মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
বন্যাদুর্গত এলাকায় প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। হঠাৎ চাহিদা বাড়ায় এসব পণ্যের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এই সুযোগে দাম প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা, জানান ত্রাণসামগ্রী বিতরণ কার্যে জড়িতরা।
বন্যাদুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে শুকনো খাবার চিড়া, মুড়ি ও গুড়সহ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, স্যালাইন, মোমবাতি। সরকারি-বেসরকারি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক দল এবং ব্যক্তি উদ্যোগে মৌলভীবাজারসহ সিলেট ও সুনামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় এসব বিতরণ করা হচ্ছে।
মৌলভীবাজার শহরের পশ্চিম বাজার, টিসি মার্কেট, চাঁদনীঘাটসহ বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে প্রতি কেজি চিড়া ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহেও ছিল ৬৫ টাকা। আর গত সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া মুড়ি এখন ৮০ টাকা ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া গুড় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। আগের সপ্তাহে বিক্রি হয় ৯০ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহসংকট এবং বেশি দামে পণ্যসামগ্রী ক্রয় করাসহ বন্যায় পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় পণ্যমূল্যও বেড়েছে।
ত্রাণসামগ্রী বিতরণে জড়িত অনেকেই জানান, হঠাৎ বেড়েছে শুকনো খাবারের দাম। পাশাপাশি পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, স্যালাইন ও মোমবাতি, লাইটের রয়েছে সংকট। অনেক ক্ষেত্রে বেশি দামেও মিলছে না এসব পণ্য। তৈরি হয়েছে কৃত্রিম সংকট।
ফার্মেসি ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান জানান, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও স্যালাইনসহ বন্যায় প্রয়োজনীয় ওষুধের সংকট রয়েছে। দামও কিছুটা বেড়েছে।
জেলা বিএমএর সভাপতি ড. সাব্বির খান বলেন, দেশে একটি কোম্পানি ওয়াটার পিউরিফাইং ট্যাবলেট বানায়। এখন তাদের স্টক আউট। বাজারে অতিরিক্ত দামে পাওয়া যায়, তা-ও সীমিত।
শহরের ব্যবসায়ী দয়াল স্টোরের রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পাইকারি বাজার শ্রীমঙ্গলেও এই সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে ওখানকার ব্যবসায়ীরাই দাম বাড়িয়েছেন। আমরা বেশি দামে কিনছি। তাই বাধ্য হচ্ছি বাড়তি দামে বিক্রি করতে।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজারের সহকারী পরিচালক মো. আল আমিন বলেন, ‘হঠাৎ বন্যায় শুকনো খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে দামও বেড়েছে। আমরা নিয়মিত বাজার তদারক করছি। জরিমানার পাশাপাশি সচেতনও করছি।’
বন্যাদুর্গত এলাকায় প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। হঠাৎ চাহিদা বাড়ায় এসব পণ্যের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এই সুযোগে দাম প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা, জানান ত্রাণসামগ্রী বিতরণ কার্যে জড়িতরা।
বন্যাদুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে শুকনো খাবার চিড়া, মুড়ি ও গুড়সহ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, স্যালাইন, মোমবাতি। সরকারি-বেসরকারি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক দল এবং ব্যক্তি উদ্যোগে মৌলভীবাজারসহ সিলেট ও সুনামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় এসব বিতরণ করা হচ্ছে।
মৌলভীবাজার শহরের পশ্চিম বাজার, টিসি মার্কেট, চাঁদনীঘাটসহ বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে প্রতি কেজি চিড়া ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহেও ছিল ৬৫ টাকা। আর গত সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া মুড়ি এখন ৮০ টাকা ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া গুড় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। আগের সপ্তাহে বিক্রি হয় ৯০ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহসংকট এবং বেশি দামে পণ্যসামগ্রী ক্রয় করাসহ বন্যায় পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় পণ্যমূল্যও বেড়েছে।
ত্রাণসামগ্রী বিতরণে জড়িত অনেকেই জানান, হঠাৎ বেড়েছে শুকনো খাবারের দাম। পাশাপাশি পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, স্যালাইন ও মোমবাতি, লাইটের রয়েছে সংকট। অনেক ক্ষেত্রে বেশি দামেও মিলছে না এসব পণ্য। তৈরি হয়েছে কৃত্রিম সংকট।
ফার্মেসি ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান জানান, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও স্যালাইনসহ বন্যায় প্রয়োজনীয় ওষুধের সংকট রয়েছে। দামও কিছুটা বেড়েছে।
জেলা বিএমএর সভাপতি ড. সাব্বির খান বলেন, দেশে একটি কোম্পানি ওয়াটার পিউরিফাইং ট্যাবলেট বানায়। এখন তাদের স্টক আউট। বাজারে অতিরিক্ত দামে পাওয়া যায়, তা-ও সীমিত।
শহরের ব্যবসায়ী দয়াল স্টোরের রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পাইকারি বাজার শ্রীমঙ্গলেও এই সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে ওখানকার ব্যবসায়ীরাই দাম বাড়িয়েছেন। আমরা বেশি দামে কিনছি। তাই বাধ্য হচ্ছি বাড়তি দামে বিক্রি করতে।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজারের সহকারী পরিচালক মো. আল আমিন বলেন, ‘হঠাৎ বন্যায় শুকনো খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে দামও বেড়েছে। আমরা নিয়মিত বাজার তদারক করছি। জরিমানার পাশাপাশি সচেতনও করছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪