সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়ী মো. ইউসুফ খানকে (৩৫) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (২১ নভেম্বর) রাতে নিহত যুবলীগ কর্মীর বাবা মদিন উল্লাহ বাদী হয়ে হত্যা মামলাটি দায়ের করেন। এতে হত্যার ঘটনায় জড়িত সুনির্দিষ্ট ৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫ / ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মো. সাহেদ (৩৩), মো. কামরুল ইসলাম (৩৩) ও শাহাব উদ্দিন হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি। এ ছাড়া জাহেদুল ইসলাম (৩১) ও কামাল হোসেন (২৫) মামলার সন্দেহভাজন আসামি।
মামলার বাদী ও নিহতের বাবা মদিন উল্লাহ জানান, রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার পাশাপাশি তাঁর ছেলে ইউসুফ ইট-বালুর ব্যবসা করতেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামিদের সঙ্গে তাঁর ছেলে ইউসুফের ব্যবসা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। পূর্ববিরোধের জেরে অভিযুক্ত আসামিরা তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত রোববার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আসামি সাহেদ তাঁর ছেলের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেন। ফোনে তাঁকে নাশতা খাওয়ার কথা বলে বটতল পেট্রলপাম্প সংলগ্ন মৃদুলা হোটেলে ডেকে নিয়ে যান।
নাশতা খাওয়ার সময় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সাহেদসহ অভিযুক্ত আসামিরা ইউসুফকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এ সময় আত্মরক্ষার্থে ইউসুফ টেবিলের নিচে ঢুকে যান। কিন্তু আসামিরা এরপরও তাঁকে উপর্যুপরি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিতের পর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। পরে তাঁর মেজো ছেলে নজরুল ও স্থানীয়রা ইউসুফকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছেন, খুন হওয়া ইউসুফ খান যুবলীগ কর্মী এবং একজন পেশাদার ডাকাত। তাঁর বিরুদ্ধে সীতাকুণ্ড থানায় ৫টি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাসহ মোট ৯টি মামলা রয়েছে। ডাকাতির ভাগ-বাঁটোয়ারা বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে অন্তঃকোন্দলের জেরে সঙ্গীরা তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ জানান, ইউসুফ বিরুদ্ধে ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৯টি মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। সোমবার রাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের আসামি করে নিহত ইউসুফের বাবা বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলা পরবর্তীতে অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় ও সন্দেহভাজন ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়ী মো. ইউসুফ খানকে (৩৫) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (২১ নভেম্বর) রাতে নিহত যুবলীগ কর্মীর বাবা মদিন উল্লাহ বাদী হয়ে হত্যা মামলাটি দায়ের করেন। এতে হত্যার ঘটনায় জড়িত সুনির্দিষ্ট ৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫ / ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মো. সাহেদ (৩৩), মো. কামরুল ইসলাম (৩৩) ও শাহাব উদ্দিন হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি। এ ছাড়া জাহেদুল ইসলাম (৩১) ও কামাল হোসেন (২৫) মামলার সন্দেহভাজন আসামি।
মামলার বাদী ও নিহতের বাবা মদিন উল্লাহ জানান, রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার পাশাপাশি তাঁর ছেলে ইউসুফ ইট-বালুর ব্যবসা করতেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামিদের সঙ্গে তাঁর ছেলে ইউসুফের ব্যবসা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। পূর্ববিরোধের জেরে অভিযুক্ত আসামিরা তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত রোববার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আসামি সাহেদ তাঁর ছেলের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেন। ফোনে তাঁকে নাশতা খাওয়ার কথা বলে বটতল পেট্রলপাম্প সংলগ্ন মৃদুলা হোটেলে ডেকে নিয়ে যান।
নাশতা খাওয়ার সময় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সাহেদসহ অভিযুক্ত আসামিরা ইউসুফকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এ সময় আত্মরক্ষার্থে ইউসুফ টেবিলের নিচে ঢুকে যান। কিন্তু আসামিরা এরপরও তাঁকে উপর্যুপরি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিতের পর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। পরে তাঁর মেজো ছেলে নজরুল ও স্থানীয়রা ইউসুফকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছেন, খুন হওয়া ইউসুফ খান যুবলীগ কর্মী এবং একজন পেশাদার ডাকাত। তাঁর বিরুদ্ধে সীতাকুণ্ড থানায় ৫টি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাসহ মোট ৯টি মামলা রয়েছে। ডাকাতির ভাগ-বাঁটোয়ারা বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে অন্তঃকোন্দলের জেরে সঙ্গীরা তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ জানান, ইউসুফ বিরুদ্ধে ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৯টি মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। সোমবার রাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের আসামি করে নিহত ইউসুফের বাবা বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলা পরবর্তীতে অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় ও সন্দেহভাজন ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫