অসুস্থ হয়ে বিশ্রামে আছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তৌসিফ আহমেদ। ছয় মাস থাকতে হবে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে। গত মাসে শারীরিকভাবে অসুস্থবোধ করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকেরা জানান, তৌসিফের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, সেই সঙ্গে মাইল্ড স্ট্রোক হয়ে ব্রেনের ডান পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছে তাঁর। আগামী ছয় মাস থাকতে হবে বিশ্রামে ও ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তৌসিফ বলেন, ‘আগে থেকেই অসুস্থ বোধ করছিলাম। মাঝে মাঝে অজ্ঞান হয়ে পড়তাম। প্রথমে চিকিৎসকেরা ধরতে পারছিলেন না। গত মাসে অসুস্থবোধ করলে হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে ইসিজি করার পর হার্টের সমস্যা ধরে পড়ে। পরীক্ষার পর চিকিৎসক জানান, আমার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সাবধানের থাকার পরামর্শ দিয়ে জানান, সামনে বড় ধরনের অ্যাটাকও হতে পারে।’
পরে বাসায় আবারও অজ্ঞান হয়ে পড়লে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ব্রেনের ডান পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছে তাঁর। তৌসিফ এখন নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের নিউরো সার্জন বিভাগের প্রধান প্রফেসর সাবের হোসেনের চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে আছেন।
বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানিয়ে তৌসিফ বলেন, ‘প্রফেসর সাবের হোসেনের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ চলছে। ছয় মাস পর্যবেক্ষণের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সার্জারি করতে হবে কিনা।’
অসুস্থ হওয়ার পর বাসাতেই সময় কাটছে তৌসিফের। এখন কোনো ধরনের কাজ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তৌসিফ বলেন, ‘গত এক মাস বাসায় শুয়ে-বসে সময় কাটছে। আগামী ছয় মাসের মতো বিশ্রামে থাকতে হবে। সবার কাছে দোয়া চাই। যেন শিগগিরই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারি।’
এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল তৌসিফের। সে সময় ধানমন্ডির একটি হাসপাতালে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
দেশের অডিও জগতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তৌসিফের প্রথম একক অ্যালবাম ‘অভিপ্রায়’ প্রকাশিত হয় ২০০৭ সালে। ‘দূরে কোথাও আছি বসে’, ‘বৃষ্টি ঝরে যায়’, ‘এ মনের আঙিনায়’, ‘জান পাখি’সহ জনপ্রিয় অনেক গান রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। গাওয়ার পাশাপাশি তিনি গান লেখেন, সুর ও সংগীতায়োজন করেন।
অসুস্থ হয়ে বিশ্রামে আছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তৌসিফ আহমেদ। ছয় মাস থাকতে হবে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে। গত মাসে শারীরিকভাবে অসুস্থবোধ করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকেরা জানান, তৌসিফের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, সেই সঙ্গে মাইল্ড স্ট্রোক হয়ে ব্রেনের ডান পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছে তাঁর। আগামী ছয় মাস থাকতে হবে বিশ্রামে ও ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তৌসিফ বলেন, ‘আগে থেকেই অসুস্থ বোধ করছিলাম। মাঝে মাঝে অজ্ঞান হয়ে পড়তাম। প্রথমে চিকিৎসকেরা ধরতে পারছিলেন না। গত মাসে অসুস্থবোধ করলে হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে ইসিজি করার পর হার্টের সমস্যা ধরে পড়ে। পরীক্ষার পর চিকিৎসক জানান, আমার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সাবধানের থাকার পরামর্শ দিয়ে জানান, সামনে বড় ধরনের অ্যাটাকও হতে পারে।’
পরে বাসায় আবারও অজ্ঞান হয়ে পড়লে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ব্রেনের ডান পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছে তাঁর। তৌসিফ এখন নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের নিউরো সার্জন বিভাগের প্রধান প্রফেসর সাবের হোসেনের চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে আছেন।
বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানিয়ে তৌসিফ বলেন, ‘প্রফেসর সাবের হোসেনের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ চলছে। ছয় মাস পর্যবেক্ষণের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সার্জারি করতে হবে কিনা।’
অসুস্থ হওয়ার পর বাসাতেই সময় কাটছে তৌসিফের। এখন কোনো ধরনের কাজ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তৌসিফ বলেন, ‘গত এক মাস বাসায় শুয়ে-বসে সময় কাটছে। আগামী ছয় মাসের মতো বিশ্রামে থাকতে হবে। সবার কাছে দোয়া চাই। যেন শিগগিরই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারি।’
এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল তৌসিফের। সে সময় ধানমন্ডির একটি হাসপাতালে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
দেশের অডিও জগতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তৌসিফের প্রথম একক অ্যালবাম ‘অভিপ্রায়’ প্রকাশিত হয় ২০০৭ সালে। ‘দূরে কোথাও আছি বসে’, ‘বৃষ্টি ঝরে যায়’, ‘এ মনের আঙিনায়’, ‘জান পাখি’সহ জনপ্রিয় অনেক গান রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। গাওয়ার পাশাপাশি তিনি গান লেখেন, সুর ও সংগীতায়োজন করেন।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৯ ঘণ্টা আগে