পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার পাইকগাছায় প্রথমবারের মতো সমলয় পদ্ধতিতে বোরো আবাদ শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের কৃষি যান্ত্রিকীকরণ নির্দেশনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে উপজেলায় এ পদ্ধতিতে বোরো চাষ করেছেন কৃষকেরা। এতে সার্বিক সহযোগিতা করেছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের দক্ষিণ সোনাতনকাটী এলাকার ৫২ জন কৃষক ৫০ একর জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে এসএল-৮-এইচ জাতের হাইব্রিড বোরো ধান চাষ করছে। কৃষি বিভাগের ঊর্ধ্বতন ও স্থানীয় কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে গত শনিবার দুপুরে সাড়ে ৪ হাজার প্লাস্টিক ট্রেতে বীজ বপন করা হয়।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ পদ্ধতিতে প্রচলিত রীতিতে বীজতলা তৈরি না করে প্লাস্টিকের ফ্রেম বা ট্রেতে ধানের বীজ বোনা হবে। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে চারা জন্মানোর পর রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা জমিতে রোপণ করা হবে। এক ঘণ্টায় একটি ট্রান্সপ্ল্যান্টার এক একর জমিতে একই গভীরতায় চারা লাগাতে পারে। এ পদ্ধতিতে ২ জন শ্রমিক ১ ঘণ্টায় ১ বিঘা জমির ধানের চারা রোপণ করতে পারবেন। বিঘাপ্রতি ১ লিটার তেল খরচ হবে। লাইন থেকে লাইনের দূরত্ব হবে ১২ ইঞ্চি, চারা থেকে চারার দূরত্ব হবে ৮ ইঞ্চি।
আরও জানা গেছে, এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে বেঁচে যাবে প্রায় সাড়ে চার হাজার টাকা। একই সময় রোপণ করায় নির্দিষ্ট এলাকার সব ধান পাকবেও এক সময়। মেশিন দিয়েই একসঙ্গে সব ধান কাটা ও মাড়াই করা যাবে।
প্রচলিত প্রথাগত পদ্ধতিগুলোর চেয়ে এ পদ্ধতিতে হেক্টর প্রতি ন্যূনতম ৫শ কেজি ধান বেশি উৎপাদন হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। শনিবার কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা নিজেরাই মাঠে নেমে বীজ বপন কাজ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মহাদেব চন্দ্র সানা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, শাহিনুল ইসলাম, উত্তম কুমার, এসএম মফিজুর রহমান, মিন্টু রায়, বিল্লাল হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, শেখ তোফায়েল আহমেদ তুহিন, ডল্টন রায়, অনিকা অধিকারী, কৃষি প্রকৌশলী দীপংকর বালা, কৃষক লুৎফর রহমান, তাজ উদ্দীন গাজী, ও জিএম আব্দুস সাত্তার।
খুলনার পাইকগাছায় প্রথমবারের মতো সমলয় পদ্ধতিতে বোরো আবাদ শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের কৃষি যান্ত্রিকীকরণ নির্দেশনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে উপজেলায় এ পদ্ধতিতে বোরো চাষ করেছেন কৃষকেরা। এতে সার্বিক সহযোগিতা করেছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের দক্ষিণ সোনাতনকাটী এলাকার ৫২ জন কৃষক ৫০ একর জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে এসএল-৮-এইচ জাতের হাইব্রিড বোরো ধান চাষ করছে। কৃষি বিভাগের ঊর্ধ্বতন ও স্থানীয় কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে গত শনিবার দুপুরে সাড়ে ৪ হাজার প্লাস্টিক ট্রেতে বীজ বপন করা হয়।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ পদ্ধতিতে প্রচলিত রীতিতে বীজতলা তৈরি না করে প্লাস্টিকের ফ্রেম বা ট্রেতে ধানের বীজ বোনা হবে। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে চারা জন্মানোর পর রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা জমিতে রোপণ করা হবে। এক ঘণ্টায় একটি ট্রান্সপ্ল্যান্টার এক একর জমিতে একই গভীরতায় চারা লাগাতে পারে। এ পদ্ধতিতে ২ জন শ্রমিক ১ ঘণ্টায় ১ বিঘা জমির ধানের চারা রোপণ করতে পারবেন। বিঘাপ্রতি ১ লিটার তেল খরচ হবে। লাইন থেকে লাইনের দূরত্ব হবে ১২ ইঞ্চি, চারা থেকে চারার দূরত্ব হবে ৮ ইঞ্চি।
আরও জানা গেছে, এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে বেঁচে যাবে প্রায় সাড়ে চার হাজার টাকা। একই সময় রোপণ করায় নির্দিষ্ট এলাকার সব ধান পাকবেও এক সময়। মেশিন দিয়েই একসঙ্গে সব ধান কাটা ও মাড়াই করা যাবে।
প্রচলিত প্রথাগত পদ্ধতিগুলোর চেয়ে এ পদ্ধতিতে হেক্টর প্রতি ন্যূনতম ৫শ কেজি ধান বেশি উৎপাদন হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। শনিবার কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা নিজেরাই মাঠে নেমে বীজ বপন কাজ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মহাদেব চন্দ্র সানা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, শাহিনুল ইসলাম, উত্তম কুমার, এসএম মফিজুর রহমান, মিন্টু রায়, বিল্লাল হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, শেখ তোফায়েল আহমেদ তুহিন, ডল্টন রায়, অনিকা অধিকারী, কৃষি প্রকৌশলী দীপংকর বালা, কৃষক লুৎফর রহমান, তাজ উদ্দীন গাজী, ও জিএম আব্দুস সাত্তার।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৯ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪