নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের জয়কৃষ্ণপুর গ্রামে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণচেষ্টার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত ১৩ আসামিকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ দুপুরে নোয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক জয়নাল আবেদীন এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে আসামিদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে সবাইকে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর ওই নারীর ঘরে ঢুকে সংঘবদ্ধভাবে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণের চেষ্টা করেন মামলার প্রধান আসামি নুর হোসেন বাদল ও তাঁর লোকজন। নির্যাতনের সময় মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও ওই বছরের ৪ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। গণমাধ্যমের ভিডিও প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ওই দিন রাতে ১৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতা।
চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি আসামি মোয়াজ্জেম হোসেন সোহাগ মেম্বারের সম্পৃক্ততা না থাকায় তাঁকে বাদ দিয়ে ১৩ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই ইন্সপেক্টর মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী। ৩০ কর্মদিবসে ৪০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর এ রায় প্রদান করা হয়। আসামিদের মধ্যে ৯ জন জেলহাজতে থাকলেও বাকি ৪ জন এখনো পলাতক রয়েছেন। এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
মানবাধিকার কর্মী ও নারী নেত্রীরা রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ রায় হওয়ায় আসামিরা ভবিষ্যতে এমন ধরনের অপরাধ নিয়ে ভীত থাকবে।
আসামীপক্ষের আইনজীবী বলেন, এ ঘটনার যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তাতে আসামিদের দেখা যায়নি। কিন্তু কোনো প্রকার প্রমাণ ছাড়াই শুধু মামলার ভিত্তিতে আসামিদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ায় উচ্চ আদালতে আপিলের আবেদন করা হবে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের জয়কৃষ্ণপুর গ্রামে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণচেষ্টার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত ১৩ আসামিকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ দুপুরে নোয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক জয়নাল আবেদীন এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে আসামিদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে সবাইকে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর ওই নারীর ঘরে ঢুকে সংঘবদ্ধভাবে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণের চেষ্টা করেন মামলার প্রধান আসামি নুর হোসেন বাদল ও তাঁর লোকজন। নির্যাতনের সময় মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও ওই বছরের ৪ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। গণমাধ্যমের ভিডিও প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ওই দিন রাতে ১৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতা।
চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি আসামি মোয়াজ্জেম হোসেন সোহাগ মেম্বারের সম্পৃক্ততা না থাকায় তাঁকে বাদ দিয়ে ১৩ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই ইন্সপেক্টর মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী। ৩০ কর্মদিবসে ৪০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর এ রায় প্রদান করা হয়। আসামিদের মধ্যে ৯ জন জেলহাজতে থাকলেও বাকি ৪ জন এখনো পলাতক রয়েছেন। এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
মানবাধিকার কর্মী ও নারী নেত্রীরা রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ রায় হওয়ায় আসামিরা ভবিষ্যতে এমন ধরনের অপরাধ নিয়ে ভীত থাকবে।
আসামীপক্ষের আইনজীবী বলেন, এ ঘটনার যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তাতে আসামিদের দেখা যায়নি। কিন্তু কোনো প্রকার প্রমাণ ছাড়াই শুধু মামলার ভিত্তিতে আসামিদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ায় উচ্চ আদালতে আপিলের আবেদন করা হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে