নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিনকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজন ছিনতাইকারীকে যাবজ্জীবন ও এক অটোরিকশা চালককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভুঁঞা এ রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত তিনজন হলেন—জসিম উদ্দিন রাজু, মো. মাবুদ দুলাল ও অজুন দে। তাঁদের যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়। জরিমানার টাকা আদায় করতে অসমর্থ হলে আসামিদের অতিরিক্ত আরও এক বছরের কারাভোগ করার আদেশও দেন বিচারক।
অপরদিকে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. মনিরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আসামিদের মধ্যে মো. মাবুদ ছাড়া বাকিরা পলাতক বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত মহানগর পিপি মো. নোমান চৌধুরী। তিনি জানান, মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে। আদালত আসামিদের কারাদণ্ড ও জরিমানার আদেশ দিয়েছেন।
আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিন ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন।
মামলায় জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন এলাকায় দায়িত্ব পালন শেষে আগ্রাবাদ সিএন্ডবি কলোনি এলাকার বাসায় ফিরছিলেন কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিন। এ সময় ছিনতাইকারীরা তার পথরোধ করে মালামাল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি বাধা দেন। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ছুরিকাঘাতে আহত হন তিনি। পরে ফরিদকে উদ্ধার করে স্থানীয় মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় ডবলমুরিং থানার তৎকালীন এসআই আমিনুল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। এদের মধ্যে একজন অটোরিকশা চালক মনির। ঘটনার পর তিনি আসামিদের অটোরিকশায় পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন। ছয়জনের মধ্যে মো. নাছির ও মো. রাজিব নামে দুজন আসামি মামলা তদন্তের সময় মারা যান। পরে বাকি চারজনকে আসামি করে ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০১৬ সালের ৫ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
অতিরিক্ত মহানগর পিপি মো. নোমান চৌধুরী জানান, চার সাজাপ্রাপ্ত আসামির মধ্যে জসিম উদ্দিন ছাড়া বাকি তিনজনের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রয়েছে। ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণে মামলার রায় দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিনকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজন ছিনতাইকারীকে যাবজ্জীবন ও এক অটোরিকশা চালককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভুঁঞা এ রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত তিনজন হলেন—জসিম উদ্দিন রাজু, মো. মাবুদ দুলাল ও অজুন দে। তাঁদের যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়। জরিমানার টাকা আদায় করতে অসমর্থ হলে আসামিদের অতিরিক্ত আরও এক বছরের কারাভোগ করার আদেশও দেন বিচারক।
অপরদিকে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. মনিরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আসামিদের মধ্যে মো. মাবুদ ছাড়া বাকিরা পলাতক বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত মহানগর পিপি মো. নোমান চৌধুরী। তিনি জানান, মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে। আদালত আসামিদের কারাদণ্ড ও জরিমানার আদেশ দিয়েছেন।
আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিন ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন।
মামলায় জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন এলাকায় দায়িত্ব পালন শেষে আগ্রাবাদ সিএন্ডবি কলোনি এলাকার বাসায় ফিরছিলেন কনস্টেবল ফরিদ উদ্দিন। এ সময় ছিনতাইকারীরা তার পথরোধ করে মালামাল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি বাধা দেন। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ছুরিকাঘাতে আহত হন তিনি। পরে ফরিদকে উদ্ধার করে স্থানীয় মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় ডবলমুরিং থানার তৎকালীন এসআই আমিনুল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। এদের মধ্যে একজন অটোরিকশা চালক মনির। ঘটনার পর তিনি আসামিদের অটোরিকশায় পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন। ছয়জনের মধ্যে মো. নাছির ও মো. রাজিব নামে দুজন আসামি মামলা তদন্তের সময় মারা যান। পরে বাকি চারজনকে আসামি করে ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০১৬ সালের ৫ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
অতিরিক্ত মহানগর পিপি মো. নোমান চৌধুরী জানান, চার সাজাপ্রাপ্ত আসামির মধ্যে জসিম উদ্দিন ছাড়া বাকি তিনজনের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রয়েছে। ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণে মামলার রায় দেওয়া হয়।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে