জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান। যদিও রাত পৌনে ৯টার দিকে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ফোল কল করে বলেন, তদন্ত নয়, উপাচার্য এ ব্যাপারটি খতিয়ে দেখার কথা বলেছেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের একটি অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বহুল প্রচারিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চিন্তার বিষয়। কেননা তিনি স্বাধীনতার সপক্ষে গড়ে ওঠা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তৈরি সংগঠনের একটি শাখার সাধারণ সম্পাদক। তাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের যে অভিযোগ সেটি প্রশাসন দেখেছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলায় এ বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি।’
উপাচার্য বলেন, ‘তার ছাত্রত্বও পর্যালোচনা করা হবে। যেটুকু আমি জানতে পেরেছি, সে এখন প্রফেশনাল প্রোগ্রামে ভর্তি রয়েছে, রেগুলার শিক্ষার্থী নয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ খুবই মারাত্মক।’
প্রশ্নফাঁসের অভিযোগটি তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও একটি কমিটি হবে জানিয়ে উপাচার্য সাদেকা হালিম আরও বলেন, ‘কমিটিতে শিক্ষকেরা থাকবেন, তাঁরা দেখবেন। তবে এটি জাতীয় কনসার্ন। যেহেতু ২০১৬-১৭ সালের মেডিকেল কলেজের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল, তখনো আমরা বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখেছি। সেহেতু আমি মনে করি, সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে, তারাও দেখবে। আর ছাত্রসংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির যাঁরা আছেন তাঁদেরও বিষয়টি দেখা উচিত বলে মনে করি।’
গত রোববার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে আকতার হোসাইনের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে। সম্প্রচারমাধ্যমটির অনুসন্ধানে দেখা যায়, আকতার হোসাইন নিজের ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের এমসিকিউয়ের উত্তর অন্যজনকে দেন। উত্তরপত্রের অধিকাংশই ২০১৬–১৭ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলে যায়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ছাত্রলীগ নেতা আকতার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘তাহলে আমার আপন ছোট ভাই তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কথা ছিল। সে প্রাইভেটে পড়ছে কেন? আপনি যে প্রশ্নটা করেছেন, তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।’
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। যাচাই-বাছাই চলছে। এরপর দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান। যদিও রাত পৌনে ৯টার দিকে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ফোল কল করে বলেন, তদন্ত নয়, উপাচার্য এ ব্যাপারটি খতিয়ে দেখার কথা বলেছেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের একটি অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বহুল প্রচারিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চিন্তার বিষয়। কেননা তিনি স্বাধীনতার সপক্ষে গড়ে ওঠা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তৈরি সংগঠনের একটি শাখার সাধারণ সম্পাদক। তাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের যে অভিযোগ সেটি প্রশাসন দেখেছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলায় এ বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি।’
উপাচার্য বলেন, ‘তার ছাত্রত্বও পর্যালোচনা করা হবে। যেটুকু আমি জানতে পেরেছি, সে এখন প্রফেশনাল প্রোগ্রামে ভর্তি রয়েছে, রেগুলার শিক্ষার্থী নয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ খুবই মারাত্মক।’
প্রশ্নফাঁসের অভিযোগটি তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও একটি কমিটি হবে জানিয়ে উপাচার্য সাদেকা হালিম আরও বলেন, ‘কমিটিতে শিক্ষকেরা থাকবেন, তাঁরা দেখবেন। তবে এটি জাতীয় কনসার্ন। যেহেতু ২০১৬-১৭ সালের মেডিকেল কলেজের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল, তখনো আমরা বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখেছি। সেহেতু আমি মনে করি, সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে, তারাও দেখবে। আর ছাত্রসংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির যাঁরা আছেন তাঁদেরও বিষয়টি দেখা উচিত বলে মনে করি।’
গত রোববার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে আকতার হোসাইনের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে। সম্প্রচারমাধ্যমটির অনুসন্ধানে দেখা যায়, আকতার হোসাইন নিজের ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের এমসিকিউয়ের উত্তর অন্যজনকে দেন। উত্তরপত্রের অধিকাংশই ২০১৬–১৭ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলে যায়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ছাত্রলীগ নেতা আকতার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘তাহলে আমার আপন ছোট ভাই তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কথা ছিল। সে প্রাইভেটে পড়ছে কেন? আপনি যে প্রশ্নটা করেছেন, তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।’
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। যাচাই-বাছাই চলছে। এরপর দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪