ঢাবি প্রতিনিধি
চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া যোগ্যতা পূরণ না করে এবং ভুয়া সনদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির মল্লিক।
এ নিয়ে গত ৮ মার্চ আজকের পত্রিকার ছাপা কাগজ ও অনলাইনে ‘ভুয়া সনদে পেয়েছে চাকরি, মিলেছে পদোন্নতিও’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো তদন্ত না করে তাকে পুরস্কৃত করেছে। গত ২৭ জুলাই এক অফিস আদেশে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ জোন-১ এর সাব জোন ১ /খ এর নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রকৌশল অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
মল্লিককে যে দপ্তরে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সে দপ্তরের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।
মল্লিকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দপ্তরের অধীনে হলেও আমি নিয়োগ বোর্ডের সদস্য না। যার কারণে সে কীভাবে পদোন্নতি পাচ্ছে কিংবা তাঁর সনদ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।’
জানা যায়, ২০১২ সালে প্রকাশিত এক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে চাকরি পান মল্লিক। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, প্রার্থীকে সরকার অনুমোদিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় বিভাগে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) পাস হতে হবে। এবং সরকারি/আধা-সরকারি/স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে তিন বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাসহ কম্পিউটারের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। মল্লিকের চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নেই। যে কারণে ভুয়া বিএসসি সার্টিফিকেট দেখিয়ে চাকরি নেন তিনি। মল্লিক ঢাবি উপাচার্যের প্রটোকল অফিসার পদেও দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
তবে মল্লিকের শিক্ষা সনদের কপি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গাজীপুরের ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের (টিভিই) অধীনে এক বছর ডিপ্লোমা করার পর দুই বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন কোর্স করেন। যা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স নয়।
আইইউটিতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় এই কোর্সটি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং নয়। শুধুমাত্র পলিটেকনিক থেকে তিন বছরের ডিপ্লোমাধারীদের জন্য এ কোর্স। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়।
এ বিষয়ে জানতে আহসানুল কবির মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে প্রতিবেদকের পরিচয় পেয়ে ব্যস্ত আছি বলে ফোন কেটে দেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে (মল্লিক) অনেক আগে চাকরি নিয়েছে ৷ তাকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দিয়েছে, তাঁর পক্ষ থেকে সে কোন তথ্য গোপন করেছে বলে মনে হয় না।’
আহসানুল কবির মল্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের প্রটোকল অফিসার (পিও) ছিলেন। পরে তাঁর ব্যক্তিগত কারণে তাকে পুনরায় প্রকৌশল দপ্তরে বদলি করা হয়। পিও থাকাকালে তাকে বিশেষ বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ গিয়াস উদ্দিন আবাসিক এলাকায় বাসাও বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া যোগ্যতা পূরণ না করে এবং ভুয়া সনদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির মল্লিক।
এ নিয়ে গত ৮ মার্চ আজকের পত্রিকার ছাপা কাগজ ও অনলাইনে ‘ভুয়া সনদে পেয়েছে চাকরি, মিলেছে পদোন্নতিও’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো তদন্ত না করে তাকে পুরস্কৃত করেছে। গত ২৭ জুলাই এক অফিস আদেশে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ জোন-১ এর সাব জোন ১ /খ এর নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রকৌশল অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
মল্লিককে যে দপ্তরে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সে দপ্তরের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।
মল্লিকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দপ্তরের অধীনে হলেও আমি নিয়োগ বোর্ডের সদস্য না। যার কারণে সে কীভাবে পদোন্নতি পাচ্ছে কিংবা তাঁর সনদ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।’
জানা যায়, ২০১২ সালে প্রকাশিত এক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে চাকরি পান মল্লিক। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, প্রার্থীকে সরকার অনুমোদিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় বিভাগে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) পাস হতে হবে। এবং সরকারি/আধা-সরকারি/স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে তিন বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাসহ কম্পিউটারের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। মল্লিকের চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নেই। যে কারণে ভুয়া বিএসসি সার্টিফিকেট দেখিয়ে চাকরি নেন তিনি। মল্লিক ঢাবি উপাচার্যের প্রটোকল অফিসার পদেও দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
তবে মল্লিকের শিক্ষা সনদের কপি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গাজীপুরের ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের (টিভিই) অধীনে এক বছর ডিপ্লোমা করার পর দুই বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন কোর্স করেন। যা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স নয়।
আইইউটিতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় এই কোর্সটি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং নয়। শুধুমাত্র পলিটেকনিক থেকে তিন বছরের ডিপ্লোমাধারীদের জন্য এ কোর্স। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়।
এ বিষয়ে জানতে আহসানুল কবির মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে প্রতিবেদকের পরিচয় পেয়ে ব্যস্ত আছি বলে ফোন কেটে দেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে (মল্লিক) অনেক আগে চাকরি নিয়েছে ৷ তাকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দিয়েছে, তাঁর পক্ষ থেকে সে কোন তথ্য গোপন করেছে বলে মনে হয় না।’
আহসানুল কবির মল্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের প্রটোকল অফিসার (পিও) ছিলেন। পরে তাঁর ব্যক্তিগত কারণে তাকে পুনরায় প্রকৌশল দপ্তরে বদলি করা হয়। পিও থাকাকালে তাকে বিশেষ বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ গিয়াস উদ্দিন আবাসিক এলাকায় বাসাও বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪