শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় দাউদ খান (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নাওডোবা ইউনিয়নের মেছের আলী মুন্সিকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে দাউদ খানের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দাউদ খান মুন্সিকান্দি গ্রামের মৃত ইসমাইল খানের ছেলে। পাঁচ বছর আগের একটি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন তিনি। দাউদ খান হত্যাকাণ্ডে তাঁর প্রতিবেশী মুজাম্মেল মাদবরকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। মুজাম্মেল মাদবর মৃত নূর ইসলাম মাদবরের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাউদ খান একসময় প্রবাসে ছিলেন। এখন দেশের বাড়িতেই থাকতেন এবং কৃষিকাজ করতেন। তাঁর দুই মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ে ঢাকায় থেকে লেখাপড়া করেন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে দাউদ খানের স্ত্রী ছোট মেয়েকে নিয়ে বাপের বাড়ি বেড়াতে যান। দাউদ খান বাড়িতে একা ছিলেন। রাত ১০টা পর্যন্ত তাঁকে বাড়ির কাছে শিকদার মার্কেটে আড্ডা দিতে দেখেছেন স্থানীয়রা। রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মুখে, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মকভাবে কুপিয়ে হত্যা করে ঘরের দরজার সামনে ফেলে রেখে যায়। খবর পেয়ে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়।
পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার দুই কিলোমিটারের মধ্যে গভীর রাতে দাউদ খান নামে এক হত্যা মামলার আসামিকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। সকাল ৭টায় খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য বেলা ১১টার দিকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করা হয়েছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় দাউদ খান (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নাওডোবা ইউনিয়নের মেছের আলী মুন্সিকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে দাউদ খানের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দাউদ খান মুন্সিকান্দি গ্রামের মৃত ইসমাইল খানের ছেলে। পাঁচ বছর আগের একটি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন তিনি। দাউদ খান হত্যাকাণ্ডে তাঁর প্রতিবেশী মুজাম্মেল মাদবরকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। মুজাম্মেল মাদবর মৃত নূর ইসলাম মাদবরের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাউদ খান একসময় প্রবাসে ছিলেন। এখন দেশের বাড়িতেই থাকতেন এবং কৃষিকাজ করতেন। তাঁর দুই মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ে ঢাকায় থেকে লেখাপড়া করেন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে দাউদ খানের স্ত্রী ছোট মেয়েকে নিয়ে বাপের বাড়ি বেড়াতে যান। দাউদ খান বাড়িতে একা ছিলেন। রাত ১০টা পর্যন্ত তাঁকে বাড়ির কাছে শিকদার মার্কেটে আড্ডা দিতে দেখেছেন স্থানীয়রা। রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মুখে, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মকভাবে কুপিয়ে হত্যা করে ঘরের দরজার সামনে ফেলে রেখে যায়। খবর পেয়ে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়।
পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার দুই কিলোমিটারের মধ্যে গভীর রাতে দাউদ খান নামে এক হত্যা মামলার আসামিকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। সকাল ৭টায় খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য বেলা ১১টার দিকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করা হয়েছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪