শ্রেয়া ঘোষ
২০১৫ সাল। আমি তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিজ্ঞান বিষয়ে ভালোবাসা ছিল ছোটবেলা থেকেই। সবাই যখন পরীক্ষায় ‘জীবনের লক্ষ্য’ রচনায় চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হতে চাওয়ার ইচ্ছা লিখত, আমার খাতা ভরে উঠত বিজ্ঞানী হওয়ার এক স্বপ্নের গল্পে। তবে একাডেমিক জগৎ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দুনিয়ায় টিকে থাকার লড়াইয়ে ছিলাম শূন্য।
পথচলা শুরু
একদিন উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় শ্রেণিশিক্ষক আমার নাম দিয়ে দেন। মাথায় যা ছিল, সেই অনুষ্ঠানে সব বলে দিয়েছিলাম। সেই প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছিলাম। তারপর থেকেই আমার সহশিক্ষা কার্যক্রমের পথচলা শুরু। আমেরিকায় বৃত্তি পাওয়ার পেছনে সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো খুব সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশের ঘরে ঘরে একটা ভ্রান্ত ধারণা দেখা যায়, সহশিক্ষায় যুক্ত ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করে না। আমার বেলায়ও তাই হয়েছে। হাইস্কুলে পড়াকালীন ‘নষ্ট হয়ে যাচ্ছি’—এমন কথাও শুনতে হয়েছে। কিন্তু ২০১৭ সালে জাতীয় প্রতিযোগিতায় মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বিতর্কের জন্য সেরা পুরস্কার পেয়েছিলাম!
সহশিক্ষা কার্যক্রমের উপযোগ
সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোর সঙ্গে অনেক কিছুই যুক্ত থাকে। বিতর্ক, নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়, বিভিন্ন সংগঠনে কাজ, গবেষণা, লেখালেখি, সাংবাদিকতা, অলিম্পিয়াডসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া হয়। যারা স্নাতক করতে বিদেশে পাড়ি জমায়, কিংবা স্বপ্ন দেখে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের; তাঁদের সহশিক্ষা (ইসিএ) বিষয়টির সঙ্গে জানাশোনা থাকার কথা।
আবেদনকারী কেন বাকিদের চেয়ে সেরা, আবেদনের পর অ্যাডমিশন অফিসার মূলত চুলচেরাভাবে ওই দিকগুলোই যাচাই-বাছাই করবেন। গ্রেড পয়েন্ট হয়তো অনেকের সমান থাকবে, সে জায়গায় দাঁড়িয়ে সহশিক্ষা কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বা একটা অর্জন এগিয়ে রাখবে আবেদনকারীর নাম।
আবেদনের প্রক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক পর্যায়ে আবেদন করার জন্য ‘কমন অ্যাপ’ বেশ পরিচিত। এই অ্যাপকে সাজানোর মধ্য দিয়েই আবেদনকারী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। কমন অ্যাপের অ্যাকটিভিটি বিভাগে আবেদনকারীর দশটি সহশিক্ষা কার্যক্রম যুক্ত করার সুযোগ মেলে।
এর মধ্যে বিতর্ক বা স্পিচ আছে। বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কিংবা নিজে কোনো ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা হলে, সে কথা যুক্ত করা যাবে। মজার বিষয় হচ্ছে, পরিবারের সদস্যদের কোনো কাজে সহায়তা করার বিষয়টিও যুক্ত করা যাবে। মূলত পরিবারের খুঁটিনাটি কাজগুলোও ইসিএ হিসেবে দেখে তারা।
যার পেছনে যুক্তি হচ্ছে, আপনি সেই কাজগুলো ভালোবেসে করেন; পাশাপাশি আবেগ কাজ করে। সেই সঙ্গে লেখালেখি, গবেষণা—যেকোনো ধরনের কমিউনিটি সার্ভিসের কথাই লেখার মতো।
আরেকটু খুলে বলি। এলাকায় বন্যা হয়েছে, বন্ধুরা মিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তহবিল জমিয়ে সেই বন্যায় আটকে পড়া মানুষের সহায়তা করলেন; হতে পারে পথশিশুদের পড়াশোনার জন্য নিজ উদ্যোগে একটা স্কুল গড়ে তুললেন—এই কাজগুলো জানার মধ্য দিয়েই বৃত্তি দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।
মূলত আবেদনকারীর পদক্ষেপ নেওয়ার সক্ষমতা আছে কি না এবং সেই পদক্ষেপ ঠিক কতটা কার্যকর, আশপাশের মানুষের জন্য আপনি কী করেছেন, ভবিষ্যতে আপনি যে জায়গায় পড়তে যাবেন, তার জন্য কী করতে পারবেন—এই বিষয়গুলোই যাচাই করে কর্তৃপক্ষ। আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি।
আবেদনকারী যদি বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে থাকে, বিজ্ঞানের বিষয় পড়ার ইচ্ছা থাকে, তবে আপনার ইসিএগুলোও বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে। হোক তা বিজ্ঞান বিতর্ক, সায়েন্স ফিকশন লেখা, বিজ্ঞানবিষয়ক উপস্থিত বক্তৃতা, আর্টিকেল, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণাপত্র লেখা কিংবা বিভিন্ন অলিম্পিয়াড করা। তবে সব ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমেরই গুরুত্ব আছে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সেরা পাঁচ অর্জন
কমন অ্যাপের অনার্স সেকশনে আবেদনকারীর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি অর্জনের কথা লেখার নিয়ম। অ্যাকটিভিটিস সেকশনে লেখা বিভিন্ন ইসিএ থেকে পাওয়া পুরস্কারের নাম যুক্ত করতে পারবেন।
মোটকথা, আপনি বিতর্কে জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন, কোনো অলিম্পিয়াডে গোল্ড বা সিলভার পেয়েছেন কিংবা সমাজে অবদান রাখার জন্য আপনাকে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে, নিঃসংকোচে লিখতে পারেন সেসব কথা।
সহশিক্ষা শুরু করবেন কবে, কীভাবে
ইসিএ শুরু করার তেমন কোনো ধরাবাঁধা সময় নেই। ইচ্ছা করলে প্রথম শ্রেণি থেকেও শুরু করতে পারেন, আবার কলেজে পড়াকালীনও। তবে কলেজে পড়াশোনার অনেক চাপ থাকে, যার সঙ্গে তাল মেলাতে সপ্তম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত কাজ করা তুলনামূলক সহজ।
এতে অভিজ্ঞতার পাশাপাশি ব্যক্তিপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ওঠার মতো এক অপার সম্ভাবনা জাগে। স্কুলের বিভিন্ন ক্লাব ও প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া বৃত্তি পাওয়ার বিষয়টি সহজ করে তোলে। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের বেলায় আন্তর্জাতিক অর্জন বা সম্মানের জুড়ি মেলা ভার।
ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেন পিচ পুরস্কারে মনোনীত হয়েছেন রংপুরের মেয়ে শ্রেয়া ঘোষ।
শ্রেয়া ঘোষ
ডিনস স্কলার, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজেস ডিনস স্কলারশিপ
২০১৫ সাল। আমি তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিজ্ঞান বিষয়ে ভালোবাসা ছিল ছোটবেলা থেকেই। সবাই যখন পরীক্ষায় ‘জীবনের লক্ষ্য’ রচনায় চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হতে চাওয়ার ইচ্ছা লিখত, আমার খাতা ভরে উঠত বিজ্ঞানী হওয়ার এক স্বপ্নের গল্পে। তবে একাডেমিক জগৎ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দুনিয়ায় টিকে থাকার লড়াইয়ে ছিলাম শূন্য।
পথচলা শুরু
একদিন উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় শ্রেণিশিক্ষক আমার নাম দিয়ে দেন। মাথায় যা ছিল, সেই অনুষ্ঠানে সব বলে দিয়েছিলাম। সেই প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছিলাম। তারপর থেকেই আমার সহশিক্ষা কার্যক্রমের পথচলা শুরু। আমেরিকায় বৃত্তি পাওয়ার পেছনে সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো খুব সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশের ঘরে ঘরে একটা ভ্রান্ত ধারণা দেখা যায়, সহশিক্ষায় যুক্ত ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করে না। আমার বেলায়ও তাই হয়েছে। হাইস্কুলে পড়াকালীন ‘নষ্ট হয়ে যাচ্ছি’—এমন কথাও শুনতে হয়েছে। কিন্তু ২০১৭ সালে জাতীয় প্রতিযোগিতায় মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বিতর্কের জন্য সেরা পুরস্কার পেয়েছিলাম!
সহশিক্ষা কার্যক্রমের উপযোগ
সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোর সঙ্গে অনেক কিছুই যুক্ত থাকে। বিতর্ক, নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়, বিভিন্ন সংগঠনে কাজ, গবেষণা, লেখালেখি, সাংবাদিকতা, অলিম্পিয়াডসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া হয়। যারা স্নাতক করতে বিদেশে পাড়ি জমায়, কিংবা স্বপ্ন দেখে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের; তাঁদের সহশিক্ষা (ইসিএ) বিষয়টির সঙ্গে জানাশোনা থাকার কথা।
আবেদনকারী কেন বাকিদের চেয়ে সেরা, আবেদনের পর অ্যাডমিশন অফিসার মূলত চুলচেরাভাবে ওই দিকগুলোই যাচাই-বাছাই করবেন। গ্রেড পয়েন্ট হয়তো অনেকের সমান থাকবে, সে জায়গায় দাঁড়িয়ে সহশিক্ষা কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বা একটা অর্জন এগিয়ে রাখবে আবেদনকারীর নাম।
আবেদনের প্রক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক পর্যায়ে আবেদন করার জন্য ‘কমন অ্যাপ’ বেশ পরিচিত। এই অ্যাপকে সাজানোর মধ্য দিয়েই আবেদনকারী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। কমন অ্যাপের অ্যাকটিভিটি বিভাগে আবেদনকারীর দশটি সহশিক্ষা কার্যক্রম যুক্ত করার সুযোগ মেলে।
এর মধ্যে বিতর্ক বা স্পিচ আছে। বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কিংবা নিজে কোনো ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা হলে, সে কথা যুক্ত করা যাবে। মজার বিষয় হচ্ছে, পরিবারের সদস্যদের কোনো কাজে সহায়তা করার বিষয়টিও যুক্ত করা যাবে। মূলত পরিবারের খুঁটিনাটি কাজগুলোও ইসিএ হিসেবে দেখে তারা।
যার পেছনে যুক্তি হচ্ছে, আপনি সেই কাজগুলো ভালোবেসে করেন; পাশাপাশি আবেগ কাজ করে। সেই সঙ্গে লেখালেখি, গবেষণা—যেকোনো ধরনের কমিউনিটি সার্ভিসের কথাই লেখার মতো।
আরেকটু খুলে বলি। এলাকায় বন্যা হয়েছে, বন্ধুরা মিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তহবিল জমিয়ে সেই বন্যায় আটকে পড়া মানুষের সহায়তা করলেন; হতে পারে পথশিশুদের পড়াশোনার জন্য নিজ উদ্যোগে একটা স্কুল গড়ে তুললেন—এই কাজগুলো জানার মধ্য দিয়েই বৃত্তি দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।
মূলত আবেদনকারীর পদক্ষেপ নেওয়ার সক্ষমতা আছে কি না এবং সেই পদক্ষেপ ঠিক কতটা কার্যকর, আশপাশের মানুষের জন্য আপনি কী করেছেন, ভবিষ্যতে আপনি যে জায়গায় পড়তে যাবেন, তার জন্য কী করতে পারবেন—এই বিষয়গুলোই যাচাই করে কর্তৃপক্ষ। আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি।
আবেদনকারী যদি বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে থাকে, বিজ্ঞানের বিষয় পড়ার ইচ্ছা থাকে, তবে আপনার ইসিএগুলোও বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে। হোক তা বিজ্ঞান বিতর্ক, সায়েন্স ফিকশন লেখা, বিজ্ঞানবিষয়ক উপস্থিত বক্তৃতা, আর্টিকেল, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণাপত্র লেখা কিংবা বিভিন্ন অলিম্পিয়াড করা। তবে সব ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমেরই গুরুত্ব আছে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সেরা পাঁচ অর্জন
কমন অ্যাপের অনার্স সেকশনে আবেদনকারীর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি অর্জনের কথা লেখার নিয়ম। অ্যাকটিভিটিস সেকশনে লেখা বিভিন্ন ইসিএ থেকে পাওয়া পুরস্কারের নাম যুক্ত করতে পারবেন।
মোটকথা, আপনি বিতর্কে জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন, কোনো অলিম্পিয়াডে গোল্ড বা সিলভার পেয়েছেন কিংবা সমাজে অবদান রাখার জন্য আপনাকে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে, নিঃসংকোচে লিখতে পারেন সেসব কথা।
সহশিক্ষা শুরু করবেন কবে, কীভাবে
ইসিএ শুরু করার তেমন কোনো ধরাবাঁধা সময় নেই। ইচ্ছা করলে প্রথম শ্রেণি থেকেও শুরু করতে পারেন, আবার কলেজে পড়াকালীনও। তবে কলেজে পড়াশোনার অনেক চাপ থাকে, যার সঙ্গে তাল মেলাতে সপ্তম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত কাজ করা তুলনামূলক সহজ।
এতে অভিজ্ঞতার পাশাপাশি ব্যক্তিপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ওঠার মতো এক অপার সম্ভাবনা জাগে। স্কুলের বিভিন্ন ক্লাব ও প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া বৃত্তি পাওয়ার বিষয়টি সহজ করে তোলে। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের বেলায় আন্তর্জাতিক অর্জন বা সম্মানের জুড়ি মেলা ভার।
ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেন পিচ পুরস্কারে মনোনীত হয়েছেন রংপুরের মেয়ে শ্রেয়া ঘোষ।
শ্রেয়া ঘোষ
ডিনস স্কলার, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজেস ডিনস স্কলারশিপ
ঢাকা কলেজের ২০১০-১১ সেশনের বোটানি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তানজীমুল ইসলাম। একসময় সরকারি চাকরি না পেয়ে হতাশ হন। শুরু করেন বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতি। সফলতাও পেয়েছেন তানজীম। আইইএলটিএস পরীক্ষায় পেয়েছেন ৭.৫। বর্তমানে তানজীম যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ওয়েবস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন।
৩৪ মিনিট আগেপ্যারাফ্রেজ: মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্যকে (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা অতীব জরুরি। কারণ লিসনিংয়ের প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিংয়ে প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্রশ্নপত্র বুঝতে এবং রেকর্ডিং শুনে সঠিক...
৪৩ মিনিট আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
১৬ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে