নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পথচারীর পকেটে মাদক দিয়ে ফাঁসানো ও হয়রানির ঘটনায় পল্লবী থানার সাময়িক বরখাস্ত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মাহবুবুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১২ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিন আসামির একজনও আদালতে উপস্থিত না হয়ে সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময় মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি তাদেরকে জামিন দেওয়া হয়। অন্য দুই আসামি হলেন মো. রুবেল ও মো. সোহেল রানা। এই দুজন পুলিশের সোর্স।
গত বছর ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মো. আনোয়ার হোসেন অভিযোগপত্রটি দাখিল করেন। তিনি অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন, নিজেরা ইয়াবা সংগ্রহ করে একজন পথচারীকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিলেন এএসআই মাহবুব ও তাঁর দুই সোর্স যা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকার একটি রাস্তায় খলিলুর রহমানের পথ রোধ করেন পল্লবী থানার সাদা পোশাকধারী এএসআই মাহবুবুল আলম। একজন সোর্সের কাছ থেকে ইয়াবার প্যাকেট নিয়ে খলিলের পকেটে পুরে দেন তিনি। তারপর উল্টো পথচারীকে মারধর করতে করতে একটি অটো রিকশায় তুলে নেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ মাহবুবুল আলম জানান, তাঁরা খলিলুর রহমান নামে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারিকে ধরেছেন। যার কাছে ১৩৫ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে।
কিন্তু আশপাশে থাকা একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে ঘটনাটি। সেখানে দেখা যায় পথচারী খলিলুর রহমান নির্দোষ। তাঁকে হয়রানি করার জন্য ইয়াবা দিয়ে ফাঁসাতে চেয়েছিলেন এএসআই মাহবুবুল আলম।
এএসআই মাহবুব পথচারী খলিলুর রহমানকে পল্লবী থানায় নিয়ে যান। পল্লবী থানার এসআই কামরুল ইসলাম তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা সাজান। ওই মামলায় বলা হয়, খলিলুর রহমানের কাছ থেকে ১০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। ইয়াবা উদ্ধারের সময় তাঁর সঙ্গে কনস্টেবল কামরুজ্জামান ও আনসার সদস্য ইসমাইল হোসেন ছিলেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেন এসআই খালিদ হাসান তন্ময়কে। তদন্ত কর্মকর্তা পরদিন খলিলুর রহমানকে মামলার আসামি হিসেবে আদালতে পাঠান। ৮ সেপ্টেম্বর আদালত খলিলুর রহমানকে জামিন দেন।
এই ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর এএসআই মাহবুবুল আলমকে প্রত্যাহার করা হয়। পরে তাঁকে আটক করে ক্যান্টনমেন্ট থানায় ১৩৫ পিস ইয়াবার মামলা করা হয়। মামলায় তাঁকে ও তাঁর দুই সোর্সকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
পথচারীর পকেটে মাদক দিয়ে ফাঁসানো ও হয়রানির ঘটনায় পল্লবী থানার সাময়িক বরখাস্ত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মাহবুবুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১২ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিন আসামির একজনও আদালতে উপস্থিত না হয়ে সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময় মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি তাদেরকে জামিন দেওয়া হয়। অন্য দুই আসামি হলেন মো. রুবেল ও মো. সোহেল রানা। এই দুজন পুলিশের সোর্স।
গত বছর ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মো. আনোয়ার হোসেন অভিযোগপত্রটি দাখিল করেন। তিনি অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন, নিজেরা ইয়াবা সংগ্রহ করে একজন পথচারীকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিলেন এএসআই মাহবুব ও তাঁর দুই সোর্স যা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকার একটি রাস্তায় খলিলুর রহমানের পথ রোধ করেন পল্লবী থানার সাদা পোশাকধারী এএসআই মাহবুবুল আলম। একজন সোর্সের কাছ থেকে ইয়াবার প্যাকেট নিয়ে খলিলের পকেটে পুরে দেন তিনি। তারপর উল্টো পথচারীকে মারধর করতে করতে একটি অটো রিকশায় তুলে নেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ মাহবুবুল আলম জানান, তাঁরা খলিলুর রহমান নামে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারিকে ধরেছেন। যার কাছে ১৩৫ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে।
কিন্তু আশপাশে থাকা একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে ঘটনাটি। সেখানে দেখা যায় পথচারী খলিলুর রহমান নির্দোষ। তাঁকে হয়রানি করার জন্য ইয়াবা দিয়ে ফাঁসাতে চেয়েছিলেন এএসআই মাহবুবুল আলম।
এএসআই মাহবুব পথচারী খলিলুর রহমানকে পল্লবী থানায় নিয়ে যান। পল্লবী থানার এসআই কামরুল ইসলাম তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা সাজান। ওই মামলায় বলা হয়, খলিলুর রহমানের কাছ থেকে ১০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। ইয়াবা উদ্ধারের সময় তাঁর সঙ্গে কনস্টেবল কামরুজ্জামান ও আনসার সদস্য ইসমাইল হোসেন ছিলেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেন এসআই খালিদ হাসান তন্ময়কে। তদন্ত কর্মকর্তা পরদিন খলিলুর রহমানকে মামলার আসামি হিসেবে আদালতে পাঠান। ৮ সেপ্টেম্বর আদালত খলিলুর রহমানকে জামিন দেন।
এই ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর এএসআই মাহবুবুল আলমকে প্রত্যাহার করা হয়। পরে তাঁকে আটক করে ক্যান্টনমেন্ট থানায় ১৩৫ পিস ইয়াবার মামলা করা হয়। মামলায় তাঁকে ও তাঁর দুই সোর্সকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫