ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে সারা দেশে রুটিন করে লোডশেডিং এবং রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধের নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু মানিকগঞ্জের ঘিওরের সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মানা হচ্ছে না এই নির্দেশনা। সাইনবোর্ডে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবহার হচ্ছে। সরকারি ভবনের বাউন্ডারির ও সড়কের বাতিগুলোও জ্বলে সারা দিন।
কয়েক দিন ধরেই এই অব্যবস্থাপনা দেখা যাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়। গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা সদরে আনসার ভিডিপির কার্যালয়ের বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি বাতি (উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন) জ্বালিয়ে অফিসে তালা দিয়ে চলে যান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে আগামী রোববার খুলবে এই অফিস। তত দিন জ্বলবে বাতিগুলো। এ ছাড়া দিন ও রাতে বেশ কয়েকটি সরকারি অফিসের বাতি জ্বলতে দেখা গেছে।
উপজেলা সদর, বানিয়াজুরী, নালী, বড়টিয়া, সিংজুরী, পয়লা, বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ বাজার ও স্টেশনে অবস্থিত মুদি, মনিহারি, হোটেলসহ বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল লাইটিং, সাইনবোর্ড ও আলোকসজ্জার বাতি সারা রাত জ্বালিয়ে রাখা হয়। এ ছাড়া উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিস, বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) বিদ্যুতের অপচয় করছে। যদিও এসব কার্যালয় ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারী বিদ্যুৎ অপচয়ের কারণ জানাতে পারেননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঘিওর বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সরকারি বিভিন্ন অফিসে বিদ্যুতের অপচয় হয়। এ বিষয়ে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয় না। ছোটখাটো ব্যবসা করে পরিবার চালাই। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য রাত ৮টায় দোকান বন্ধ করে দিতে হয়। সরকারি অফিসগুলোতে অহেতুক বিদ্যুতের যে অপচয় হচ্ছে, তা বন্ধ করা গেলে ঘাটতি অনেক কমত। ছোটখাটো ব্যবসা করে যাঁরা সংসার চালান, তাঁরাও ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারত।’
বিদ্যুতের অপচয়ের ব্যাপারে উপজেলা আনসার ভিডিপির কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘সম্প্রতি আমাদের কার্যালয়ের ভেতরে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে আলো জ্বালিয়ে রাখি। তবে দিনের বেলায় হয়তো অসাবধানতাবশত কোনো কর্মচারী এই বাতিগুলো জ্বালিয়ে থাকতে পারে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে, সে ব্যাপারে সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিনই রাতে বাতি জ্বালিয়ে রাখা হয়।
ঘিওর পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের ডিজিএম মাহবুবুর রশিদ বলেন, ‘অফিসের লোক পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। ঘটনা সত্য হলে বিদ্যুৎ অপচয়কারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে সারা দেশে রুটিন করে লোডশেডিং এবং রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধের নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু মানিকগঞ্জের ঘিওরের সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মানা হচ্ছে না এই নির্দেশনা। সাইনবোর্ডে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবহার হচ্ছে। সরকারি ভবনের বাউন্ডারির ও সড়কের বাতিগুলোও জ্বলে সারা দিন।
কয়েক দিন ধরেই এই অব্যবস্থাপনা দেখা যাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়। গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা সদরে আনসার ভিডিপির কার্যালয়ের বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি বাতি (উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন) জ্বালিয়ে অফিসে তালা দিয়ে চলে যান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে আগামী রোববার খুলবে এই অফিস। তত দিন জ্বলবে বাতিগুলো। এ ছাড়া দিন ও রাতে বেশ কয়েকটি সরকারি অফিসের বাতি জ্বলতে দেখা গেছে।
উপজেলা সদর, বানিয়াজুরী, নালী, বড়টিয়া, সিংজুরী, পয়লা, বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ বাজার ও স্টেশনে অবস্থিত মুদি, মনিহারি, হোটেলসহ বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল লাইটিং, সাইনবোর্ড ও আলোকসজ্জার বাতি সারা রাত জ্বালিয়ে রাখা হয়। এ ছাড়া উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিস, বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) বিদ্যুতের অপচয় করছে। যদিও এসব কার্যালয় ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারী বিদ্যুৎ অপচয়ের কারণ জানাতে পারেননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঘিওর বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সরকারি বিভিন্ন অফিসে বিদ্যুতের অপচয় হয়। এ বিষয়ে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয় না। ছোটখাটো ব্যবসা করে পরিবার চালাই। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য রাত ৮টায় দোকান বন্ধ করে দিতে হয়। সরকারি অফিসগুলোতে অহেতুক বিদ্যুতের যে অপচয় হচ্ছে, তা বন্ধ করা গেলে ঘাটতি অনেক কমত। ছোটখাটো ব্যবসা করে যাঁরা সংসার চালান, তাঁরাও ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারত।’
বিদ্যুতের অপচয়ের ব্যাপারে উপজেলা আনসার ভিডিপির কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘সম্প্রতি আমাদের কার্যালয়ের ভেতরে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে আলো জ্বালিয়ে রাখি। তবে দিনের বেলায় হয়তো অসাবধানতাবশত কোনো কর্মচারী এই বাতিগুলো জ্বালিয়ে থাকতে পারে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে, সে ব্যাপারে সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিনই রাতে বাতি জ্বালিয়ে রাখা হয়।
ঘিওর পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের ডিজিএম মাহবুবুর রশিদ বলেন, ‘অফিসের লোক পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। ঘটনা সত্য হলে বিদ্যুৎ অপচয়কারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪