নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনে অথবা উচ্চ পদে যেতে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না।
গত মে মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত এমপিও কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী। তিনি বলেন, ‘অনেক সময় গভর্নিং বডি বা ব্যবস্থাপনা কমিটি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোনো কোনো শিক্ষক-কর্মচারীর প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন বা উচ্চ পদে যাওয়ার আবেদন অনুমোদন না করে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। এ সমস্যা যেন ভবিষ্যতে না হয় সে জন্য এমপিও কমিটির সভায় বিষয়টি সবাইকে অবহিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
সভা সূত্র বলছে, শিক্ষক-কর্মচারীর ইনডেক্স ডিলিট করার ক্ষেত্রেও আবেদনের সময় প্রাসঙ্গিক তথ্য-উপাত্ত বিস্তারিত লিখে আবেদন জমা দিতে হবে বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এ সব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনে অথবা উচ্চ পদে যেতে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না।
গত মে মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত এমপিও কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী। তিনি বলেন, ‘অনেক সময় গভর্নিং বডি বা ব্যবস্থাপনা কমিটি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোনো কোনো শিক্ষক-কর্মচারীর প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন বা উচ্চ পদে যাওয়ার আবেদন অনুমোদন না করে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। এ সমস্যা যেন ভবিষ্যতে না হয় সে জন্য এমপিও কমিটির সভায় বিষয়টি সবাইকে অবহিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
সভা সূত্র বলছে, শিক্ষক-কর্মচারীর ইনডেক্স ডিলিট করার ক্ষেত্রেও আবেদনের সময় প্রাসঙ্গিক তথ্য-উপাত্ত বিস্তারিত লিখে আবেদন জমা দিতে হবে বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এ সব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৪ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১৫ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১৭ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১ দিন আগে