খুবি প্রতিনিধি
যৌথ শিক্ষা ও গবেষণার লক্ষ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন এর সার্বিক দিক-নির্দেশনায় গতকাল সোমবার ডিজিটাল স্বাক্ষরের মাধ্যমে এ এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ট্রেজারার অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী এবং ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয় পক্ষে রেক্টর অধ্যাপক উইডোডো এমওইউতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্য অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক সেহরীশ খান উপস্থিত ছিলেন।
এমওইউ স্বাক্ষর শেষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী বলেন, ‘স্বাক্ষরিত এই এমওইউর মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে যৌথ শিক্ষা ও গবেষণার দ্বার উন্মোচন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। এটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উৎসাহিত করবে। এই উদ্যোগগুলো সত্যিই প্রশংসনীয় এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুকরণীয়।’ পরিশেষে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, স্বাক্ষরিত এমওইউতে শিক্ষক-কর্মীদের বিনিময়, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিনিময়, বৈজ্ঞানিক মাতৃত্ব, প্রকাশনা এবং তথ্য বিনিময়, সাংস্কৃতিক কার্যকলাপ বিনিময়, যৌথ সম্মেলন ও একাডেমিক প্রোগ্রাম যৌথ গবেষণা কার্যক্রম এবং প্রকাশনার বিষয় উল্লেখ রয়েছে। এই কার্যক্রম দুটি প্রতিষ্ঠান বা তার গঠিত বিভাগের মধ্যে পারস্পরিক পরামর্শের পরে সম্পন্ন করতে হবে। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময় উভয় পক্ষের দ্বারা সম্মত অন্য কোনো ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
যৌথ শিক্ষা ও গবেষণার লক্ষ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন এর সার্বিক দিক-নির্দেশনায় গতকাল সোমবার ডিজিটাল স্বাক্ষরের মাধ্যমে এ এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ট্রেজারার অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী এবং ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয় পক্ষে রেক্টর অধ্যাপক উইডোডো এমওইউতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্য অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক সেহরীশ খান উপস্থিত ছিলেন।
এমওইউ স্বাক্ষর শেষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী বলেন, ‘স্বাক্ষরিত এই এমওইউর মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইন্দোনেশিয়ার ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে যৌথ শিক্ষা ও গবেষণার দ্বার উন্মোচন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। এটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উৎসাহিত করবে। এই উদ্যোগগুলো সত্যিই প্রশংসনীয় এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুকরণীয়।’ পরিশেষে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ব্রাবিজয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, স্বাক্ষরিত এমওইউতে শিক্ষক-কর্মীদের বিনিময়, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিনিময়, বৈজ্ঞানিক মাতৃত্ব, প্রকাশনা এবং তথ্য বিনিময়, সাংস্কৃতিক কার্যকলাপ বিনিময়, যৌথ সম্মেলন ও একাডেমিক প্রোগ্রাম যৌথ গবেষণা কার্যক্রম এবং প্রকাশনার বিষয় উল্লেখ রয়েছে। এই কার্যক্রম দুটি প্রতিষ্ঠান বা তার গঠিত বিভাগের মধ্যে পারস্পরিক পরামর্শের পরে সম্পন্ন করতে হবে। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময় উভয় পক্ষের দ্বারা সম্মত অন্য কোনো ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৩ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১৬ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১ দিন আগে