চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন খারিজ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. হুমায়ন কবীর এ মামলার আবেদন খারিজ করেন।
জানা যায়, গতকাল বুধবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. রবিউল হক দোলন বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন। আদালতের বিচারক মো. হুমায়ন কবীর বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পরবর্তী আদেশের জন্য রেখেছিলেন। ১৮৬০ সালের পেনাল কোড ১৫৩-ক/ ৫০৫-ক/ ৫০৯ ধারায় মানহানি ও শ্লীলতাহানির অপরাধে মামলার আবেদন করা হয়েছিল। আজ ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ২০৩ ধারায় মামলার আবেদন খারিজ করা হয়।
মামলার আবেদনে বাদী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর এক সাক্ষাৎকারে সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান উদ্দেশ্যমূলকভাবে জিয়া পরিবার ও ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। যা একজন নারীর জন্য মর্যাদাহানিকর। পরবর্তী সময়ে ১ নম্বর নম্বর আসামি ডা. মুরাদ হাসান তাঁর নিজ ফেসবুক পেজে তা প্রচার ও প্রকাশ করেন।
‘২ নম্বর আসামি মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ ওরফে নাহিদ হেলাল এ বক্তব্য ধারণ করে ইউটিউবে আপলোড করেন। এতে অশালীন মিথ্যাচার ও নারীর প্রতি অবমাননামূলক বক্তব্য মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে। যে কারণে আমি ক্ষুব্ধ হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার আবেদন দাখিল করেছি।’
মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোল্লা হাসান শরীফ বলেন, আজ সকালে বিচারক মামলার আবেদন খারিজ করেন। এ নিয়ে বাদীর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এখনো উচ্চ আদালতে মামলার আবেদন খারিজের বিষয়ে রিভিউ করার সুযোগ রয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন খারিজ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. হুমায়ন কবীর এ মামলার আবেদন খারিজ করেন।
জানা যায়, গতকাল বুধবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. রবিউল হক দোলন বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন। আদালতের বিচারক মো. হুমায়ন কবীর বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পরবর্তী আদেশের জন্য রেখেছিলেন। ১৮৬০ সালের পেনাল কোড ১৫৩-ক/ ৫০৫-ক/ ৫০৯ ধারায় মানহানি ও শ্লীলতাহানির অপরাধে মামলার আবেদন করা হয়েছিল। আজ ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ২০৩ ধারায় মামলার আবেদন খারিজ করা হয়।
মামলার আবেদনে বাদী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর এক সাক্ষাৎকারে সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান উদ্দেশ্যমূলকভাবে জিয়া পরিবার ও ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। যা একজন নারীর জন্য মর্যাদাহানিকর। পরবর্তী সময়ে ১ নম্বর নম্বর আসামি ডা. মুরাদ হাসান তাঁর নিজ ফেসবুক পেজে তা প্রচার ও প্রকাশ করেন।
‘২ নম্বর আসামি মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ ওরফে নাহিদ হেলাল এ বক্তব্য ধারণ করে ইউটিউবে আপলোড করেন। এতে অশালীন মিথ্যাচার ও নারীর প্রতি অবমাননামূলক বক্তব্য মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে। যে কারণে আমি ক্ষুব্ধ হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার আবেদন দাখিল করেছি।’
মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোল্লা হাসান শরীফ বলেন, আজ সকালে বিচারক মামলার আবেদন খারিজ করেন। এ নিয়ে বাদীর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এখনো উচ্চ আদালতে মামলার আবেদন খারিজের বিষয়ে রিভিউ করার সুযোগ রয়েছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে