বাগেরহাট (খুলনা) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের কচুয়ায় ৮ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী (১৪) দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা-মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে ঘরে ঢুকে অস্ত্রের মুখে তাকে ধর্ষণ করেন স্থানীয় চার যুবক। গুরুতর অবস্থায় আজ শুক্রবার রাতে ওই শিক্ষার্থীকে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরী সাংবাদিকদের বলেছে, ‘বুধবার বাবা ও মা আমার বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যায়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এজাজুল মোল্লা, সোহেল শেখ, টিপু শেখ ও সজিব মোল্লা জোর করে আমাদের ঘরে ঢোকে। তারা আমার গলায় ছুরি ধরে এবং দড়ি পেঁচিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে। তাদের অত্যাচারে আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য ইব্রাহিম মোল্লা বলেন, ‘এ ঘটনায় অভিযুক্ত কাদের মোল্লার ছেলে এজাজুল মোল্লা (২২), আজাহার শেখের ছেলে সোহেল শেখ (২২), ইউসুফ শেখের ছেলে টিপু শেখ (২৫) এবং বারেক মোল্লার ছেলে সজিব মোল্লা (২৫)। তাঁদের সবার বাড়ি কলমিবুনিয়া গ্রামে। তাঁরা এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় অনেক মেয়ের সঙ্গে এর আগেও তারা খারাপ ব্যবহার করেছে।’
তিনি বলেন, ‘বাধাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নকিব ফয়সাল অহিদসহ আমরা সবাই মিলে মেয়েটি হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। আমরা অত্যাচারকারী বখাটেদের কঠোর শাস্তি চাই।’
ওই ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘প্রতিবেশীদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে আমরা বাড়িতে আসি। মেয়ের কাছে বিষয়টি শুনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। আমি আমার মেয়ের ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
বাগেরহাট সদর হাসপাতালের গাইনি বিভাগের সিনিয়র স্টাফ নার্স তুলসী রানী বিশ্বাস বলেন, ‘মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় ও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধর্ষণের ফলে মেয়েটি খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমরা তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছি।’
বাগেরহাট সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাথমিক পরীক্ষায় মেয়েটির শরীরে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। আমরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছি।’
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান বলেন, ‘খবর শুনে নির্যাতনের শিকার মেয়েটিকে দেখতে হাসপাতালে এসেছি। তার অভিভাবকেরা যেন নির্ভয়ে মেয়েটির চিকিৎসা চালিয়ে যায়, সেটা তাঁদের বলা হয়েছে। অভিযুক্তদের আটক করতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।’
বাগেরহাটের কচুয়ায় ৮ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী (১৪) দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা-মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে ঘরে ঢুকে অস্ত্রের মুখে তাকে ধর্ষণ করেন স্থানীয় চার যুবক। গুরুতর অবস্থায় আজ শুক্রবার রাতে ওই শিক্ষার্থীকে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরী সাংবাদিকদের বলেছে, ‘বুধবার বাবা ও মা আমার বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যায়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এজাজুল মোল্লা, সোহেল শেখ, টিপু শেখ ও সজিব মোল্লা জোর করে আমাদের ঘরে ঢোকে। তারা আমার গলায় ছুরি ধরে এবং দড়ি পেঁচিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে। তাদের অত্যাচারে আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য ইব্রাহিম মোল্লা বলেন, ‘এ ঘটনায় অভিযুক্ত কাদের মোল্লার ছেলে এজাজুল মোল্লা (২২), আজাহার শেখের ছেলে সোহেল শেখ (২২), ইউসুফ শেখের ছেলে টিপু শেখ (২৫) এবং বারেক মোল্লার ছেলে সজিব মোল্লা (২৫)। তাঁদের সবার বাড়ি কলমিবুনিয়া গ্রামে। তাঁরা এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় অনেক মেয়ের সঙ্গে এর আগেও তারা খারাপ ব্যবহার করেছে।’
তিনি বলেন, ‘বাধাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নকিব ফয়সাল অহিদসহ আমরা সবাই মিলে মেয়েটি হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। আমরা অত্যাচারকারী বখাটেদের কঠোর শাস্তি চাই।’
ওই ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘প্রতিবেশীদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে আমরা বাড়িতে আসি। মেয়ের কাছে বিষয়টি শুনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। আমি আমার মেয়ের ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
বাগেরহাট সদর হাসপাতালের গাইনি বিভাগের সিনিয়র স্টাফ নার্স তুলসী রানী বিশ্বাস বলেন, ‘মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় ও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধর্ষণের ফলে মেয়েটি খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমরা তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছি।’
বাগেরহাট সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাথমিক পরীক্ষায় মেয়েটির শরীরে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। আমরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছি।’
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান বলেন, ‘খবর শুনে নির্যাতনের শিকার মেয়েটিকে দেখতে হাসপাতালে এসেছি। তার অভিভাবকেরা যেন নির্ভয়ে মেয়েটির চিকিৎসা চালিয়ে যায়, সেটা তাঁদের বলা হয়েছে। অভিযুক্তদের আটক করতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।’
ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
১ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১০ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫