নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমেরিকান দূতাবাস বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা দিতে আগ্রহী। আজ বুধবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এ আগ্রহ প্রকাশ করে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি দল।
সভায় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কালচারাল অ্যাফেয়ার্স অ্যাটাশে শার্লিনা হোসাইন-মরগ্যান বলেন, ‘মার্কিন দূতাবাস বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম হালনাগাদ, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বের বিকাশ, সফট স্কিলস, যোগাযোগ ও ইংরেজি ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির পরামর্শ গ্রহণ করতে পারে বাংলাদেশ।’
এ বিষয়ে ইউজিসির অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম বলেন, ‘দেশে গুণগত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা এবং উচ্চশিক্ষা সেবা ডিজিটাল করতে ইউজিসি নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালা প্রণয়ন, অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট গাইডলাইন, আউটকাম বেইজড এডুকেশন টেমপ্লেট প্রণয়ন করা হয়েছে। উচ্চশিক্ষা ও গুণগত গবেষণা, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং শিক্ষার্থীদের সফট স্কিলস বৃদ্ধির বিষয়ে মার্কিন দূতাবাস সহযোগিতা করতে পারে।’
মার্কিন দূতাবাস কর্তৃক ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পুনঃপ্রবর্তনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ সভায় বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক জোরদার, নারীর ক্ষমতায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগী শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন এবং স্কলারশিপের সুযোগ বৃদ্ধিসহ উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় অন্যদের মধ্যে ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর, অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান, ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া, ইউএস ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট ড. শ্যারন হার্ট, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কালচারাল অ্যাফেয়ার্স স্পেশালিস্ট রায়হানা সুলতানা, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর শাওন কর্মকারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আমেরিকান দূতাবাস বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা দিতে আগ্রহী। আজ বুধবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এ আগ্রহ প্রকাশ করে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি দল।
সভায় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কালচারাল অ্যাফেয়ার্স অ্যাটাশে শার্লিনা হোসাইন-মরগ্যান বলেন, ‘মার্কিন দূতাবাস বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম হালনাগাদ, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বের বিকাশ, সফট স্কিলস, যোগাযোগ ও ইংরেজি ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির পরামর্শ গ্রহণ করতে পারে বাংলাদেশ।’
এ বিষয়ে ইউজিসির অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম বলেন, ‘দেশে গুণগত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা এবং উচ্চশিক্ষা সেবা ডিজিটাল করতে ইউজিসি নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালা প্রণয়ন, অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট গাইডলাইন, আউটকাম বেইজড এডুকেশন টেমপ্লেট প্রণয়ন করা হয়েছে। উচ্চশিক্ষা ও গুণগত গবেষণা, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং শিক্ষার্থীদের সফট স্কিলস বৃদ্ধির বিষয়ে মার্কিন দূতাবাস সহযোগিতা করতে পারে।’
মার্কিন দূতাবাস কর্তৃক ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পুনঃপ্রবর্তনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ সভায় বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক জোরদার, নারীর ক্ষমতায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগী শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন এবং স্কলারশিপের সুযোগ বৃদ্ধিসহ উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় অন্যদের মধ্যে ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর, অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান, ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া, ইউএস ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট ড. শ্যারন হার্ট, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কালচারাল অ্যাফেয়ার্স স্পেশালিস্ট রায়হানা সুলতানা, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর শাওন কর্মকারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৩ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১৬ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১ দিন আগে