অনলাইন ডেস্ক
অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রাহমানের কারণেই নাকি ভারতের এই শিল্পের অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে! তাঁর কারণেই ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্রশিল্পীরা কাজ হারাচ্ছেন। সম্প্রতি সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্যই করেছেন বলিউডের প্লেব্যাক শিল্পী অভিজিৎ ভট্টাচার্য।
অভিজিৎ ওই সাক্ষাৎকারে সংগীত তৈরিতে এ আর রাহমানের প্রযুক্তির ‘অতিরিক্ত’ ব্যবহারের সমালোচনা করেন। অভিযোগ করেন, এই সুরকার ডিজিটাল সরঞ্জামের ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন। এর ফলে ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্রশিল্পীরা কাজ হারাচ্ছেন।
এ আর রাহমান ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই অভিযোগগুলোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘সবকিছুর জন্য আমাকে দোষ দেওয়াটা বেশ ভালো! আমি এখনো অভিজিৎকে ভালোবাসি এবং তাঁকে কেক পাঠাব। এ ছাড়া, এটা তাঁর মতামত এবং কারও মতামত থাকাটা ভুল কিছু নয়।’
অভিজিৎ গান তৈরিতে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহারে কমে যাওয়ার জন্যও সরাসরি এ আর রাহমানকে দায়ী করেছেন। এই অভিযোগ অস্বীকার করে এ আর রাহমান বলেছেন, ‘আমি সম্প্রতি দুবাইতে ৬০ জন নারীকে নিয়ে একটি অর্কেস্ট্রা তৈরি করেছি। তাঁরা প্রতি মাসেই কাজ করছেন এবং বিমা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সব সুবিধা পাচ্ছেন। আমি যে সিনেমাগুলো করি, তা ছাওয়া হোক বা পোন্নিয়িন সেলভান, তাতে ২০০–৩০০ জন সংগীতশিল্পী কাজ করেন। কিছু গানে ১০০ জনের বেশি মানুষ কাজ করেন। আমি তাঁদের সঙ্গে গ্রুপ ছবি দেখাই না বা পোস্ট করি না, তাই কেউ এ সম্পর্কে জানতে পারে না।’
সংগীতে প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে এ আর রাহমান ব্যাখ্যা করে বলেন, অসাধারণ সুর তৈরি করার সরঞ্জাম হিসেবে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। প্রতিযোগিতামূলক বাজারের কথা উল্লেখ করেন এ আর রাহমান জোর দিয়ে বলেন, একটি প্রকল্পে সংগীতশিল্পীদের ডেকে বাজিয়ে নেওয়ার পর তাঁদের আর প্রত্যাখ্যান করতে পারেন না। তিনি যাদের সঙ্গে কাজ করেছেন সেই প্রযোজকেরা সাক্ষ্য দিতে পারবেন যে, তিনি কতজন কম্পোজারের সঙ্গে কাজ করেছেন।
এ আর রাহমানের সর্বশেষ কাজ হিন্দি সিনেমা ভিকি কৌশল অভিনীত ‘ছাওয়া’ এবং তামিল সিনেমা ‘কাদালিকা নেরামিল্লাই’। আমির খানের প্রযোজনায় ‘লাহোর ১৯৪৭ ’, মণি রত্নমের ‘থাগ লাইফ’ এবং আনন্দ এল রাইয়ের ‘তেরে ইশক মেঁ’–র সংগীত পরিচালনার কাজ এখন তাঁর হাতে।
অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রাহমানের কারণেই নাকি ভারতের এই শিল্পের অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে! তাঁর কারণেই ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্রশিল্পীরা কাজ হারাচ্ছেন। সম্প্রতি সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্যই করেছেন বলিউডের প্লেব্যাক শিল্পী অভিজিৎ ভট্টাচার্য।
অভিজিৎ ওই সাক্ষাৎকারে সংগীত তৈরিতে এ আর রাহমানের প্রযুক্তির ‘অতিরিক্ত’ ব্যবহারের সমালোচনা করেন। অভিযোগ করেন, এই সুরকার ডিজিটাল সরঞ্জামের ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন। এর ফলে ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্রশিল্পীরা কাজ হারাচ্ছেন।
এ আর রাহমান ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই অভিযোগগুলোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘সবকিছুর জন্য আমাকে দোষ দেওয়াটা বেশ ভালো! আমি এখনো অভিজিৎকে ভালোবাসি এবং তাঁকে কেক পাঠাব। এ ছাড়া, এটা তাঁর মতামত এবং কারও মতামত থাকাটা ভুল কিছু নয়।’
অভিজিৎ গান তৈরিতে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহারে কমে যাওয়ার জন্যও সরাসরি এ আর রাহমানকে দায়ী করেছেন। এই অভিযোগ অস্বীকার করে এ আর রাহমান বলেছেন, ‘আমি সম্প্রতি দুবাইতে ৬০ জন নারীকে নিয়ে একটি অর্কেস্ট্রা তৈরি করেছি। তাঁরা প্রতি মাসেই কাজ করছেন এবং বিমা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সব সুবিধা পাচ্ছেন। আমি যে সিনেমাগুলো করি, তা ছাওয়া হোক বা পোন্নিয়িন সেলভান, তাতে ২০০–৩০০ জন সংগীতশিল্পী কাজ করেন। কিছু গানে ১০০ জনের বেশি মানুষ কাজ করেন। আমি তাঁদের সঙ্গে গ্রুপ ছবি দেখাই না বা পোস্ট করি না, তাই কেউ এ সম্পর্কে জানতে পারে না।’
সংগীতে প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে এ আর রাহমান ব্যাখ্যা করে বলেন, অসাধারণ সুর তৈরি করার সরঞ্জাম হিসেবে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। প্রতিযোগিতামূলক বাজারের কথা উল্লেখ করেন এ আর রাহমান জোর দিয়ে বলেন, একটি প্রকল্পে সংগীতশিল্পীদের ডেকে বাজিয়ে নেওয়ার পর তাঁদের আর প্রত্যাখ্যান করতে পারেন না। তিনি যাদের সঙ্গে কাজ করেছেন সেই প্রযোজকেরা সাক্ষ্য দিতে পারবেন যে, তিনি কতজন কম্পোজারের সঙ্গে কাজ করেছেন।
এ আর রাহমানের সর্বশেষ কাজ হিন্দি সিনেমা ভিকি কৌশল অভিনীত ‘ছাওয়া’ এবং তামিল সিনেমা ‘কাদালিকা নেরামিল্লাই’। আমির খানের প্রযোজনায় ‘লাহোর ১৯৪৭ ’, মণি রত্নমের ‘থাগ লাইফ’ এবং আনন্দ এল রাইয়ের ‘তেরে ইশক মেঁ’–র সংগীত পরিচালনার কাজ এখন তাঁর হাতে।
সারা বছর ঝিমিয়ে থাকলেও ঈদ এলে জমজমাট হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র অঙ্গন। প্রতি ঈদে মুক্তি পায় একগুচ্ছ সিনেমা। এবারের চিত্রও একই রকম। কোরবানির ঈদ উপলক্ষে মুক্তির তালিকায় রয়েছে ৬ সিনেমা। তবে সপ্তাহখানেক আগেও তালিকায় ছিল ১০ সিনেমার নাম। শেষ দিকে মুক্তির সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে ৪ সিনেমা।
২ ঘণ্টা আগেঅনেক আগেই সংগীতাঙ্গন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। নাটক নির্মাণে বেশি মনোযোগ তাদের। শিল্পীরা নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলে গান প্রকাশ করছেন। তবে ঈদ এলে নতুন গান প্রকাশ পায় বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে। পাশাপাশি শিল্পী ও সংগীত আয়োজকেরাও নিজ উদ্যোগে গান প্রকাশ করেন।
২ ঘণ্টা আগেঈদ উপলক্ষে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোর থাকে বিশেষ প্রস্তুতি। এবার কোরবানির ঈদে ওটিটিতে মুক্তি পাচ্ছে দুটি নতুন সিরিজ ও তিনটি সিনেমা। পাশাপাশি গত রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া চারটি সিনেমার ডিজিটাল প্রিমিয়ার হবে। গল্পের বৈচিত্র্যের পাশাপাশি এসব কনটেন্টে থাকছেন জনপ্রিয় তারকারা।
১ দিন আগেরহস্য বাড়াতে এলেন লেডি গাগা। নেটফ্লিক্সের ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিজ ‘ওয়েডনেসডে’র দ্বিতীয় সিজনে দেখা যাবে তাঁকে। সম্প্রতি নেটফ্লিক্সের ফ্যান ইভেন্টে অতিপ্রাকৃত গল্পনির্ভর এ সিরিজের দ্বিতীয় সিজনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সেখানেই জানানো হয়, নতুন সিজনে রহস্যময়ী শিক্ষক রোজালিন রটউডের ভূমিকায় অভিনয় করবেন
১ দিন আগে