শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনা জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভবনের কাজ ২০২২ সালের জুন মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না কাজ। অপরদিকে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, খুলনা জেনারেল হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম বৃদ্ধির নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয় ২০১৭ সালে।
প্রকল্প অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার পর ১২ তলা ফাউন্ডেশনের ওপরে ৬ তলা ভবন নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এজন্য ব্যয় ধরা হয় ৩২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। কাজটি পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্স।
চুক্তি অনুযায়ী ২০১৮ সালের ২৬ আগস্ট নির্মাণকাজ শুরুর কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ভবন নির্মাণকাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে। নতুন এ ভবনে বেজমেন্টে গাড়ি রাখার ব্যবস্থা ছাড়াও মেডিসিন, স্টোর, আসবাবপত্র এবং স্টোরকিপারের কক্ষ থাকবে। নিচতলায় থাকবে জরুরি বিভাগ।
পাশাপাশি থাকবে ১০ জন পুরুষ ও ১০ জন নারী রোগী রাখার জন্য ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ড। এ ছাড়া জরুরি অস্ত্রোপচার কক্ষ, অভ্যর্থনা কক্ষ, অফিস কাম রেস্ট রুম এবং নার্সিং রুম, বহির্বিভাগ, রেডিওলজি বিভাগ থাকবে। দ্বিতীয় তলায় থাকবে অফিস ব্যবস্থাপনা।
তৃতীয় তলায় রোগী ভর্তির বিভিন্ন ব্যবস্থা ও কিছু শয্যা, চতুর্থ তলায় সার্জারি ওয়ার্ড, অপারেশন থিয়েটার ও আইসিইউ, পঞ্চম তলায় গাইনী ওয়ার্ড ও ৬ষ্ঠ তলায় শিশু ওয়ার্ড।
তবে অভিযোগ উঠেছে ১২ তলা ভিতের ওপর ছয় তলা হাসপাতাল ভবনের নির্মাণকাজ শুরু থেকেই ধীরগতিতে এগোচ্ছে। ফলে ২০২২ সালে জুন অর্থাৎ নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হতে মাত্র ৫ মাস বাকি থাকলেও কাজে বাস্তবে অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্সের প্রকৌশলী ভিবকর মন্ডল মিন্টু বলেন, করোনাকালীন সময়ে কাজ করা যায়নি। এ ছাড়া পাইল ড্রাইভ অনেকদিন বন্ধ থাকায় নির্মাণকাজের অগ্রগতি কম। এ পর্যন্ত ভবনের ভিত ও গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ হয়েছে। তবে চলতি বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে তিনি জানান।
অপরদিকে খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, করোনার জন্য কাজ দেরি হচ্ছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে দ্রুত কাজ করার জন্য। এদিকে কাজের দেরি হওয়া নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে বলেও তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেন।
খুলনা জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভবনের কাজ ২০২২ সালের জুন মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না কাজ। অপরদিকে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, খুলনা জেনারেল হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম বৃদ্ধির নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয় ২০১৭ সালে।
প্রকল্প অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার পর ১২ তলা ফাউন্ডেশনের ওপরে ৬ তলা ভবন নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এজন্য ব্যয় ধরা হয় ৩২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। কাজটি পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্স।
চুক্তি অনুযায়ী ২০১৮ সালের ২৬ আগস্ট নির্মাণকাজ শুরুর কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ভবন নির্মাণকাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে। নতুন এ ভবনে বেজমেন্টে গাড়ি রাখার ব্যবস্থা ছাড়াও মেডিসিন, স্টোর, আসবাবপত্র এবং স্টোরকিপারের কক্ষ থাকবে। নিচতলায় থাকবে জরুরি বিভাগ।
পাশাপাশি থাকবে ১০ জন পুরুষ ও ১০ জন নারী রোগী রাখার জন্য ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ড। এ ছাড়া জরুরি অস্ত্রোপচার কক্ষ, অভ্যর্থনা কক্ষ, অফিস কাম রেস্ট রুম এবং নার্সিং রুম, বহির্বিভাগ, রেডিওলজি বিভাগ থাকবে। দ্বিতীয় তলায় থাকবে অফিস ব্যবস্থাপনা।
তৃতীয় তলায় রোগী ভর্তির বিভিন্ন ব্যবস্থা ও কিছু শয্যা, চতুর্থ তলায় সার্জারি ওয়ার্ড, অপারেশন থিয়েটার ও আইসিইউ, পঞ্চম তলায় গাইনী ওয়ার্ড ও ৬ষ্ঠ তলায় শিশু ওয়ার্ড।
তবে অভিযোগ উঠেছে ১২ তলা ভিতের ওপর ছয় তলা হাসপাতাল ভবনের নির্মাণকাজ শুরু থেকেই ধীরগতিতে এগোচ্ছে। ফলে ২০২২ সালে জুন অর্থাৎ নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হতে মাত্র ৫ মাস বাকি থাকলেও কাজে বাস্তবে অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্সের প্রকৌশলী ভিবকর মন্ডল মিন্টু বলেন, করোনাকালীন সময়ে কাজ করা যায়নি। এ ছাড়া পাইল ড্রাইভ অনেকদিন বন্ধ থাকায় নির্মাণকাজের অগ্রগতি কম। এ পর্যন্ত ভবনের ভিত ও গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ হয়েছে। তবে চলতি বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে তিনি জানান।
অপরদিকে খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, করোনার জন্য কাজ দেরি হচ্ছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে দ্রুত কাজ করার জন্য। এদিকে কাজের দেরি হওয়া নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে বলেও তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪