নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীতে সুজিত সূত্রধর (৫৬) নামে সাবেক এক ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আহত হয়েছেন তাঁর ছেলেসহ দুজন। আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের হাজীপুর কাঠ বাজারে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত সুজিত সূত্রধর হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার ও হাজীপুর কাঠ বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন।
পুলিশ ও পরিবারের সদস্যরা জানান, প্রতিদিনের মতো হাজীপুর কাঠ বাজারে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসা ছিলেন সুজিত সূত্রধর ও তাঁর ছেলে সুজন সূত্রধরসহ অন্যান্যরা। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিতে সুজিত সূত্রধরের ওপর হামলা চালিয়ে কোপাতে থাকে। এতে তাঁর ছেলে সুজন সূত্রধর ও দ্বীন ইসলাম নামে আরও একজন এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপরও হামলা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুজিত সূত্রধরকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নিহত সুজিত সূত্রধরের ছেলে আহত সুজন সূত্রধর বলেন, ‘জমিজমা নিয়ে আমাদের সাথে একই এলাকার প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে আমার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন। এতে প্রতিপক্ষের লোকজন আমাদের ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। এই জেরে হাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পিন্টুর ভাই মনিরসহ ১৫ / ২০ জনের একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী পূর্ব পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দোকানে এসে আমাদের ওপর হামলা করে পালিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর আমার বাবাকে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক।’
নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ তালুকদার সাংবাদিকদের জানান, নিজ দোকান কর্মচারীদের (কাঠের রংমিস্ত্রি) সঙ্গে লেনদেন নিয়ে সুজিত সূত্রধরের বিরোধ চলছিল। এই জেরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তাঁর মৃত্যু হয়। এ সময় একজন আহত হয়েছেন।
নরসিংদীতে সুজিত সূত্রধর (৫৬) নামে সাবেক এক ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আহত হয়েছেন তাঁর ছেলেসহ দুজন। আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের হাজীপুর কাঠ বাজারে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত সুজিত সূত্রধর হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার ও হাজীপুর কাঠ বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন।
পুলিশ ও পরিবারের সদস্যরা জানান, প্রতিদিনের মতো হাজীপুর কাঠ বাজারে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসা ছিলেন সুজিত সূত্রধর ও তাঁর ছেলে সুজন সূত্রধরসহ অন্যান্যরা। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিতে সুজিত সূত্রধরের ওপর হামলা চালিয়ে কোপাতে থাকে। এতে তাঁর ছেলে সুজন সূত্রধর ও দ্বীন ইসলাম নামে আরও একজন এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপরও হামলা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুজিত সূত্রধরকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নিহত সুজিত সূত্রধরের ছেলে আহত সুজন সূত্রধর বলেন, ‘জমিজমা নিয়ে আমাদের সাথে একই এলাকার প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে আমার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন। এতে প্রতিপক্ষের লোকজন আমাদের ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। এই জেরে হাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পিন্টুর ভাই মনিরসহ ১৫ / ২০ জনের একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী পূর্ব পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দোকানে এসে আমাদের ওপর হামলা করে পালিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর আমার বাবাকে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক।’
নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ তালুকদার সাংবাদিকদের জানান, নিজ দোকান কর্মচারীদের (কাঠের রংমিস্ত্রি) সঙ্গে লেনদেন নিয়ে সুজিত সূত্রধরের বিরোধ চলছিল। এই জেরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তাঁর মৃত্যু হয়। এ সময় একজন আহত হয়েছেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪