অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
সারা দেশে ধাপে ধাপে হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন। কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের ৮টি ইউপি নির্বাচনের এখনো তফসিল ঘোষণা হয়নি। তবে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউপিতে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলীয় মনোনয়নের পাওয়ার জন্য শুরু করছেন দৌড়ঝাঁপ। তবে নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করে নীরবে গণসংযোগ করছে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সম্ভাব্য প্রার্থীরা বাড়ি বাড়ি উঠান বৈঠক করছেন। হাটে-বাজারে করছেন গণসংযোগ। এলাকার রাস্তাঘাটে চোখে পড়ছে পোস্টার ব্যানার। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,
বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা ভোটারের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। পাড়া-মহল্লা, হাট-বাজার ও সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তি, বিএনপির অংশগ্রহণ ও প্রার্থীদের জয়-পরাজয় নিয়ে নানা সমীকরণ নিয়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশীরা গণসংযোগ, উঠান বৈঠক, মহড়া পাশাপাশি দলের ওপর মহলে যোগাযোগ করছেন। তবে, দলীয় মনোনয়ন নৌকা কে পাবেন, তা নির্ভর করছে দলীয় সিদ্ধান্তের উপর। বিএনপির ইউপি নির্বাচন বর্জনের নির্দেশনা তৃণমূলে প্রভাব পড়ছে। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা রয়েছেন নীরব। তবে কেউ কেউ নীরবে গণসংযোগ করছেন।
অন্যদিকে উপজেলায় এমন কথাও শোনা গেছে, এবার অষ্টগ্রামে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, দলীয় মনোনয়ন বা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন না হলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংখ্যা বাড়বে। সেই সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর অংশগ্রহণের সম্ভাবনা বাড়বে।
কলমা ইউনিয়নের বাসিন্দা মোহন লাল দাস বলেন, মার্কা না দিলে প্রার্থী বেশি হবে। মানুষের ঘরে ভোটের জন্য আসবে। যারা জিতবে, তারাও জনগণের কদর করবে। আর মার্কা পেলে ভোটারের দাম থাকে না।
দেওঘর ইউনিয়নের বাসিন্দা মোবারক হোসেন বলেন, ‘প্রতীক ছাড়া নির্বাচন হলে নির্বাচন জমে উঠবে। সাধারণ মানুষের ভোট নিতে প্রার্থীরা পরিশ্রম করবে। তাঁদের প্রতি দায়বদ্ধতাও থাকবে। যেটা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হওয়ার পর থাকে না।
উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ সাঈদ আহমেদ বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। তাই দলীয় মনোনয়ন বা প্রতীকও দেওয়া হবে না। যদি কেউ নির্বাচন করেন, নিজের দায়িত্বে করবেন। দলের বড় নেতারা কারও প্রচারণায় অংশ নেবেন না। পোস্টারে ব্যবহার করা যাবে না দলীয় প্রধানের ছবিও।
অষ্টগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম জেমস্ বলেন, তফসিল ঘোষণা হলে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে নৌকার মনোনয়ন প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে। তবে, যারা দলের প্রার্থী বা নৌকার প্রার্থী হবেন তাঁদের পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী ইউপি নির্বাচন ঘিরে সব ধরনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে নেওয়া হয়েছে। তফসিল ঘোষণা হলে মূল আনুষ্ঠানিক শুরু হবে। আমরা সেভাবেই এগোচ্ছি।
সারা দেশে ধাপে ধাপে হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন। কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের ৮টি ইউপি নির্বাচনের এখনো তফসিল ঘোষণা হয়নি। তবে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউপিতে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলীয় মনোনয়নের পাওয়ার জন্য শুরু করছেন দৌড়ঝাঁপ। তবে নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করে নীরবে গণসংযোগ করছে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সম্ভাব্য প্রার্থীরা বাড়ি বাড়ি উঠান বৈঠক করছেন। হাটে-বাজারে করছেন গণসংযোগ। এলাকার রাস্তাঘাটে চোখে পড়ছে পোস্টার ব্যানার। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,
বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা ভোটারের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। পাড়া-মহল্লা, হাট-বাজার ও সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তি, বিএনপির অংশগ্রহণ ও প্রার্থীদের জয়-পরাজয় নিয়ে নানা সমীকরণ নিয়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশীরা গণসংযোগ, উঠান বৈঠক, মহড়া পাশাপাশি দলের ওপর মহলে যোগাযোগ করছেন। তবে, দলীয় মনোনয়ন নৌকা কে পাবেন, তা নির্ভর করছে দলীয় সিদ্ধান্তের উপর। বিএনপির ইউপি নির্বাচন বর্জনের নির্দেশনা তৃণমূলে প্রভাব পড়ছে। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা রয়েছেন নীরব। তবে কেউ কেউ নীরবে গণসংযোগ করছেন।
অন্যদিকে উপজেলায় এমন কথাও শোনা গেছে, এবার অষ্টগ্রামে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, দলীয় মনোনয়ন বা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন না হলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংখ্যা বাড়বে। সেই সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর অংশগ্রহণের সম্ভাবনা বাড়বে।
কলমা ইউনিয়নের বাসিন্দা মোহন লাল দাস বলেন, মার্কা না দিলে প্রার্থী বেশি হবে। মানুষের ঘরে ভোটের জন্য আসবে। যারা জিতবে, তারাও জনগণের কদর করবে। আর মার্কা পেলে ভোটারের দাম থাকে না।
দেওঘর ইউনিয়নের বাসিন্দা মোবারক হোসেন বলেন, ‘প্রতীক ছাড়া নির্বাচন হলে নির্বাচন জমে উঠবে। সাধারণ মানুষের ভোট নিতে প্রার্থীরা পরিশ্রম করবে। তাঁদের প্রতি দায়বদ্ধতাও থাকবে। যেটা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হওয়ার পর থাকে না।
উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ সাঈদ আহমেদ বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। তাই দলীয় মনোনয়ন বা প্রতীকও দেওয়া হবে না। যদি কেউ নির্বাচন করেন, নিজের দায়িত্বে করবেন। দলের বড় নেতারা কারও প্রচারণায় অংশ নেবেন না। পোস্টারে ব্যবহার করা যাবে না দলীয় প্রধানের ছবিও।
অষ্টগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম জেমস্ বলেন, তফসিল ঘোষণা হলে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে নৌকার মনোনয়ন প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে। তবে, যারা দলের প্রার্থী বা নৌকার প্রার্থী হবেন তাঁদের পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী ইউপি নির্বাচন ঘিরে সব ধরনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে নেওয়া হয়েছে। তফসিল ঘোষণা হলে মূল আনুষ্ঠানিক শুরু হবে। আমরা সেভাবেই এগোচ্ছি।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫