।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদি হাসান বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে কাঠগোলা ব্যবসায়ী ও করাতকল মালিকদের মহাসড়কের পাশে কাঠ না রাখার জন্য অনুরোধ করেছি। অনেকে আমাদের অনুরোধ মেনে কাঠ সরিয়ে নিয়েছে। অনুরোধ করার পরও যারা এখনো মহাসড়কের পাশে কাঠের স্তূপ রেখেছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বিষয়টি আমরা শুনেছি। অল্প দিনের মধ্যে মহাসড়কে কাঠ রাখা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
ডুমুরিয়ার আঁঠারমাইল-জিরোপয়েন্ট মহাসড়কের পাশ দিয়ে কাঠ রেখেছেন কিছু প্রভাবশালী ব্যবসায়ী। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন জনসাধারণ। প্রায়ই ঘটছে ছোটবড় সড়ক দুর্ঘটনা। তবে এ নিয়ে প্রশাসনের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, বিভাগীয় শহর খুলনার প্রবেশদ্বারও বলা হয় এ সড়কটিকে। তা ছাড়া এই সড়ক দিয়ে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ, খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও যশোরের নওয়াপাড়া যাতায়াত করে থাকেন ব্যবসায়ী ও জনসাধারণ। এ কারণে সড়কটিতে গাড়ী চলাচলের চাপ একটু বেশি। তবে সড়কের পাশ থেকে কাঠের স্তূপ অপসারণে প্রশাসনের কোনো ধরণের তদারকি না থাকায় চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছেন মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাসড়কের জিরোপয়েন্ট থেকে আঁঠারোমাইল বাজার পর্যন্ত সড়কের পাশ দিয়ে ২০-২৫টি করাতকল ও প্রায় শতাধিক কাঠগোলা রয়েছে। ব্যবসায়ী ও করাতকল মালিকেরা আইন কানুনের কোনো তোয়াক্কা না করেই নিজেদের ইচ্ছামতো যেখানে সেখানে কাঠ স্তূপ করে রেখেছেন। তাঁরা রাস্তার দুই পাশ দিয়ে কাঠের উঁচু স্তূপ করে রাখায় জনসাধারণের রাস্তা দিয়ে চলাচলে বিঘ্ন তো ঘটছেই। সেই সঙ্গে এ অঞ্চলের সবচেয়ে ব্যস্ততম সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে ব্যাপক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে বড় গাড়ি একে অপরকে অতিক্রম করছে। এ সড়ক দিয়ে প্রচুর ভ্যান, মোটরচালিত ভ্যান, নছিমন-করিমন, ইজিবাইক, মাহেন্দ্রসহ অসংখ্য যান চলাচল করে। তাঁদের অতিক্রম করা বড় বড় গাড়িগুলোর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল দীর্ঘদিন ধরে এভাবে মহাসড়কের পাশ দিয়ে কাঠ রাখা হলেও এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ একেবারে উদাসীন। যে কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা, মরছে মানুষ।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদি হাসান বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে কাঠগোলা ব্যবসায়ী ও করাতকল মালিকদের মহাসড়কের পাশে কাঠ না রাখার জন্য অনুরোধ করেছি। অনেকে আমাদের অনুরোধ মেনে কাঠ সরিয়ে নিয়েছে। অনুরোধ করার পরও যারা এখনো মহাসড়কের পাশে কাঠের স্তূপ রেখেছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বিষয়টি আমরা শুনেছি। অল্প দিনের মধ্যে মহাসড়কে কাঠ রাখা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪