জাহীদ রেজা নূর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৩ মার্চ গভীর রাতে সংবাদপত্রে একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সামরিক আইনের আরেকটি আদেশ জারি হইয়াছে জানিতে পারিয়া আমি বিস্মিত হইয়াছি। আজ যখন খোদ সামরিক আইন প্রত্যাহারের জন্য ইতিমধ্যেই বাংলার সমগ্র গণমানুষের প্রচণ্ড দাবির কথা আমরা ঘোষণা করিয়াছি, তখন নতুন করিয়া এরূপ আদেশ জারি করা জনসাধারণকে উসকানিদানেরই শামিল।
‘এই ধরনের আদেশ যাহারা জারি করিতেছেন, তাহাদের এই সত্যটি উপলব্ধি করা উচিত যে, আজ জনসাধারণ তাহাদের ইস্পাতকঠিন সংকল্পে ঐক্যবদ্ধ। এই ধরনের ভীতি প্রদর্শনের মুখে তাহারা কিছুতেই নতি স্বীকার করিবে না। সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আমি এই ধরনের উসকানিমূলক তৎপরতা হইতে বিরত থাকার আহ্বান জানাইতেছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে দ্বিতীয় পর্যায়ে অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের ষষ্ঠ দিনে ১৩ মার্চ শনিবার ঢাকার সব সরকারি-আধা সরকারি অফিস-আদালত কর্মচারীদের অনুপস্থিতির কারণে বন্ধ থাকে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অনুযায়ী বিভিন্ন বাণিজ্য ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী খোলা থাকে এবং স্বাভাবিক নিয়মে কাজকর্ম চলে।
স্বাধীন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদস্য নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কুদ্দুস মাখন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা জানতে পেরে অত্যন্ত বিস্মিত ও মর্মাহত হলাম যে বিগত কয়েক দিন ধরে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করে চলে যাচ্ছেন, বাংলাদেশের কিছুসংখ্যক লোক তাদের বাড়িঘর, গাড়ি অন্যান্য জিনিসপত্র কিনে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে অর্থ পাচারে সাহায্য করছেন। তাদের মনে রাখা উচিত যে স্বার্থান্বেষী মনোভাব গ্রহণ করে এমনিতর পুঁজি পাচার বাংলার স্বাধীনতাসংগ্রামের পরিপন্থী। তাদের মনে রাখতে হবে, যে বা যারা পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসছেন, তাদের একটি পয়সাও বা সামান্য মূল্যের কোনো জিনিসও আনতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন বাংলাদেশ ত্যাগে ইচ্ছুক কারও কাছ থেকে কোনো জিনিসপত্র কিনে অর্থ পাচারের মতো এই সমাজবিরোধী কাজের পরিসীমা বৃদ্ধি না করেন।’
এদিন জার্মান দূতাবাসের জনৈক মুখপাত্র একটি বার্তা প্রতিষ্ঠানকে জানিয়েছেন যে ৬০ জন পশ্চিম জার্মানের নাগরিক, জাতিসংঘের ৪৫ জন কর্মচারী এবং ব্রিটিশ, কানাডা, মার্কিন ও ফ্রান্সের প্রায় ৪০ জন নাগরিক এদিন বিকেলে ঢাকা থেকে ব্যাংককে যান। পশ্চিম জার্মান সরকারের নির্দেশে এই সপ্তাহের প্রথম দিকে জার্মান দূতাবাসের ১২০ জন কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গ পূর্ব পাকিস্তান থেকে ব্যাংকক গেছেন। জার্মান মুখপাত্র জানান, আজকের দলটি ব্যাংককে পৌঁছানোর মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান থেকে জার্মান নাগরিক অপসারণ সমাপ্ত হয়েছে।
রাত ৮টার দিকে গভর্নর হাউস প্রাঙ্গণে একটি হাতবোমা বিস্ফোরিত হয়। পুলিশ জানিয়েছে, বোমাটি গভর্নর হাউসের দক্ষিণ গেটের দিকে রাস্তা থেকে গভর্নর হাউসের আঙিনার ভেতর নিক্ষিপ্ত হয়। সেদিন রাতে ঢাকা ক্লাবের গেটের সামনে একটি হাতবোমা বিস্ফোরিত হয়। তবে এই বোমা হামলা দুটিতে কেউ হতাহত হয়নি।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির প্রধান আব্দুল ওয়ালী খান বেলুচিস্তানের নেতা গাউস বক্স বেজেন্জোসহ এদিন করাচি থেকে বিমানযোগে ঢাকায় আসেন। ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের তিনি জানান, সামরিক শাসন প্রত্যাহার ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর-সম্পর্কিত দাবির প্রশ্নে শেখ মুজিবের সঙ্গে তিনি পূর্ণ একমত। তিনি ও তাঁর দল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছে এবং সামরিক শাসন প্রত্যাহারের দাবি প্রশ্নে তাঁর দলের সামান্যতম দ্বিধা নেই বলেও তিনি জানান।
আগের দিন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল যে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ১৩ মার্চ ঢাকায় আসবেন। কিন্তু কখন আসবেন, আদৌ আসবেন কি না, এ প্রশ্নের জবাব ঢাকার কোনো মহল দিতে পারেনি। ইত্তেফাকে প্রচারিত খবরে বলা হয়, ‘বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের প্রশাসনিক যন্ত্র বিকল হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে কেন্দ্রীয় সরকারের স্টেট ব্যাংককে নির্ধারিত নিয়মে চলতে হচ্ছে। সমস্যা সমাধানের শেষ পথনির্দেশ বঙ্গবন্ধু স্পষ্টতই দিয়ে দিয়েছেন। স্বভাবতই দেশ-বিদেশের দৃষ্টি গিয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্টের ওপর। শুরুতে পশ্চিমাঞ্চলে ভুট্টোর ডাকে যে হাঁকডাক শুরু হয়েছিল, বাংলার মানুষের প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখে তা স্তব্ধ হয়ে গেছে। পশ্চিমাঞ্চলের সংবিৎ ফিরেছে।’ ইত্তেফাক আরও বলে, কেবল ভুট্টো ও কাইয়ুম খানের দল ব্যতীত আর সব রাজনৈতিক দল অবশেষে প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা অনুধাবনে সক্ষম হয়েছে, তাই তাদের সবার কণ্ঠে আজ এক কথা: প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া অবিলম্বে ঢাকা যান। সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতার দাবি মেনে নিয়ে দেশকে খণ্ডবিখণ্ড হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেন।
গ্রন্থনা: জাহীদ রেজা নূর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৩ মার্চ গভীর রাতে সংবাদপত্রে একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সামরিক আইনের আরেকটি আদেশ জারি হইয়াছে জানিতে পারিয়া আমি বিস্মিত হইয়াছি। আজ যখন খোদ সামরিক আইন প্রত্যাহারের জন্য ইতিমধ্যেই বাংলার সমগ্র গণমানুষের প্রচণ্ড দাবির কথা আমরা ঘোষণা করিয়াছি, তখন নতুন করিয়া এরূপ আদেশ জারি করা জনসাধারণকে উসকানিদানেরই শামিল।
‘এই ধরনের আদেশ যাহারা জারি করিতেছেন, তাহাদের এই সত্যটি উপলব্ধি করা উচিত যে, আজ জনসাধারণ তাহাদের ইস্পাতকঠিন সংকল্পে ঐক্যবদ্ধ। এই ধরনের ভীতি প্রদর্শনের মুখে তাহারা কিছুতেই নতি স্বীকার করিবে না। সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আমি এই ধরনের উসকানিমূলক তৎপরতা হইতে বিরত থাকার আহ্বান জানাইতেছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে দ্বিতীয় পর্যায়ে অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের ষষ্ঠ দিনে ১৩ মার্চ শনিবার ঢাকার সব সরকারি-আধা সরকারি অফিস-আদালত কর্মচারীদের অনুপস্থিতির কারণে বন্ধ থাকে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অনুযায়ী বিভিন্ন বাণিজ্য ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী খোলা থাকে এবং স্বাভাবিক নিয়মে কাজকর্ম চলে।
স্বাধীন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদস্য নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কুদ্দুস মাখন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা জানতে পেরে অত্যন্ত বিস্মিত ও মর্মাহত হলাম যে বিগত কয়েক দিন ধরে যারা বাংলাদেশ ত্যাগ করে চলে যাচ্ছেন, বাংলাদেশের কিছুসংখ্যক লোক তাদের বাড়িঘর, গাড়ি অন্যান্য জিনিসপত্র কিনে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে অর্থ পাচারে সাহায্য করছেন। তাদের মনে রাখা উচিত যে স্বার্থান্বেষী মনোভাব গ্রহণ করে এমনিতর পুঁজি পাচার বাংলার স্বাধীনতাসংগ্রামের পরিপন্থী। তাদের মনে রাখতে হবে, যে বা যারা পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসছেন, তাদের একটি পয়সাও বা সামান্য মূল্যের কোনো জিনিসও আনতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন বাংলাদেশ ত্যাগে ইচ্ছুক কারও কাছ থেকে কোনো জিনিসপত্র কিনে অর্থ পাচারের মতো এই সমাজবিরোধী কাজের পরিসীমা বৃদ্ধি না করেন।’
এদিন জার্মান দূতাবাসের জনৈক মুখপাত্র একটি বার্তা প্রতিষ্ঠানকে জানিয়েছেন যে ৬০ জন পশ্চিম জার্মানের নাগরিক, জাতিসংঘের ৪৫ জন কর্মচারী এবং ব্রিটিশ, কানাডা, মার্কিন ও ফ্রান্সের প্রায় ৪০ জন নাগরিক এদিন বিকেলে ঢাকা থেকে ব্যাংককে যান। পশ্চিম জার্মান সরকারের নির্দেশে এই সপ্তাহের প্রথম দিকে জার্মান দূতাবাসের ১২০ জন কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গ পূর্ব পাকিস্তান থেকে ব্যাংকক গেছেন। জার্মান মুখপাত্র জানান, আজকের দলটি ব্যাংককে পৌঁছানোর মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান থেকে জার্মান নাগরিক অপসারণ সমাপ্ত হয়েছে।
রাত ৮টার দিকে গভর্নর হাউস প্রাঙ্গণে একটি হাতবোমা বিস্ফোরিত হয়। পুলিশ জানিয়েছে, বোমাটি গভর্নর হাউসের দক্ষিণ গেটের দিকে রাস্তা থেকে গভর্নর হাউসের আঙিনার ভেতর নিক্ষিপ্ত হয়। সেদিন রাতে ঢাকা ক্লাবের গেটের সামনে একটি হাতবোমা বিস্ফোরিত হয়। তবে এই বোমা হামলা দুটিতে কেউ হতাহত হয়নি।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির প্রধান আব্দুল ওয়ালী খান বেলুচিস্তানের নেতা গাউস বক্স বেজেন্জোসহ এদিন করাচি থেকে বিমানযোগে ঢাকায় আসেন। ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের তিনি জানান, সামরিক শাসন প্রত্যাহার ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর-সম্পর্কিত দাবির প্রশ্নে শেখ মুজিবের সঙ্গে তিনি পূর্ণ একমত। তিনি ও তাঁর দল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছে এবং সামরিক শাসন প্রত্যাহারের দাবি প্রশ্নে তাঁর দলের সামান্যতম দ্বিধা নেই বলেও তিনি জানান।
আগের দিন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল যে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ১৩ মার্চ ঢাকায় আসবেন। কিন্তু কখন আসবেন, আদৌ আসবেন কি না, এ প্রশ্নের জবাব ঢাকার কোনো মহল দিতে পারেনি। ইত্তেফাকে প্রচারিত খবরে বলা হয়, ‘বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের প্রশাসনিক যন্ত্র বিকল হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে কেন্দ্রীয় সরকারের স্টেট ব্যাংককে নির্ধারিত নিয়মে চলতে হচ্ছে। সমস্যা সমাধানের শেষ পথনির্দেশ বঙ্গবন্ধু স্পষ্টতই দিয়ে দিয়েছেন। স্বভাবতই দেশ-বিদেশের দৃষ্টি গিয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্টের ওপর। শুরুতে পশ্চিমাঞ্চলে ভুট্টোর ডাকে যে হাঁকডাক শুরু হয়েছিল, বাংলার মানুষের প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখে তা স্তব্ধ হয়ে গেছে। পশ্চিমাঞ্চলের সংবিৎ ফিরেছে।’ ইত্তেফাক আরও বলে, কেবল ভুট্টো ও কাইয়ুম খানের দল ব্যতীত আর সব রাজনৈতিক দল অবশেষে প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা অনুধাবনে সক্ষম হয়েছে, তাই তাদের সবার কণ্ঠে আজ এক কথা: প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া অবিলম্বে ঢাকা যান। সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতার দাবি মেনে নিয়ে দেশকে খণ্ডবিখণ্ড হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেন।
গ্রন্থনা: জাহীদ রেজা নূর
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪