বিনোদন ডেস্ক
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা নাঈম সাইয়িদ, যিনি জুনিয়র মেহমুদ নামে পরিচিত ছিলেন। ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর আজ শুক্রবার নিজ বাড়িতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জুনিয়র মেহমুদের পরিবার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, ‘জুনিয়র মেহমুদ তাঁর বাসভবনে রাত ২.১৫ মিনিটে মারা যান। তিনি পাকস্থলীর ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’
জুনিয়র মেহমুদের ছেলে হুসনাইন বলেন, ‘আমরা ১৮ দিন আগে জানতে পারি বাবা ক্যানসারে আক্রান্ত। এবং তা চতুর্থ পর্যায়ে। আমরা তাঁকে টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানকার ডিন আমাদের বলেছিলেন যে, এই পর্যায়ে চিকিৎসা এবং কেমোথেরাপি খুব বেদনাদায়ক হবে। হাসপাতাল থেকে আমাদের বাড়িতে রেখেই তাঁর যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেন।’
জুনিয়র মেহমুদের অসুস্থতার খবর পাওয়ার পর দেখা করতে গিয়েছিলেন অভিনেতা জনি লিভার। এ ছাড়া গিয়েছিলেন জীতেন্দ্র, সচিন পিলগাঁওকর। জীতেন্দ্র হিন্দুস্তান টাইমসকে জানান, ‘এত যন্ত্রণা হচ্ছিল যে ও চোখ খুলে তাকাতেই পারছিল না। ওভাবে ওকে দেখতে হবে আমি কখনো ভাবিনি। আমাকে চিনতেও পারেনি।’
জুনিয়র মেহমুদ শিশুশিল্পী হিসেবে তাঁর চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন ‘মহব্বত জিন্দেগি হ্যায়’ (১৯৬৬) দিয়ে। এরপর তিনি ‘নৌনিহাল’, ‘ক্যারাভান’, ‘হাতি মেরে সাথি’, ‘মেরা নাম জোকার’, ‘সোহাগ রাত’, ‘ব্রহ্মচারী’, ‘কাটি পতং’, ‘হরে রমা হরে কৃষ্ণ’, ‘ইমানদার’, ‘বাপ নম্বরি বেটা দশ নম্বরি’, ‘আজ কা অর্জুন’-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু মারাঠি সিনেমা প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন।
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা নাঈম সাইয়িদ, যিনি জুনিয়র মেহমুদ নামে পরিচিত ছিলেন। ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর আজ শুক্রবার নিজ বাড়িতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জুনিয়র মেহমুদের পরিবার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, ‘জুনিয়র মেহমুদ তাঁর বাসভবনে রাত ২.১৫ মিনিটে মারা যান। তিনি পাকস্থলীর ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’
জুনিয়র মেহমুদের ছেলে হুসনাইন বলেন, ‘আমরা ১৮ দিন আগে জানতে পারি বাবা ক্যানসারে আক্রান্ত। এবং তা চতুর্থ পর্যায়ে। আমরা তাঁকে টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানকার ডিন আমাদের বলেছিলেন যে, এই পর্যায়ে চিকিৎসা এবং কেমোথেরাপি খুব বেদনাদায়ক হবে। হাসপাতাল থেকে আমাদের বাড়িতে রেখেই তাঁর যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেন।’
জুনিয়র মেহমুদের অসুস্থতার খবর পাওয়ার পর দেখা করতে গিয়েছিলেন অভিনেতা জনি লিভার। এ ছাড়া গিয়েছিলেন জীতেন্দ্র, সচিন পিলগাঁওকর। জীতেন্দ্র হিন্দুস্তান টাইমসকে জানান, ‘এত যন্ত্রণা হচ্ছিল যে ও চোখ খুলে তাকাতেই পারছিল না। ওভাবে ওকে দেখতে হবে আমি কখনো ভাবিনি। আমাকে চিনতেও পারেনি।’
জুনিয়র মেহমুদ শিশুশিল্পী হিসেবে তাঁর চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন ‘মহব্বত জিন্দেগি হ্যায়’ (১৯৬৬) দিয়ে। এরপর তিনি ‘নৌনিহাল’, ‘ক্যারাভান’, ‘হাতি মেরে সাথি’, ‘মেরা নাম জোকার’, ‘সোহাগ রাত’, ‘ব্রহ্মচারী’, ‘কাটি পতং’, ‘হরে রমা হরে কৃষ্ণ’, ‘ইমানদার’, ‘বাপ নম্বরি বেটা দশ নম্বরি’, ‘আজ কা অর্জুন’-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু মারাঠি সিনেমা প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন।
মার্কিন পপ তারকা বিয়ন্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। এই গুণী তারকা আরও একবার নতুন ইতিহাস গড়লেন। ৫০ বছর পর এই প্রথমবার কোনো কৃষ্ণাঙ্গ সংগীতশিল্পী...
১৪ ঘণ্টা আগেমঞ্চে গান গাওয়ার সময় নারী ভক্তের ঠোঁটে চুমু দিয়ে সমালোচনার কেন্দ্রে প্রবীণ গায়ক উদিত নারায়ণ। এই রেশ না কাটতেই নতুন করে সামনে এসেছে গায়কের পুরোনো সব চুমু কাণ্ড। এর আগেও তিনি মঞ্চে চুমু দিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে ত্রিভুজ প্রেমের অনেক গল্পে অভিনয় করেছেন বাপ্পারাজ। বেশির ভাগ সিনেমায় শেষ দৃশ্যে থাকতেন আত্মত্যাগের ভূমিকায়। পর্দায় নেই অনেক দিন, তবে এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ান বাপ্পারাজ। প্রায়ই দেখা যায় তাঁর সিনেমার দৃশ্য শেয়ার করে কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমিক কিংবা কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমের সফল নায়ক।
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে