সম্পাদকীয়
আব্রাহাম লিংকন ছিলেন আমেরিকার ১৬তম প্রেসিডেন্ট। জনপ্রিয়তার জোরে দুইবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। মাত্র ১৮ মাস প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি।
লিংকন কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জন না করলেও ছিলেন অসাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন এবং স্বশিক্ষিত এক ব্যক্তি। এর প্রমাণ মেলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর অসাধারণ প্রতিভার প্রতিফলন দেখে।
তিনি আমেরিকার কেনটাকি রাজ্যের হার্ডিন কাউন্টির অতিসাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। খুব ছোটবেলায়ই তিনি তাঁর দরিদ্র পরিবারের দায়িত্ব নেন। তিনি নৌকা চালিয়ে পরিবারের জন্য রোজগার করতেন। কাঠ কাটার কাজও করেছেন।
ব্ল্যাক হ্যাক যুদ্ধের পর তিনি রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৮৩৪ সালে তিনি ইলিনয় রাজ্যের আইনসভার একজন সদস্য নির্বাচিত হন। জনতাকে আকৃষ্ট করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল তাঁর। ১৮৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত হয়ে ১৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনিই ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রথম প্রেসিডেন্ট।
তাঁর জীবনের বড় কীর্তি—তিনি আমেরিকা থেকে দাসপ্রথার বিলুপ্তি ঘটান। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সংঘটিত মার্কিন গৃহযুদ্ধে তিনি ইউনিয়ন বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণের কনফেডারেট জোটকে পরাজিত করেন। এতে ৩৫ লাখ ক্রীতদাস মুক্ত হয়। গৃহযুদ্ধ চলাকালে ১৮৬৩ সালের নভেম্বরে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের গেটিসবার্গে লিংকন এক ভাষণ দেন। এ ভাষণই ইতিহাসে বিখ্যাত গেটিসবার্গ ভাষণ হিসেবে পরিচিত।
লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞার অন্যতম প্রবক্তা। তাঁর দেওয়া গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ও নীতি আজও বিশ্বব্যাপী সমাদৃত এবং সর্বজনভাবে গৃহীত।গণতন্ত্র সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল, শ্যাল নট পেরিশ ফ্রম দ্য আর্থ’; অর্থাৎ ‘জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্য, যা পৃথিবী থেকে ধ্বংস হবে না’।
আব্রাহাম লিংকন ১৮৬৫ সালের ১৫ এপ্রিল উইলকেস বুথ নামের এক আততায়ীর গুলিতে আহত হয়ে পরের দিন ১৬ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন।
আব্রাহাম লিংকন ছিলেন আমেরিকার ১৬তম প্রেসিডেন্ট। জনপ্রিয়তার জোরে দুইবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। মাত্র ১৮ মাস প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি।
লিংকন কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জন না করলেও ছিলেন অসাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন এবং স্বশিক্ষিত এক ব্যক্তি। এর প্রমাণ মেলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর অসাধারণ প্রতিভার প্রতিফলন দেখে।
তিনি আমেরিকার কেনটাকি রাজ্যের হার্ডিন কাউন্টির অতিসাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। খুব ছোটবেলায়ই তিনি তাঁর দরিদ্র পরিবারের দায়িত্ব নেন। তিনি নৌকা চালিয়ে পরিবারের জন্য রোজগার করতেন। কাঠ কাটার কাজও করেছেন।
ব্ল্যাক হ্যাক যুদ্ধের পর তিনি রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৮৩৪ সালে তিনি ইলিনয় রাজ্যের আইনসভার একজন সদস্য নির্বাচিত হন। জনতাকে আকৃষ্ট করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল তাঁর। ১৮৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত হয়ে ১৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনিই ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রথম প্রেসিডেন্ট।
তাঁর জীবনের বড় কীর্তি—তিনি আমেরিকা থেকে দাসপ্রথার বিলুপ্তি ঘটান। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সংঘটিত মার্কিন গৃহযুদ্ধে তিনি ইউনিয়ন বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণের কনফেডারেট জোটকে পরাজিত করেন। এতে ৩৫ লাখ ক্রীতদাস মুক্ত হয়। গৃহযুদ্ধ চলাকালে ১৮৬৩ সালের নভেম্বরে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের গেটিসবার্গে লিংকন এক ভাষণ দেন। এ ভাষণই ইতিহাসে বিখ্যাত গেটিসবার্গ ভাষণ হিসেবে পরিচিত।
লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞার অন্যতম প্রবক্তা। তাঁর দেওয়া গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ও নীতি আজও বিশ্বব্যাপী সমাদৃত এবং সর্বজনভাবে গৃহীত।গণতন্ত্র সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল, শ্যাল নট পেরিশ ফ্রম দ্য আর্থ’; অর্থাৎ ‘জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্য, যা পৃথিবী থেকে ধ্বংস হবে না’।
আব্রাহাম লিংকন ১৮৬৫ সালের ১৫ এপ্রিল উইলকেস বুথ নামের এক আততায়ীর গুলিতে আহত হয়ে পরের দিন ১৬ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫