সাখাওয়াত ফাহাদ, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যায় ডুবে যাওয়া এম এল আফসার উদ্দিন নামে লঞ্চটি উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর ৫টা ৩৫ মিনিটে ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে তোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জন পুরুষ, ৩ জন নারী এবং ২ জন শিশু রয়েছে। সবশেষ দুপুর ১টা ২০ মিনিটে নিখোঁজ সোনারগাঁওয়ের হরিয়ান প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা উম্মে খাইরুন ফাতিমার (৪০) মরদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হয়।
লঞ্চডুবির ঘটনায় এখনো নিশ্চিতভাবে নিখোঁজ রয়েছেন ৪ জন। তাঁরা হলেন-ডেমরার বাসিন্দা আবদুল্লাহ আল যাবের আদনান (৩২), মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা মো. মোসলেম উদ্দিন হাতেম (৫৫), আরোহী (৩) ও যোবায়ের হোসেন।
নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও লঞ্চডুবির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান মো. শামীম বেপারী উদ্ধার কার্যক্রম এখনো চলমান আছে জানিয়ে বলেন, ‘এখনো ৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন। আমাদের উদ্ধার কার্যক্রম এখনো চলছে।’
এ ঘটনায় দায়ী কে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো তদন্ত করছি। শীঘ্রই আপনাদের সামনে রিপোর্ট তুলে ধরা হবে। আপনারা জানেন এখানেই গত বছর সাবিত আল হাসান নামে আরেকটি লঞ্চডুবির ঘটনা ঘটেছিল। বারবার কেন এমন দুর্ঘটনা ঘটছে তার প্রকৃত কারণ বের করার চেষ্টা করছি। প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে দুজন চালকই বেপরোয়াভাবে চালাচ্ছিলেন।’
তবে দোষী যে বা যারাই হোক প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে তাঁদের শাস্তির সুপারিশ রিপোর্টে থাকবে জানিয়ে শামীম বেপারী বলেন, ‘গতবারের তদন্ত কমিটি কি সুপারিশ করেছিল আমি জানি না। তবে এবারের রিপোর্টে যারা প্রকৃত দোষী তাঁরা যেন আইনের আওতায় আসে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট সুপারিশ থাকবে।’
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্র ডুবে যাওয়া লঞ্চে থাকা একাধিক যাত্রীর বরাত দিয়ে জানান, লঞ্চে ৭০-৮০ জন মানুষ থাকার বিষয়টি সত্য নয়। লঞ্চে সর্বোচ্চ ৩৫ থেকে ৪০ জন যাত্রী ছিল। এর মধ্যে বেশির ভাগই সাঁতরে তীরে উঠে এসেছেন। নিখোঁজ রিপোর্ট এখন রয়েছে ৪ জন। এ ছাড়া আর কেউ নিখোঁজের রিপোর্ট করেনি। সবাইকে উদ্ধার না করা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে।
নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যায় ডুবে যাওয়া এম এল আফসার উদ্দিন নামে লঞ্চটি উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর ৫টা ৩৫ মিনিটে ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে তোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জন পুরুষ, ৩ জন নারী এবং ২ জন শিশু রয়েছে। সবশেষ দুপুর ১টা ২০ মিনিটে নিখোঁজ সোনারগাঁওয়ের হরিয়ান প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা উম্মে খাইরুন ফাতিমার (৪০) মরদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হয়।
লঞ্চডুবির ঘটনায় এখনো নিশ্চিতভাবে নিখোঁজ রয়েছেন ৪ জন। তাঁরা হলেন-ডেমরার বাসিন্দা আবদুল্লাহ আল যাবের আদনান (৩২), মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা মো. মোসলেম উদ্দিন হাতেম (৫৫), আরোহী (৩) ও যোবায়ের হোসেন।
নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও লঞ্চডুবির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান মো. শামীম বেপারী উদ্ধার কার্যক্রম এখনো চলমান আছে জানিয়ে বলেন, ‘এখনো ৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন। আমাদের উদ্ধার কার্যক্রম এখনো চলছে।’
এ ঘটনায় দায়ী কে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো তদন্ত করছি। শীঘ্রই আপনাদের সামনে রিপোর্ট তুলে ধরা হবে। আপনারা জানেন এখানেই গত বছর সাবিত আল হাসান নামে আরেকটি লঞ্চডুবির ঘটনা ঘটেছিল। বারবার কেন এমন দুর্ঘটনা ঘটছে তার প্রকৃত কারণ বের করার চেষ্টা করছি। প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে দুজন চালকই বেপরোয়াভাবে চালাচ্ছিলেন।’
তবে দোষী যে বা যারাই হোক প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে তাঁদের শাস্তির সুপারিশ রিপোর্টে থাকবে জানিয়ে শামীম বেপারী বলেন, ‘গতবারের তদন্ত কমিটি কি সুপারিশ করেছিল আমি জানি না। তবে এবারের রিপোর্টে যারা প্রকৃত দোষী তাঁরা যেন আইনের আওতায় আসে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট সুপারিশ থাকবে।’
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্র ডুবে যাওয়া লঞ্চে থাকা একাধিক যাত্রীর বরাত দিয়ে জানান, লঞ্চে ৭০-৮০ জন মানুষ থাকার বিষয়টি সত্য নয়। লঞ্চে সর্বোচ্চ ৩৫ থেকে ৪০ জন যাত্রী ছিল। এর মধ্যে বেশির ভাগই সাঁতরে তীরে উঠে এসেছেন। নিখোঁজ রিপোর্ট এখন রয়েছে ৪ জন। এ ছাড়া আর কেউ নিখোঁজের রিপোর্ট করেনি। সবাইকে উদ্ধার না করা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪