রংপুর প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনার পর রংপুরে বিভাগীয় পর্যায়ে স্মরণকালের বড় গণসমাবেশ করতে চায় বিএনপি। মহানগর বিএনপির আয়োজনে ২৯ অক্টোবরের এ কর্মসূচি সফল করতে চলছে জোর প্রস্তুতি। ইতিমধ্যে বিভাগের আট জেলায় পাড়া-মহল্লা পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করা হয়েছে। এখন শেষ মুহূর্তের প্রচার চলছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
সমাবেশ আয়োজনে মৌখিকভাবে অনুমতি পাওয়ায় গতকাল বুধবার থেকে নগরীর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে প্যান্ডেল নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল দুপুরে মাঠে গিয়ে দেখা যায়, বাঁশ ও শামিয়ানার কাপড় এনে রাখা হয়েছে। কাজ তদারকি করছিলেন রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলুসহ জেলা ও মহানগর বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
মহানগর বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সমাবেশ সফল করতে রংপুরে অবস্থান নিচ্ছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হারুন উর রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল খালেক ও সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম। তাঁরা বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে থাকবেন।
গতকাল কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে আসাদুল হাবিব বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম জিলা স্কুল মাঠে গণসমাবেশ করব। সরকার হয়তো আশঙ্কা করেছে সেখানে জনস্রোত হবে, মহাসমুদ্রে পরিণত হবে। সেই ভয়ে ভীত হয়ে সেখানে অনুমতি দেয়নি। এটা তো বড় বাধা। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, খুলনায় সরকারের পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে।’
রংপুরের সমাবেশ নিয়ে সরকার কী পরিকল্পনা করছে, তা এখনো বুঝতে না পারার কথা উল্লেখ করে বিএনপির নেতারা বলেন, ‘আমরা আশা করি, খুলনার মানুষ যেমন নদী সাঁতরে পার হয়ে সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন, রংপুরেও বাইসাইকেল, ভ্যান, ইজিবাইক, বাইক, রিকশা ও হেঁটে এসে মানুষ সমাবেশ সফল করবে। কোনো বাধাই সমাবেশকে আটকিয়ে রাখতে পারবে না।’
বিএনপি সমাবেশের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের ছক কষছে বলে সরকারের মন্ত্রীরা যে অভিযোগ করছেন, সে বিষয়ে আসাদুল হাবিব বলেন, ‘ভোটাধিকার, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, লোডশেডিং নিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এটা জনগণের দাবি। গণতান্ত্রিক দাবিকে যদি সরকার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখতে চায়, তা সরকারের বিষয়। আমরা কোনো ষড়যন্ত্র করছি না। প্রকাশ্যে জনগণকে সামনে নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছি। জনগণের দাবি যদি সরকার মেনে নেয়, তাহলে তো আমাদের আন্দোলন করতে হয় না।’
মাঠে কথা হয় রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামুর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সরকার খুলনা-ময়মনসিংহের মতো রংপুরেও বাস বন্ধ করে দেবে। আমরা তার জন্য বিকল্প পথ চিন্তা করেছি। যতই চেষ্টা করুক সমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। সাধারণ মানুষ, নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাঁধভাঙা উপস্থিতি থাকবে। শহরের রাস্তাঘাট উপচে পড়বে। ২৯ তারিখের সমাবেশ হবে রংপুরের স্মরণকালের বড় সমাবেশ।’
সামসুজ্জামান দাবি করেন, পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে।
তবে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তার বা বাধা আসেনি।
যোগাযোগ করা হলে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরপিএমপি) কমিশনার নুরে আলম মিনা বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছি। সমাবেশ ঘিরে যাতে কোনো ধরনের সহিংসতা না ঘটে সে জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।’
চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনার পর রংপুরে বিভাগীয় পর্যায়ে স্মরণকালের বড় গণসমাবেশ করতে চায় বিএনপি। মহানগর বিএনপির আয়োজনে ২৯ অক্টোবরের এ কর্মসূচি সফল করতে চলছে জোর প্রস্তুতি। ইতিমধ্যে বিভাগের আট জেলায় পাড়া-মহল্লা পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করা হয়েছে। এখন শেষ মুহূর্তের প্রচার চলছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
সমাবেশ আয়োজনে মৌখিকভাবে অনুমতি পাওয়ায় গতকাল বুধবার থেকে নগরীর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে প্যান্ডেল নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল দুপুরে মাঠে গিয়ে দেখা যায়, বাঁশ ও শামিয়ানার কাপড় এনে রাখা হয়েছে। কাজ তদারকি করছিলেন রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলুসহ জেলা ও মহানগর বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
মহানগর বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সমাবেশ সফল করতে রংপুরে অবস্থান নিচ্ছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হারুন উর রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল খালেক ও সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম। তাঁরা বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে থাকবেন।
গতকাল কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে আসাদুল হাবিব বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম জিলা স্কুল মাঠে গণসমাবেশ করব। সরকার হয়তো আশঙ্কা করেছে সেখানে জনস্রোত হবে, মহাসমুদ্রে পরিণত হবে। সেই ভয়ে ভীত হয়ে সেখানে অনুমতি দেয়নি। এটা তো বড় বাধা। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, খুলনায় সরকারের পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে।’
রংপুরের সমাবেশ নিয়ে সরকার কী পরিকল্পনা করছে, তা এখনো বুঝতে না পারার কথা উল্লেখ করে বিএনপির নেতারা বলেন, ‘আমরা আশা করি, খুলনার মানুষ যেমন নদী সাঁতরে পার হয়ে সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন, রংপুরেও বাইসাইকেল, ভ্যান, ইজিবাইক, বাইক, রিকশা ও হেঁটে এসে মানুষ সমাবেশ সফল করবে। কোনো বাধাই সমাবেশকে আটকিয়ে রাখতে পারবে না।’
বিএনপি সমাবেশের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের ছক কষছে বলে সরকারের মন্ত্রীরা যে অভিযোগ করছেন, সে বিষয়ে আসাদুল হাবিব বলেন, ‘ভোটাধিকার, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, লোডশেডিং নিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এটা জনগণের দাবি। গণতান্ত্রিক দাবিকে যদি সরকার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখতে চায়, তা সরকারের বিষয়। আমরা কোনো ষড়যন্ত্র করছি না। প্রকাশ্যে জনগণকে সামনে নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছি। জনগণের দাবি যদি সরকার মেনে নেয়, তাহলে তো আমাদের আন্দোলন করতে হয় না।’
মাঠে কথা হয় রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামুর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সরকার খুলনা-ময়মনসিংহের মতো রংপুরেও বাস বন্ধ করে দেবে। আমরা তার জন্য বিকল্প পথ চিন্তা করেছি। যতই চেষ্টা করুক সমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। সাধারণ মানুষ, নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাঁধভাঙা উপস্থিতি থাকবে। শহরের রাস্তাঘাট উপচে পড়বে। ২৯ তারিখের সমাবেশ হবে রংপুরের স্মরণকালের বড় সমাবেশ।’
সামসুজ্জামান দাবি করেন, পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে।
তবে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তার বা বাধা আসেনি।
যোগাযোগ করা হলে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরপিএমপি) কমিশনার নুরে আলম মিনা বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছি। সমাবেশ ঘিরে যাতে কোনো ধরনের সহিংসতা না ঘটে সে জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫