সনি আজাদ, চারঘাট
দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টিহীন রাজশাহী অঞ্চল। চারঘাট-বাঘাসহ পুরো অঞ্চল পড়েছে খরার কবলে। এতে আমের গুটি বিবর্ণ হয়ে গাছ থেকে ঝরে পড়ছে। সেচ দিয়ে গুটি ধরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এতেও খুব একটা কাজ হচ্ছে না। দাবদাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দীর্ঘ খরায় এখন আমবাগান নিয়ে দিশেহারা চারঘাট ও বাঘা উপজেলার হাজারো আমচাষি।
মৌসুমের শুরুতে চাষিরা গাছে মুকুল কম আসা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন। এখন নতুন চিন্তা গুটি আম টিকিয়ে রাখা নিয়ে।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, খরা আরও দীর্ঘায়িত হলে গাছ থেকে কিছু আম ঝরে পড়বে। গাছের গোড়ায় রস থাকলে এবং সেচের মাধ্যমে গাছে পর্যাপ্ত পানি দিলে গুটি আমের ঝরে পড়া রোধ করা সম্ভব। গাছে অর্ধেক গুটি থাকলেও আমের বাম্পার ফলনের বিষয়ে আশাবাদী কৃষি কর্মকর্তারা।
কৃষি বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী জেলায় প্রায় ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। এর মধ্যে শুধু চারঘাট ও বাঘা—এ দুই উপজেলাতে আমবাগান আছে প্রায় ১২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে। জেলায় আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় এই দুই উপজেলার আমের ওপর নির্ভর করে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আবু সাইদ জানান, গত ২৫ ফেব্রুয়ারিতে এই অঞ্চলে সর্বশেষ বৃষ্টিপাত হয়েছিল, তবে সেটাও মাত্র ৪ মিলিমিটার। এরপরে চারঘাট-বাঘা অঞ্চলে আর বৃষ্টি হয়নি। তবে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে রাজশাহীর কোথাও কোথাও দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানান তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চারঘাট ও বাঘা—এই দুই উপজেলায় প্রতিবছর গাছে গাছে ৯০-৯৫ শতাংশ মুকুল আসে। কিন্তু এবার এসেছে ৬০-৭০ শতাংশ গাছে। তারপরও আশায় বুক বেঁধেছিলেন আমচাষি ও ব্যবসায়ীরা। কিন্তু টানা অনাবৃষ্টি ও দাবদাহে ঝরে পড়ছে আম।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আলিম উদ্দিন বলেন, চারঘাট-বাঘা উপজেলাসহ জেলার আমগাছগুলোতে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছে। মুকুল কম এলেও আমের গুটি বেশ ভালো আছে। খরায় গাছে নিয়মিত পানি দিয়ে গোড়ায় রস ধরে রাখতে হবে। তাহলে গুটি ঝরে পড়া কমে যাবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মোজদার হোসেন বলেন, নির্দিষ্ট সময় পরে পানি না পেলে গাছ কিছু গুটি নিজে থেকেই ফেলে দেবে। তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। নিয়মিত সেচ দিতে হবে। সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারলে যা গুটি আছে, তাতে আমের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে, কৃষকেরাও লাভবান হবেন।
দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টিহীন রাজশাহী অঞ্চল। চারঘাট-বাঘাসহ পুরো অঞ্চল পড়েছে খরার কবলে। এতে আমের গুটি বিবর্ণ হয়ে গাছ থেকে ঝরে পড়ছে। সেচ দিয়ে গুটি ধরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এতেও খুব একটা কাজ হচ্ছে না। দাবদাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দীর্ঘ খরায় এখন আমবাগান নিয়ে দিশেহারা চারঘাট ও বাঘা উপজেলার হাজারো আমচাষি।
মৌসুমের শুরুতে চাষিরা গাছে মুকুল কম আসা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন। এখন নতুন চিন্তা গুটি আম টিকিয়ে রাখা নিয়ে।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, খরা আরও দীর্ঘায়িত হলে গাছ থেকে কিছু আম ঝরে পড়বে। গাছের গোড়ায় রস থাকলে এবং সেচের মাধ্যমে গাছে পর্যাপ্ত পানি দিলে গুটি আমের ঝরে পড়া রোধ করা সম্ভব। গাছে অর্ধেক গুটি থাকলেও আমের বাম্পার ফলনের বিষয়ে আশাবাদী কৃষি কর্মকর্তারা।
কৃষি বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী জেলায় প্রায় ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। এর মধ্যে শুধু চারঘাট ও বাঘা—এ দুই উপজেলাতে আমবাগান আছে প্রায় ১২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে। জেলায় আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় এই দুই উপজেলার আমের ওপর নির্ভর করে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আবু সাইদ জানান, গত ২৫ ফেব্রুয়ারিতে এই অঞ্চলে সর্বশেষ বৃষ্টিপাত হয়েছিল, তবে সেটাও মাত্র ৪ মিলিমিটার। এরপরে চারঘাট-বাঘা অঞ্চলে আর বৃষ্টি হয়নি। তবে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে রাজশাহীর কোথাও কোথাও দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানান তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চারঘাট ও বাঘা—এই দুই উপজেলায় প্রতিবছর গাছে গাছে ৯০-৯৫ শতাংশ মুকুল আসে। কিন্তু এবার এসেছে ৬০-৭০ শতাংশ গাছে। তারপরও আশায় বুক বেঁধেছিলেন আমচাষি ও ব্যবসায়ীরা। কিন্তু টানা অনাবৃষ্টি ও দাবদাহে ঝরে পড়ছে আম।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আলিম উদ্দিন বলেন, চারঘাট-বাঘা উপজেলাসহ জেলার আমগাছগুলোতে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছে। মুকুল কম এলেও আমের গুটি বেশ ভালো আছে। খরায় গাছে নিয়মিত পানি দিয়ে গোড়ায় রস ধরে রাখতে হবে। তাহলে গুটি ঝরে পড়া কমে যাবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মোজদার হোসেন বলেন, নির্দিষ্ট সময় পরে পানি না পেলে গাছ কিছু গুটি নিজে থেকেই ফেলে দেবে। তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। নিয়মিত সেচ দিতে হবে। সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারলে যা গুটি আছে, তাতে আমের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে, কৃষকেরাও লাভবান হবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২০ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪