পাবনা ও ঈশ্বরদী প্রতিনিধি
অনৈতিক লেনদেনের অভিযোগে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ দাশুড়িয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার সাজ্জাদুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) আকমল হোসেন জানান, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় থেকে ডিজিএম সাজ্জাদুর রহমানকে শোকজ ও চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁকে ময়মনসিংহ তত্ত্বাবধায়ক কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে।
জিএম আকমল হোসেন বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।’ তবে, কত সদস্যের কমিটি ও কত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেটি জানতে চাইলে তদন্তের স্বার্থে জানাতে অপারগতা জানান তিনি।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আমিনুল ইসলাম রানা নামের এক খেলাপি গ্রাহক নতুন করে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে ডিজিএম সাজ্জাদুর রহমানকে টাকা দিচ্ছেন—এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
আমিনুল ইসলাম রানার অভিযোগ, একটি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে অনেক দিন ধরে ঘোরাচ্ছিলেন ওই কর্মকর্তা। পরে তিনি সংযোগ দিতে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। সেই টাকা দিতে গিয়েছিলেন। এখন কে বা কারা পেছন থেকে ভিডিও করেছে জানেন না।
ডিজিএমকে ফাঁসাতে নিজের লোক দিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভিডিও করেছেন—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আমিনুল বলেন, ‘ডিজিএম নিজেকে রক্ষার জন্য ঘুষ নেওয়ার ভিডিও নিয়ে আবোলতাবোল বলেছেন।’
পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ দাশুড়িয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) সাজ্জাদুর রহমান টাকা নেওয়ার ভিডিওটিকে ব্ল্যাকমেলিং বলে দাবি করেছেন। রোববার দুপুরে তিনি বলেন, ‘আমিনুল ইসলাম রানার বাবার নামে তাঁদের বিদ্যুৎ সংযোগে ৯ লাখ ৩ হাজার ৯৪৮ টাকা বিল বকেয়া রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিশোধ না করায় তাঁর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।’
ডিজিএম সাজ্জাদুর বলেন, ‘আমিনুল ইসলাম আদালতে রিট করলে আদালত তাঁকে ছয় মাসের মধ্যে বিল পরিশোধ করার নির্দেশনা দেয়। আমরা ছয় মাসের মাসিক কিস্তিতে বিল পরিশোধ করার ব্যবস্থা করে দেই। কিন্তু তিনি বিল পরিশোধ না করে উল্টো আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। সেই টাকা পরিশোধ না করে আমিনুল ইসলাম ভিন্ন নামে নতুন আরেকটি সংযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন।’
ডিজিএম আরও বলেন, ‘ওই দিন তিনি নতুন সংযোগ নিতে আসলে তাঁকে জানানো হয় আগের বকেয়া বিল পরিশোধ করতে হবে। তখন তিনি টাকা বের করে আমাকে দেন। আমি টাকা নিয়ে তাঁকে বলি, টাকাটা ক্যাশ কাউন্টারে জমা দেন। এ সময় তাঁদের কয়েকজন মোবাইলে ভিডিও করে সেটিকে ঘুষ হিসেবে প্রচার করার চেষ্টা করছে। পরে ওই দিনই তাঁর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।’
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ ঘটনায় তাঁকে শোকজ ও সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়ে কথা বলতে রোববার রাতে ডিজিএম সাজ্জাদুরের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।
অনৈতিক লেনদেনের অভিযোগে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ দাশুড়িয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার সাজ্জাদুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) আকমল হোসেন জানান, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় থেকে ডিজিএম সাজ্জাদুর রহমানকে শোকজ ও চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁকে ময়মনসিংহ তত্ত্বাবধায়ক কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে।
জিএম আকমল হোসেন বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।’ তবে, কত সদস্যের কমিটি ও কত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেটি জানতে চাইলে তদন্তের স্বার্থে জানাতে অপারগতা জানান তিনি।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আমিনুল ইসলাম রানা নামের এক খেলাপি গ্রাহক নতুন করে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে ডিজিএম সাজ্জাদুর রহমানকে টাকা দিচ্ছেন—এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
আমিনুল ইসলাম রানার অভিযোগ, একটি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে অনেক দিন ধরে ঘোরাচ্ছিলেন ওই কর্মকর্তা। পরে তিনি সংযোগ দিতে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। সেই টাকা দিতে গিয়েছিলেন। এখন কে বা কারা পেছন থেকে ভিডিও করেছে জানেন না।
ডিজিএমকে ফাঁসাতে নিজের লোক দিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভিডিও করেছেন—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আমিনুল বলেন, ‘ডিজিএম নিজেকে রক্ষার জন্য ঘুষ নেওয়ার ভিডিও নিয়ে আবোলতাবোল বলেছেন।’
পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ দাশুড়িয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) সাজ্জাদুর রহমান টাকা নেওয়ার ভিডিওটিকে ব্ল্যাকমেলিং বলে দাবি করেছেন। রোববার দুপুরে তিনি বলেন, ‘আমিনুল ইসলাম রানার বাবার নামে তাঁদের বিদ্যুৎ সংযোগে ৯ লাখ ৩ হাজার ৯৪৮ টাকা বিল বকেয়া রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিশোধ না করায় তাঁর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।’
ডিজিএম সাজ্জাদুর বলেন, ‘আমিনুল ইসলাম আদালতে রিট করলে আদালত তাঁকে ছয় মাসের মধ্যে বিল পরিশোধ করার নির্দেশনা দেয়। আমরা ছয় মাসের মাসিক কিস্তিতে বিল পরিশোধ করার ব্যবস্থা করে দেই। কিন্তু তিনি বিল পরিশোধ না করে উল্টো আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। সেই টাকা পরিশোধ না করে আমিনুল ইসলাম ভিন্ন নামে নতুন আরেকটি সংযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন।’
ডিজিএম আরও বলেন, ‘ওই দিন তিনি নতুন সংযোগ নিতে আসলে তাঁকে জানানো হয় আগের বকেয়া বিল পরিশোধ করতে হবে। তখন তিনি টাকা বের করে আমাকে দেন। আমি টাকা নিয়ে তাঁকে বলি, টাকাটা ক্যাশ কাউন্টারে জমা দেন। এ সময় তাঁদের কয়েকজন মোবাইলে ভিডিও করে সেটিকে ঘুষ হিসেবে প্রচার করার চেষ্টা করছে। পরে ওই দিনই তাঁর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।’
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ ঘটনায় তাঁকে শোকজ ও সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়ে কথা বলতে রোববার রাতে ডিজিএম সাজ্জাদুরের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫