নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নকলায় ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টির কারণে বোরো ধান নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন কৃষক। একদিকে শ্রমিকের সংকট ও উচ্চ মজুরি, অন্যদিকে বৃষ্টি। সব মিলিয়ে কৃষকদের ভোগান্তি চরমে। বৃষ্টির কারণে ধান কাটতে না পেরে কৃষকের পাকা ধান খেতেই নষ্ট হচ্ছে। আগের কেটে আনা আটিসহ ধান নষ্ট হচ্ছে কৃষকের উঠান ও সড়কের পাশে। নষ্ট হচ্ছে শুকাতে না পারা ঘরের কাঁচা ও সিদ্ধ ধান। পচে যাচ্ছে স্তূপ করে রাখা খড়।
এতে পরিবারের খাদ্যের পাশাপাশি গবাদিপশুর খাদ্যসংকটের দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষকের দুর্ভোগ ও ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে পুরো উপজেলায় চলছে থেমে থেমে বৃষ্টি। সঙ্গে ঝড়ো বাতাস। এতে ধান কাটা, ধান মাড়াই ও মাড়াই করা ধান শুকাতে না পেরে বেকায়দায় কৃষকেরা। গত ১৩ মে শুক্রবার সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় বোরো ধান নিয়ে নতুন করে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কৃষক পরিবারে।
গণপদ্দী ইউনিয়নের বিহারীরপাড় গ্রামের কৃষক মধু মিয়া বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে। তবে বৃষ্টির মাত্রা কম থাকায় এবং পেকে যাওয়া ধান ঝরে পড়ার ভয়ে ধান কাটা বন্ধ করিনি। কিন্তু শুক্রবার সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টির কারণে ঘরে থাকা মাড়াই করা কাঁচা ধান ও উঠানের খড় শুকাতে না পারায় তা প্রায় অর্ধেক নষ্টের পথে। কাটা ধান পড়ে আছে খেতে ও সড়কের পাশে। আবহাওয়ার যে অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে তাতে কি করব ভেবে পাচ্ছি না।
গৌড়দ্বার ইউনিয়নের প্রবীণ কৃষক মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘এমনিতেই ধানের আবাদে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে ধান বিক্রি করে আসল টাকা উঠবে না। তারপর কয়েকদিন ধরে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এখন বৃষ্টির কারণে ঘরে, উঠানে, সড়কে, খেতে সব জায়গায় ধান হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে খড়। এভাবে চলতে থাকলে পরিবার নিয়ে কোথায় গিয়ে দাঁড়াব তা আল্লাহই জানেন।’
পৌরসভার লাভা মহল্লার কৃষক দেলুয়ার হোসেন বলেন, ‘খাওয়ার জন্য ২০ মণ ধান সেদ্ধ করেছিলাম। বৃষ্টির কারণে শুকাতে না পেরে এখন আশা ছেড়ে দিয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বৈরী আবহাওয়ার উন্নতি না হলে ধান নিয়ে কৃষকের দুর্ভোগ ও ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। খড় পচে যাওয়ার কারণে সংকট দেখা দেবে গবাদিপশুর খাবারে।’
শেরপুরের নকলায় ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টির কারণে বোরো ধান নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন কৃষক। একদিকে শ্রমিকের সংকট ও উচ্চ মজুরি, অন্যদিকে বৃষ্টি। সব মিলিয়ে কৃষকদের ভোগান্তি চরমে। বৃষ্টির কারণে ধান কাটতে না পেরে কৃষকের পাকা ধান খেতেই নষ্ট হচ্ছে। আগের কেটে আনা আটিসহ ধান নষ্ট হচ্ছে কৃষকের উঠান ও সড়কের পাশে। নষ্ট হচ্ছে শুকাতে না পারা ঘরের কাঁচা ও সিদ্ধ ধান। পচে যাচ্ছে স্তূপ করে রাখা খড়।
এতে পরিবারের খাদ্যের পাশাপাশি গবাদিপশুর খাদ্যসংকটের দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষকের দুর্ভোগ ও ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে পুরো উপজেলায় চলছে থেমে থেমে বৃষ্টি। সঙ্গে ঝড়ো বাতাস। এতে ধান কাটা, ধান মাড়াই ও মাড়াই করা ধান শুকাতে না পেরে বেকায়দায় কৃষকেরা। গত ১৩ মে শুক্রবার সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় বোরো ধান নিয়ে নতুন করে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কৃষক পরিবারে।
গণপদ্দী ইউনিয়নের বিহারীরপাড় গ্রামের কৃষক মধু মিয়া বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে। তবে বৃষ্টির মাত্রা কম থাকায় এবং পেকে যাওয়া ধান ঝরে পড়ার ভয়ে ধান কাটা বন্ধ করিনি। কিন্তু শুক্রবার সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টির কারণে ঘরে থাকা মাড়াই করা কাঁচা ধান ও উঠানের খড় শুকাতে না পারায় তা প্রায় অর্ধেক নষ্টের পথে। কাটা ধান পড়ে আছে খেতে ও সড়কের পাশে। আবহাওয়ার যে অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে তাতে কি করব ভেবে পাচ্ছি না।
গৌড়দ্বার ইউনিয়নের প্রবীণ কৃষক মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘এমনিতেই ধানের আবাদে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে ধান বিক্রি করে আসল টাকা উঠবে না। তারপর কয়েকদিন ধরে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এখন বৃষ্টির কারণে ঘরে, উঠানে, সড়কে, খেতে সব জায়গায় ধান হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে খড়। এভাবে চলতে থাকলে পরিবার নিয়ে কোথায় গিয়ে দাঁড়াব তা আল্লাহই জানেন।’
পৌরসভার লাভা মহল্লার কৃষক দেলুয়ার হোসেন বলেন, ‘খাওয়ার জন্য ২০ মণ ধান সেদ্ধ করেছিলাম। বৃষ্টির কারণে শুকাতে না পেরে এখন আশা ছেড়ে দিয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বৈরী আবহাওয়ার উন্নতি না হলে ধান নিয়ে কৃষকের দুর্ভোগ ও ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। খড় পচে যাওয়ার কারণে সংকট দেখা দেবে গবাদিপশুর খাবারে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৩ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫