সম্পাদকীয়
বিশ শতকের মার্কিন সাহিত্যে অন্যতম প্রভাববিস্তারকারী লেখক ছিলেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। তাঁর জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরের ওক পার্কে ১৮৯৯ সালের ২১ জুলাই।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি অ্যাম্বুলেন্সচালক হিসেবে চলে যান ইতালিতে। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। একসময় মর্টারের আঘাতে আহত হন। তা সত্ত্বেও অ্যাম্বুলেন্সে করে মুমূর্ষু যাত্রীদের পৌঁছে দিতেন হাসপাতালে। ইতালিয়ান সরকার তাঁর সাহসিকতার জন্য ‘ইতালিয়ান সিলভার মেডেল অব ব্রেভারি’ পদক প্রদান করে। হাসপাতালেই রেডক্রসের এক নার্সের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক হয়। কিন্তু সে সম্পর্ক পরিণতি পায় না। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘এ ফেয়ারওয়েল টু আর্মস’ সৃষ্টি হয় এই প্রেম ও যুদ্ধকে নিয়ে।
তাঁর কর্মজীবনের শুরু ১৮ বছর বয়সে ‘কানসাস সিটি স্টার’ পত্রিকার রিপোর্টার হিসেবে। এরপর যোগ দেন ‘টরন্টো স্টার উইকলি’র ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর তিনি চলে যান ফ্রান্সে। প্যারিসেই শুরু হয় তাঁর সাহিত্যচর্চা। সাংবাদিক হিসেবে কাজ করার সুবাদে বন্ধুত্ব হয় জেমস জয়েস, পাবলো পিকাসো, স্কট ফিটজেরাল্ডের মতো মহারথীদের সঙ্গে। সে সময় হেমিংওয়ে লিখেছিলেন ৮৮টি গল্প।
১৯৫২ সালে আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্যা সি’ প্রকাশিত হওয়ার পর চারদিকে হইচই পড়ে যায়। ছোট্ট একটি উপন্যাস, অথচ কী শক্তিমান বার্তা ছিল এ উপন্যাসে। মাত্র সাতটি উপন্যাস, ছয়টি ছোটগল্প ও দুটি নন- ফিকশন বই নিয়ে তাঁর রচনাসম্ভার।
চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে কিউবায় চলে যান আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। আবার ফিরে যান নিজ মাতৃভূমিতে। ১৯৫৪ সালে ষষ্ঠ মার্কিন লেখক হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান তিনি।
তাঁর বংশের রক্তে ছিল আত্মহত্যার প্রবণতা—
‘বাইপোলার মুড ডিজঅর্ডার’ নামের এক মানসিক রোগ। এ রোগের কারণে তাঁর বাবা, ভাই ও এক বোন আত্মহত্যা করেছিলেন। ১৯৬১ সালের ২ জুলাই তিনিও নিজ বন্দুক দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
বিশ শতকের মার্কিন সাহিত্যে অন্যতম প্রভাববিস্তারকারী লেখক ছিলেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। তাঁর জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরের ওক পার্কে ১৮৯৯ সালের ২১ জুলাই।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি অ্যাম্বুলেন্সচালক হিসেবে চলে যান ইতালিতে। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। একসময় মর্টারের আঘাতে আহত হন। তা সত্ত্বেও অ্যাম্বুলেন্সে করে মুমূর্ষু যাত্রীদের পৌঁছে দিতেন হাসপাতালে। ইতালিয়ান সরকার তাঁর সাহসিকতার জন্য ‘ইতালিয়ান সিলভার মেডেল অব ব্রেভারি’ পদক প্রদান করে। হাসপাতালেই রেডক্রসের এক নার্সের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক হয়। কিন্তু সে সম্পর্ক পরিণতি পায় না। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘এ ফেয়ারওয়েল টু আর্মস’ সৃষ্টি হয় এই প্রেম ও যুদ্ধকে নিয়ে।
তাঁর কর্মজীবনের শুরু ১৮ বছর বয়সে ‘কানসাস সিটি স্টার’ পত্রিকার রিপোর্টার হিসেবে। এরপর যোগ দেন ‘টরন্টো স্টার উইকলি’র ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর তিনি চলে যান ফ্রান্সে। প্যারিসেই শুরু হয় তাঁর সাহিত্যচর্চা। সাংবাদিক হিসেবে কাজ করার সুবাদে বন্ধুত্ব হয় জেমস জয়েস, পাবলো পিকাসো, স্কট ফিটজেরাল্ডের মতো মহারথীদের সঙ্গে। সে সময় হেমিংওয়ে লিখেছিলেন ৮৮টি গল্প।
১৯৫২ সালে আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্যা সি’ প্রকাশিত হওয়ার পর চারদিকে হইচই পড়ে যায়। ছোট্ট একটি উপন্যাস, অথচ কী শক্তিমান বার্তা ছিল এ উপন্যাসে। মাত্র সাতটি উপন্যাস, ছয়টি ছোটগল্প ও দুটি নন- ফিকশন বই নিয়ে তাঁর রচনাসম্ভার।
চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে কিউবায় চলে যান আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। আবার ফিরে যান নিজ মাতৃভূমিতে। ১৯৫৪ সালে ষষ্ঠ মার্কিন লেখক হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান তিনি।
তাঁর বংশের রক্তে ছিল আত্মহত্যার প্রবণতা—
‘বাইপোলার মুড ডিজঅর্ডার’ নামের এক মানসিক রোগ। এ রোগের কারণে তাঁর বাবা, ভাই ও এক বোন আত্মহত্যা করেছিলেন। ১৯৬১ সালের ২ জুলাই তিনিও নিজ বন্দুক দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫