গাজীপুরে তাকওয়া পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে গতকাল শুক্রবার দিবাগত শেষ রাতের দিকে চলন্ত অবস্থায় এক নারী যাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাসচালক, চালকের সহকারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
জানা গেছে, ওই নারী ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া গ্রামে স্বামীর সঙ্গে একটি বাসায় ভাড়া থেকে পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন।
আজ রোববার সকালে ওই নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের ডা. এ এন এম আল মামুন ও সানজিদা হক নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করেন।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় শ্রীপুর থানায় নারীর স্বামী বাদী হয়ে মামলা (নম্বর ১২) করেছেন। সব আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। লুট করা সব মালামাল উদ্ধার হয়েছে।’
গ্রেপ্তার আসামিরা হলো মো. রাকিব মোল্লা (২৩), সুমন খান (২০), মো. সজীব (২৩), মো. সুমন হাসান (২২) ও মো. শাহিন মিয়া (১৯)। তবে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম-ঠিকানা জানাতে চাননি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সানোয়ার হোসেন।
এদিকেসংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত পৌনে ৩টা। ঠিক সেই মুহূর্তে পোশাক কারখানার শ্রমিক দম্পতি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় তাকওয়া পরিবহনের একটি বাস এসে তাঁদের সামনে দাঁড়ায়। বাস থেকে দৌড়ে এসে চালকের সহকারী মো. সজীব মিয়া টানাটানি করতে থাকেন তাঁদের। তখন সজীব বলেন, আপা ময়মনসিংহের বাস আসতে অনেক দেরি হবে, রাস্তায় সমস্যা। এত রাতে বাস না-ও পেতে পারেন বলে জোর করে তাকওয়া পরিবহনের বাসে তোলেন তাঁদের। সঙ্গে ওঠে আরও চার-পাঁচজন যাত্রী। এর কিছুক্ষণ পর বাস ছাড়ে। গাজীপুর মহানগরীর গাজীপুর চৌরাস্তায় এসে দুজন যাত্রী নেমে যায়। পাশাপাশি আরও তিনজন যাত্রী বাসে ওঠে। মাঝামাঝি ছিটে বসেছিলেন পোশাক কারখানার শ্রমিক দম্পতি। কিছুক্ষণ পর রাজেন্দ্রপুর এলাকায় গিয়ে প্রায় সব যাত্রী নেমে যায়। এরপর হোতাপাড়া এলাকায় গিয়ে ওই নারীর স্বামীর কাছ থেকে সবকিছু লুটপাট শেষে মারধর করে জোরপূর্বক নামিয়ে দেন বাসচালক ও চালকের সহকারীরা। এরপর শুরু হয় হায়েনাদের নির্মম নির্যাতন। একে একে বাসচালক, চালকের সহযোগীসহ পাঁচজন মিলে নির্যাতন চালান ওই নারীর ওপর।
পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, ‘স্বামী-স্ত্রী দুজনই পোশাক কারখানার শ্রমিক। নওগাঁর গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটিয়ে কর্মস্থলে ফিরছিলেন। এ জন্য তাঁরা শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নওগাঁ শহর থেকে একতা পরিবহনের একটি বাসে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস এলাকায় নামেন। এরপর গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় পৌঁছানোর পর চলন্ত বাসে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন।’
ডাকাতির বাসে ধর্ষণ সম্পর্কিত পড়ুন:
গাজীপুরে তাকওয়া পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে গতকাল শুক্রবার দিবাগত শেষ রাতের দিকে চলন্ত অবস্থায় এক নারী যাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাসচালক, চালকের সহকারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
জানা গেছে, ওই নারী ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া গ্রামে স্বামীর সঙ্গে একটি বাসায় ভাড়া থেকে পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন।
আজ রোববার সকালে ওই নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের ডা. এ এন এম আল মামুন ও সানজিদা হক নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করেন।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় শ্রীপুর থানায় নারীর স্বামী বাদী হয়ে মামলা (নম্বর ১২) করেছেন। সব আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। লুট করা সব মালামাল উদ্ধার হয়েছে।’
গ্রেপ্তার আসামিরা হলো মো. রাকিব মোল্লা (২৩), সুমন খান (২০), মো. সজীব (২৩), মো. সুমন হাসান (২২) ও মো. শাহিন মিয়া (১৯)। তবে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম-ঠিকানা জানাতে চাননি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সানোয়ার হোসেন।
এদিকেসংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত পৌনে ৩টা। ঠিক সেই মুহূর্তে পোশাক কারখানার শ্রমিক দম্পতি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় তাকওয়া পরিবহনের একটি বাস এসে তাঁদের সামনে দাঁড়ায়। বাস থেকে দৌড়ে এসে চালকের সহকারী মো. সজীব মিয়া টানাটানি করতে থাকেন তাঁদের। তখন সজীব বলেন, আপা ময়মনসিংহের বাস আসতে অনেক দেরি হবে, রাস্তায় সমস্যা। এত রাতে বাস না-ও পেতে পারেন বলে জোর করে তাকওয়া পরিবহনের বাসে তোলেন তাঁদের। সঙ্গে ওঠে আরও চার-পাঁচজন যাত্রী। এর কিছুক্ষণ পর বাস ছাড়ে। গাজীপুর মহানগরীর গাজীপুর চৌরাস্তায় এসে দুজন যাত্রী নেমে যায়। পাশাপাশি আরও তিনজন যাত্রী বাসে ওঠে। মাঝামাঝি ছিটে বসেছিলেন পোশাক কারখানার শ্রমিক দম্পতি। কিছুক্ষণ পর রাজেন্দ্রপুর এলাকায় গিয়ে প্রায় সব যাত্রী নেমে যায়। এরপর হোতাপাড়া এলাকায় গিয়ে ওই নারীর স্বামীর কাছ থেকে সবকিছু লুটপাট শেষে মারধর করে জোরপূর্বক নামিয়ে দেন বাসচালক ও চালকের সহকারীরা। এরপর শুরু হয় হায়েনাদের নির্মম নির্যাতন। একে একে বাসচালক, চালকের সহযোগীসহ পাঁচজন মিলে নির্যাতন চালান ওই নারীর ওপর।
পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, ‘স্বামী-স্ত্রী দুজনই পোশাক কারখানার শ্রমিক। নওগাঁর গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটিয়ে কর্মস্থলে ফিরছিলেন। এ জন্য তাঁরা শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নওগাঁ শহর থেকে একতা পরিবহনের একটি বাসে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস এলাকায় নামেন। এরপর গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় পৌঁছানোর পর চলন্ত বাসে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন।’
ডাকাতির বাসে ধর্ষণ সম্পর্কিত পড়ুন:
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫