জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গতকাল বিকেলে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে জেলার পৌরশহরে নতুন নতুন আবাসিক এলাকা প্লাবিত হয়।
পৌর এলাকার নতুনপাড়া, হাজিপাড়া, কালিপুর, পশ্চিম তেঘরিয়া, মল্লিকপুর এলাকার বাড়ি ও সড়কে পানি উঠেছে। এদিকে পাঁচ উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রামের প্রায় আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার পানিবন্দী মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছে ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার মানুষ। ছাতক পৌর শহরসহ উপজেলার প্রায় সবকটি গ্রামই এখন পানিতে নিমজ্জিত। শিল্পনগরী ছাতক থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহন গত তিন দিন ধরে চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কে নৌকা চলছে। এতে বিপাকে রয়েছেন এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা।
ছাতক উপজেলার তাজপুর গ্রামের আব্দুস সামাদ বলেন, ‘তিন দিন ধইরা আমার বাড়িতে পানি। পরিবার লইয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় লইছি। এখন পর্যন্ত কেউ আমরার খবর লইছে না।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রান্তিক গ্রামগুলোর শ্রমজীবী মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সড়কে ও বাড়িতে পানি থাকায় কাজে যেতে পারছে না। এতে করে সরকারি বা বেসরকারি সহায়তার দিকেই তাকিয়ে আছেন তাঁরা।
ছাতক উপজেলার রামপুর গ্রামের শামস উদ্দিন বলেন, ‘তিন দিন ধরে রাস্তায় কোমরপানি। নৌকা ছাড়া বাইর হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাড়ির ভেতরেও পানি। আমি সিলেট যাইতাম জরুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় কোনো গাড়ি চলে না।’
গাড়িচালক মনির উদ্দিন বলেন, ‘সিলেট থাইকা ছাতক যাত্রী লইয়া আইছিলাম। তিন দিন আগে ফেরত যাওয়ার সময় দেখি রাস্তার মাঝে পানি। এখন পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) একই জাগাত বইয়া রইছি। আমার গাড়ির মালিক আমাকে চিল্লাচিল্লি করতাছে। অন্যদিকে পরিবারের লোকজনও কষ্টের মধ্যে আছে।’
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার জন্য আরও ১০ লাখ টাকা ও ২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব খাবার যাবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে। এ বিষয়ে বন্যায় আক্রান্তরা অভিযোগ করে জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায়
বন্যায় আক্রান্তদের তুলনায় ত্রাণসহায়তা একেবারেই অপ্রতুল। বেশির ভাগ আক্রান্তই এখনো পর্যন্ত ত্রাণসহায়তা পাননি।
ছাতকের সৈদরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহমান আবেগাপ্লুত কণ্ঠে জানান, ‘আমি দিনমজুর মানুষ। তিন-চাইর দিন ধইরা কোনো কাজকামো যাইতাম পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চারে লইয়া খুব কষ্টে দিন কাটাইতাছি। ঘরের ভেতরে হাঁটুপানি, নাই খাবারও। কেউ এখন পর্যন্ত একটা খবরও লইল না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার ২১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস পাঠদান সাময়িক বন্ধ রেখেছে আরও ২৮টি বিদ্যালয়ে। ছাতকের নিম্নাঞ্চলে ১৭২, দোয়ারাবাজারে ২৪, সদর উপজেলায় ১৮, তাহিরপুরে পাঁচ এবং শান্তিগঞ্জের একটি স্কুলের যোগাযোগের পথ প্লাবিত হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান জানান, জেলার ২১৬টি বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ করে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে বন্যাকবলিত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া ঢলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া অন্যান্য বিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা যেতে না পারায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। তবে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ঠিক রাখার জন্য শিক্ষকেরা স্কুলে যাচ্ছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ভারতের মেঘালয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার কারণে নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামছুদ্দোহা জানান, সুরমা নদীর সুনামগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্টে ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর বয়ে যাচ্ছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় দেশে মাত্র দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত এবং আসাম ও চেরাপুঞ্জিতে ২১৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
খাদ্যসহায়তার বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার অবস্থা বেশি খারাপ। ফলে এ দুই উপজেলায় ইতিমধ্যে ১০ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে আরও খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গতকাল বিকেলে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে জেলার পৌরশহরে নতুন নতুন আবাসিক এলাকা প্লাবিত হয়।
পৌর এলাকার নতুনপাড়া, হাজিপাড়া, কালিপুর, পশ্চিম তেঘরিয়া, মল্লিকপুর এলাকার বাড়ি ও সড়কে পানি উঠেছে। এদিকে পাঁচ উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রামের প্রায় আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার পানিবন্দী মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছে ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার মানুষ। ছাতক পৌর শহরসহ উপজেলার প্রায় সবকটি গ্রামই এখন পানিতে নিমজ্জিত। শিল্পনগরী ছাতক থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহন গত তিন দিন ধরে চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কে নৌকা চলছে। এতে বিপাকে রয়েছেন এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা।
ছাতক উপজেলার তাজপুর গ্রামের আব্দুস সামাদ বলেন, ‘তিন দিন ধইরা আমার বাড়িতে পানি। পরিবার লইয়া অন্যের বাড়িতে আশ্রয় লইছি। এখন পর্যন্ত কেউ আমরার খবর লইছে না।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রান্তিক গ্রামগুলোর শ্রমজীবী মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সড়কে ও বাড়িতে পানি থাকায় কাজে যেতে পারছে না। এতে করে সরকারি বা বেসরকারি সহায়তার দিকেই তাকিয়ে আছেন তাঁরা।
ছাতক উপজেলার রামপুর গ্রামের শামস উদ্দিন বলেন, ‘তিন দিন ধরে রাস্তায় কোমরপানি। নৌকা ছাড়া বাইর হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাড়ির ভেতরেও পানি। আমি সিলেট যাইতাম জরুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় কোনো গাড়ি চলে না।’
গাড়িচালক মনির উদ্দিন বলেন, ‘সিলেট থাইকা ছাতক যাত্রী লইয়া আইছিলাম। তিন দিন আগে ফেরত যাওয়ার সময় দেখি রাস্তার মাঝে পানি। এখন পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) একই জাগাত বইয়া রইছি। আমার গাড়ির মালিক আমাকে চিল্লাচিল্লি করতাছে। অন্যদিকে পরিবারের লোকজনও কষ্টের মধ্যে আছে।’
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার জন্য আরও ১০ লাখ টাকা ও ২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব খাবার যাবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে। এ বিষয়ে বন্যায় আক্রান্তরা অভিযোগ করে জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায়
বন্যায় আক্রান্তদের তুলনায় ত্রাণসহায়তা একেবারেই অপ্রতুল। বেশির ভাগ আক্রান্তই এখনো পর্যন্ত ত্রাণসহায়তা পাননি।
ছাতকের সৈদরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহমান আবেগাপ্লুত কণ্ঠে জানান, ‘আমি দিনমজুর মানুষ। তিন-চাইর দিন ধইরা কোনো কাজকামো যাইতাম পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চারে লইয়া খুব কষ্টে দিন কাটাইতাছি। ঘরের ভেতরে হাঁটুপানি, নাই খাবারও। কেউ এখন পর্যন্ত একটা খবরও লইল না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার ২১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস পাঠদান সাময়িক বন্ধ রেখেছে আরও ২৮টি বিদ্যালয়ে। ছাতকের নিম্নাঞ্চলে ১৭২, দোয়ারাবাজারে ২৪, সদর উপজেলায় ১৮, তাহিরপুরে পাঁচ এবং শান্তিগঞ্জের একটি স্কুলের যোগাযোগের পথ প্লাবিত হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান জানান, জেলার ২১৬টি বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ করে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে বন্যাকবলিত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া ঢলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া অন্যান্য বিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা যেতে না পারায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। তবে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ঠিক রাখার জন্য শিক্ষকেরা স্কুলে যাচ্ছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ভারতের মেঘালয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার কারণে নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামছুদ্দোহা জানান, সুরমা নদীর সুনামগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্টে ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর বয়ে যাচ্ছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় দেশে মাত্র দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত এবং আসাম ও চেরাপুঞ্জিতে ২১৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
খাদ্যসহায়তার বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার অবস্থা বেশি খারাপ। ফলে এ দুই উপজেলায় ইতিমধ্যে ১০ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে আরও খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪