দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার দোহারে ৮০ মণ জাটকা ইলিশসহ সাত জেলেকে আটক করেছে দোহারের কুতুবপুর নৌ-পুলিশ। আজ রোববার ভোরে কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির অভিযানে বাহ্রাঘাট এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়। পরে দোহার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রফিকুল আলমের উপস্থিতিতে স্থানীয় নারায়ণপুর মাদ্রাসা, শিলাকোঠা মাদ্রাসা, আশরাফুল মাদ্রাসা, পূর্ব শিলাকোঠা মাদ্রাসা, বাহ্রা মাদ্রাসাসহ স্থানীয় গরিব ও হতদরিদ্রের মাঝে লাইনে দাঁড় করিয়ে মাছগুলো বিতরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা গোপন সূত্রে জানতে পারি, মাওয়া-সুরেশ্বর থেকে দোহারের পদ্মা নদী দিয়ে বিপুল পরিমাণ জাটকা ইলিশ নিয়ে দুটি মাছ ধরার ট্রলার পাবনার বেড়া বাজারের উদ্দেশে যাচ্ছে। যাওয়ার পথে দোহার উপজেলাধীন বাহ্রাঘাট এলাকার সামান্য দূর থেকে তাদের আটক করা হয়। আটক ট্রলার থেকে পলিথিন দিয়ে ঢাকা ৩৩টি কর্কশিটে আনুমানিক ৩ হাজার ২০০ কেজি ছোট জাটকা ইলিশ জব্দ ও সাত জেলেকে হাতেনাতে আটক করি।’
আটককৃতরা হলেন পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত শাহাবুদ্দিন মণ্ডলের ছেলে গফুর মণ্ডল (৩৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত মো. তোফাজ্জল মণ্ডলের ছেলে পিয়ার আলী (২৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মো. দুলাল ফকিরের ছেলে মো. মান্নান ফকির (৩৭), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার পলাই সরদারের ছেলে বজলু সরদার (৩৭), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত পকেল মণ্ডলের ছেলে শাহীন মণ্ডল (২৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত সবুরের ছেলে মো. বাদশা মিয়া (৩৭) ও পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত রহম মোল্লার ছেলে মো. সাইফুল (২৭)।
দোহার নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) জহুরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এএসআই মোখলেছুর রহমান, এএসআই রুবেল মোল্লাসহ সঙ্গীয় ফোর্সদের সহযোগিতায় পদ্মা নদীতে অভিযান চালিয়ে জাটকা ইলিশ ও দুটি মাছ ধরার নৌকাসহ সাত জেলেকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের এই অভিযান আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। আসামিদের বিরুদ্ধে মৎস্য রক্ষা ও সুরক্ষা আইনের ১৯৫০ সালের ৫ (১) ধারায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
ঢাকার দোহারে ৮০ মণ জাটকা ইলিশসহ সাত জেলেকে আটক করেছে দোহারের কুতুবপুর নৌ-পুলিশ। আজ রোববার ভোরে কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির অভিযানে বাহ্রাঘাট এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়। পরে দোহার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রফিকুল আলমের উপস্থিতিতে স্থানীয় নারায়ণপুর মাদ্রাসা, শিলাকোঠা মাদ্রাসা, আশরাফুল মাদ্রাসা, পূর্ব শিলাকোঠা মাদ্রাসা, বাহ্রা মাদ্রাসাসহ স্থানীয় গরিব ও হতদরিদ্রের মাঝে লাইনে দাঁড় করিয়ে মাছগুলো বিতরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা গোপন সূত্রে জানতে পারি, মাওয়া-সুরেশ্বর থেকে দোহারের পদ্মা নদী দিয়ে বিপুল পরিমাণ জাটকা ইলিশ নিয়ে দুটি মাছ ধরার ট্রলার পাবনার বেড়া বাজারের উদ্দেশে যাচ্ছে। যাওয়ার পথে দোহার উপজেলাধীন বাহ্রাঘাট এলাকার সামান্য দূর থেকে তাদের আটক করা হয়। আটক ট্রলার থেকে পলিথিন দিয়ে ঢাকা ৩৩টি কর্কশিটে আনুমানিক ৩ হাজার ২০০ কেজি ছোট জাটকা ইলিশ জব্দ ও সাত জেলেকে হাতেনাতে আটক করি।’
আটককৃতরা হলেন পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত শাহাবুদ্দিন মণ্ডলের ছেলে গফুর মণ্ডল (৩৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত মো. তোফাজ্জল মণ্ডলের ছেলে পিয়ার আলী (২৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মো. দুলাল ফকিরের ছেলে মো. মান্নান ফকির (৩৭), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার পলাই সরদারের ছেলে বজলু সরদার (৩৭), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত পকেল মণ্ডলের ছেলে শাহীন মণ্ডল (২৯), পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত সবুরের ছেলে মো. বাদশা মিয়া (৩৭) ও পাবনা জেলার আমিনপুর থানার মৃত রহম মোল্লার ছেলে মো. সাইফুল (২৭)।
দোহার নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) জহুরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এএসআই মোখলেছুর রহমান, এএসআই রুবেল মোল্লাসহ সঙ্গীয় ফোর্সদের সহযোগিতায় পদ্মা নদীতে অভিযান চালিয়ে জাটকা ইলিশ ও দুটি মাছ ধরার নৌকাসহ সাত জেলেকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের এই অভিযান আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। আসামিদের বিরুদ্ধে মৎস্য রক্ষা ও সুরক্ষা আইনের ১৯৫০ সালের ৫ (১) ধারায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে