নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি কবি নজরুল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়াসিম রানার (২৯) ঝুলন্ত লাশ গতকাল শুক্রবার বংশাল নিমতলী থেকে উদ্ধার করা হয়। পরিবার, বন্ধু ও সহপাঠীরা বলছেন, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এরই মধ্যে ফেসবুকে আট সেকেন্ডের একটি ভিডিও ছড়িয়েছে। সেখানে রানাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী এই মেয়ে।’
পুলিশ বলছে, দাম্পত্য কলহের জেরে কয়েক দিন আগে স্ত্রী সানজিদা আক্তার জান্নাতি নারায়ণগঞ্জের তারাবো চলে যান। স্ত্রীর সঙ্গে কলহ নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা রানা বিষণ্ন ছিলেন। সানজিদা কবি নজরুল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক। তাঁরা একে অপরকে পছন্দ করে বিয়ে করেন। রাজনৈতিক কারণে তাঁরা বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ করেননি। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁদের বনিবনা হচ্ছিল না। সানজিদার পারলার ব্যবসা রয়েছে। ঘটনার পর রানার স্ত্রী সানজিদা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের মর্গে আসেন। তাঁকে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়।
সানজিদা আক্তারের এক স্বজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ডেমরা রূপগঞ্জের তারাবো এলাকার পরিবারের সঙ্গে থাকেন সানজিদা। রানার সঙ্গে তাঁর ৭ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। আড়াই বছর হলো তাঁদের বিয়ে হয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণে সেটা পরিবারের বাইরে কাউকে জানানো হয়নি।
তবে রানার চাচাতো ভাই জিহাদুর রহমান বলেন, ‘বিয়ের বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। এ বিষয়ে আমি কথা বলতে পারব না। তাঁর মৃত্যুর বিষয়ে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই।’
কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগ শাখার সিনিয়র সহসভাপতি কে এম সোহাগ বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাসার সবাই মিলে মোহাম্মদপুরে রানার এক বোনের বাসায় যাই। তাঁর ওই বোন দেশের বাইরে থাকতেন, সম্প্রতি দেশে এসেছেন। সেখানে খাওয়া-দাওয়া ও আড্ডা হয়। বিকেলে রানা ধানমন্ডি যাবেন বলে বেরিয়ে যান। এরপর রাতে দরজা ভেঙে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
কবি নজরুল সরকারি কলেজের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হাওলাদার বলেন, তিনি (সভাপতি) সব সময় ক্যাম্পাসে অ্যাকটিভ ছিলেন। সাংগঠনিক সব প্রোগ্রামেও অংশগ্রহণ করতেন। মানসিক বা পারিবারিক কোনো সমস্যায় আছেন তা কখনো মনে হয়নি।
এদিকে নিহতের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর পরিবার নিয়ে গেছে। তাঁরা কোনো অভিযোগ করেননি। বংশাল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. জাফর হোসেন বলেন, নিহতের পরিবার কোনো অভিযোগ করেনি। তাঁরা লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিতে আবেদন করেন, এরপর তাঁদের কাছে নিহতের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। আজ শনিবার দুপুরে তাঁরা লাশ নিয়ে গেছেন।
সরকারি কবি নজরুল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়াসিম রানার (২৯) ঝুলন্ত লাশ গতকাল শুক্রবার বংশাল নিমতলী থেকে উদ্ধার করা হয়। পরিবার, বন্ধু ও সহপাঠীরা বলছেন, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এরই মধ্যে ফেসবুকে আট সেকেন্ডের একটি ভিডিও ছড়িয়েছে। সেখানে রানাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী এই মেয়ে।’
পুলিশ বলছে, দাম্পত্য কলহের জেরে কয়েক দিন আগে স্ত্রী সানজিদা আক্তার জান্নাতি নারায়ণগঞ্জের তারাবো চলে যান। স্ত্রীর সঙ্গে কলহ নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা রানা বিষণ্ন ছিলেন। সানজিদা কবি নজরুল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক। তাঁরা একে অপরকে পছন্দ করে বিয়ে করেন। রাজনৈতিক কারণে তাঁরা বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ করেননি। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁদের বনিবনা হচ্ছিল না। সানজিদার পারলার ব্যবসা রয়েছে। ঘটনার পর রানার স্ত্রী সানজিদা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের মর্গে আসেন। তাঁকে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়।
সানজিদা আক্তারের এক স্বজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ডেমরা রূপগঞ্জের তারাবো এলাকার পরিবারের সঙ্গে থাকেন সানজিদা। রানার সঙ্গে তাঁর ৭ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। আড়াই বছর হলো তাঁদের বিয়ে হয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণে সেটা পরিবারের বাইরে কাউকে জানানো হয়নি।
তবে রানার চাচাতো ভাই জিহাদুর রহমান বলেন, ‘বিয়ের বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। এ বিষয়ে আমি কথা বলতে পারব না। তাঁর মৃত্যুর বিষয়ে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই।’
কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগ শাখার সিনিয়র সহসভাপতি কে এম সোহাগ বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাসার সবাই মিলে মোহাম্মদপুরে রানার এক বোনের বাসায় যাই। তাঁর ওই বোন দেশের বাইরে থাকতেন, সম্প্রতি দেশে এসেছেন। সেখানে খাওয়া-দাওয়া ও আড্ডা হয়। বিকেলে রানা ধানমন্ডি যাবেন বলে বেরিয়ে যান। এরপর রাতে দরজা ভেঙে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
কবি নজরুল সরকারি কলেজের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হাওলাদার বলেন, তিনি (সভাপতি) সব সময় ক্যাম্পাসে অ্যাকটিভ ছিলেন। সাংগঠনিক সব প্রোগ্রামেও অংশগ্রহণ করতেন। মানসিক বা পারিবারিক কোনো সমস্যায় আছেন তা কখনো মনে হয়নি।
এদিকে নিহতের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর পরিবার নিয়ে গেছে। তাঁরা কোনো অভিযোগ করেননি। বংশাল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. জাফর হোসেন বলেন, নিহতের পরিবার কোনো অভিযোগ করেনি। তাঁরা লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিতে আবেদন করেন, এরপর তাঁদের কাছে নিহতের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। আজ শনিবার দুপুরে তাঁরা লাশ নিয়ে গেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে