কলকাতা প্রতিনিধি
ভারত সরকারের তথ্য অনুযায়ী দেশে নারী নির্যাতনের সংখ্যা বাড়ছে। দেশটিতে প্রতিদিন ধর্ষণের শিকার হন অন্তত ৮৬ জন নারী। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো (এনসিআরবি) তাদের ২০২১ সালের জরিপ প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। ওই প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধের হার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে।
এনসিআরবির প্রতিবেদন অনুসারে, ভারতে ২০২১ সালে নারীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের সংখ্যা ৪ লাখ ২৮ হাজার ২৭৮। এর মধ্যে ধর্ষণ সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৭৭টি। সেই হিসেবে ভারতে প্রতিদিন অন্তত ৮৬ জন নারী ধর্ষণের শিকার হন। এ ছাড়া, দেশটিতে প্রতি ঘণ্টায় নারীর বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য ৪৯টি মামলা দায়ের করা হয়।
ধর্ষণের ঘটনার ক্ষেত্রে এগিয়ে রাজস্থান। রাজ্যটিতে বিগত বছরে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৬ হাজার ৩৩৭ জন। রাজস্থানের পরেই মধ্যপ্রদেশের অবস্থান। রাজ্যটিতে ২০২১ সালে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৯৪৭ জন। তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে থাকা মহারাষ্ট্রে গত বছর ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৪৯৬ জন। এরপরের স্থান দুটি উত্তর প্রদেশ ও দিল্লির। রাজ্যটি দুটিতে গত বছরে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন যথাক্রমে ২ হাজার ৮৪৫ এবং ১ হাজার ২৫০ জন। তবে ভারতীয় শহরগুলোর মধ্যে নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হন দিল্লিতেই। আর সবচেয়ে নারীদের জন্য নিরাপদ শহর কলকাতা।
এদিকে, নারীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে উত্তর প্রদেশ। প্রতি লাখ হিসাবে ভারতে নির্যাতিতার গড় ৬৪.৫। এই গড় অনুযায়ী গোটা দেশের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা আসামের। রাজ্যটিতে প্রতি লাখে গড়ে ১৬৮ দশমিক ৩ জন নারী নির্যাতিতা হন। এরপরই কেন্দ্রশাসিত দিল্লি এবং তারপরই ওডিশার অবস্থান।
ভারত সরকারের তথ্য অনুযায়ী দেশে নারী নির্যাতনের সংখ্যা বাড়ছে। দেশটিতে প্রতিদিন ধর্ষণের শিকার হন অন্তত ৮৬ জন নারী। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো (এনসিআরবি) তাদের ২০২১ সালের জরিপ প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। ওই প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধের হার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে।
এনসিআরবির প্রতিবেদন অনুসারে, ভারতে ২০২১ সালে নারীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের সংখ্যা ৪ লাখ ২৮ হাজার ২৭৮। এর মধ্যে ধর্ষণ সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৭৭টি। সেই হিসেবে ভারতে প্রতিদিন অন্তত ৮৬ জন নারী ধর্ষণের শিকার হন। এ ছাড়া, দেশটিতে প্রতি ঘণ্টায় নারীর বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য ৪৯টি মামলা দায়ের করা হয়।
ধর্ষণের ঘটনার ক্ষেত্রে এগিয়ে রাজস্থান। রাজ্যটিতে বিগত বছরে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৬ হাজার ৩৩৭ জন। রাজস্থানের পরেই মধ্যপ্রদেশের অবস্থান। রাজ্যটিতে ২০২১ সালে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৯৪৭ জন। তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে থাকা মহারাষ্ট্রে গত বছর ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৪৯৬ জন। এরপরের স্থান দুটি উত্তর প্রদেশ ও দিল্লির। রাজ্যটি দুটিতে গত বছরে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন যথাক্রমে ২ হাজার ৮৪৫ এবং ১ হাজার ২৫০ জন। তবে ভারতীয় শহরগুলোর মধ্যে নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হন দিল্লিতেই। আর সবচেয়ে নারীদের জন্য নিরাপদ শহর কলকাতা।
এদিকে, নারীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে উত্তর প্রদেশ। প্রতি লাখ হিসাবে ভারতে নির্যাতিতার গড় ৬৪.৫। এই গড় অনুযায়ী গোটা দেশের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা আসামের। রাজ্যটিতে প্রতি লাখে গড়ে ১৬৮ দশমিক ৩ জন নারী নির্যাতিতা হন। এরপরই কেন্দ্রশাসিত দিল্লি এবং তারপরই ওডিশার অবস্থান।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে