নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের অপসারিত সদস্যদের পুনর্বহাল ও উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামের অপসারণ ও বিচার দাবি করেছেন একদল শিক্ষার্থী ও অভিভাবক।
আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং অভিভাবকদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, অবৈধভাবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে নিয়োগ পাওয়া উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামকে অবিলম্বনে অপসারণ করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে নিয়ম বহিভূতভাবে যে ট্রাস্টিদের অপসারণ করা হয়েছিল তাঁদের বোর্ডে ফিরিয়ে আনত হবে।
একই দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সোচ্চার হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লিখেছেন, সৎ ব্যক্তিদের ট্রাস্টি বোর্ডে নিয়োগ দিতে হবে। একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামকে অপসারণ করে শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য নিয়োগ দিতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম প্রথম মেয়াদে ২০১৬ সালে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়। আর গত ৩ মার্চ তিনি তৃতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান।
২০২২ সালের ১৬ আগস্ট নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ভেঙে দিয়ে ১২ সদস্যের নতুন বোর্ড পুনর্গঠন করে সরকার। পুরোনো ট্রাস্টি বোর্ডের সাতজনকে নতুন বোর্ডে রাখা হয়নি। পুনর্গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডে বাদ পড়েছিলেন বিদায়ী বোর্ডের চেয়ারম্যান আজিম উদ্দিন আহমেদ এবং সদস্য বেনজির আহমেদ, আজিজ আল কায়সার, এম এ কাশেম, রেহানা রহমান, মোহাম্মদ শাহজাহান ও নুরুল এইচ খান।
বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের অপসারিত সদস্যদের পুনর্বহাল ও উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামের অপসারণ ও বিচার দাবি করেছেন একদল শিক্ষার্থী ও অভিভাবক।
আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং অভিভাবকদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, অবৈধভাবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে নিয়োগ পাওয়া উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামকে অবিলম্বনে অপসারণ করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে নিয়ম বহিভূতভাবে যে ট্রাস্টিদের অপসারণ করা হয়েছিল তাঁদের বোর্ডে ফিরিয়ে আনত হবে।
একই দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সোচ্চার হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লিখেছেন, সৎ ব্যক্তিদের ট্রাস্টি বোর্ডে নিয়োগ দিতে হবে। একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামকে অপসারণ করে শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য নিয়োগ দিতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম প্রথম মেয়াদে ২০১৬ সালে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়। আর গত ৩ মার্চ তিনি তৃতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান।
২০২২ সালের ১৬ আগস্ট নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ভেঙে দিয়ে ১২ সদস্যের নতুন বোর্ড পুনর্গঠন করে সরকার। পুরোনো ট্রাস্টি বোর্ডের সাতজনকে নতুন বোর্ডে রাখা হয়নি। পুনর্গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডে বাদ পড়েছিলেন বিদায়ী বোর্ডের চেয়ারম্যান আজিম উদ্দিন আহমেদ এবং সদস্য বেনজির আহমেদ, আজিজ আল কায়সার, এম এ কাশেম, রেহানা রহমান, মোহাম্মদ শাহজাহান ও নুরুল এইচ খান।
প্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
১৭ মিনিট আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৫ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১৬ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১৮ ঘণ্টা আগে