মুলাদি (বরিশাল) প্রতিনিধি
মুলাদীতে সেতুর নিচ থেকে উদ্ধার মরদেহের পরিচয় মিলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে একটি সেতুর নিচ থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহটি স্কুলছাত্রী আঁখিনূরের। আঁখিনূর গাছুয়া ইউনিয়নের পূর্ব হোসনাবাদ গ্রামের শাহআলম হাওলাদারের মেয়ে। সে পৈক্ষা হোসনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। গত ৩ আগস্ট বেলা ১২টার দিকে খালাতো বোনের বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ তিন কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সেতুর নিচে মরদেহ দেখে স্থানীয়রা থানা পুলিশে সংবাদ দেয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। মরদেহের মাথার পেছনে ও মুখমণ্ডলে ধারালো অস্ত্রের আঘাত দেখে পুলিশ প্রাথমিকভাবে হত্যা বলে ধারণা করে। পরে পরিচয় শনাক্তের জন্য স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করে। প্রাথমিকভাবে পরিচয় না পেয়ে পুলিশ আশপাশের গ্রামের কয়েকজনকে মরদেহের বোরকা পরিহিত ও বোরকা ছাড়া ছবি দেখায়। বোরকা ছাড়া ছবিতে জামা দেখে আঁখিনূরের বাবা শাহআলম হাওলাদার মেয়েকে শনাক্ত করেন।
আঁখিনূরের মা মাজেদা বেগম জানান, গত ৩ আগস্ট তাঁর মেয়ে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে খালাতো বোনের বাড়ি যায়। বেলা ৩টার দিকে বাড়িতে ফেরার কথা বলে আঁখিনূর খালাতো বোনের বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু সন্ধ্যার পরেও বাড়ি না ফেরায় স্বজনেরা বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে ব্যর্থ হয়। পরে গতকাল বিকেলে পুলিশের উদ্ধারকৃত মরদেহের জামাকাপড় দেখে মেয়ের খুন হওয়ার বিষয়টি জানতে পারেন।
স্থানীয়রা জানান, পৈক্ষা হোসনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী মিঠুনের সঙ্গে আঁখিনূরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বেশ কিছুদিন ধরে তাদের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। আঁখিনূর বিয়ের জন্য মিঠুনকে চাপ দিচ্ছিল। বিশেষ করে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে মিঠুনকে বারবার বিয়ের কথা বলছিল। কিন্তু মিঠুন আঁখিনূরকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছিলেন।
এদিকে আঁখিনূরের খুনের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ চরগাছুয়া গ্রামের বেল্লাল ব্যাপারীর ছেলে মিঠুন, বাবুল সরদারের ছেলে সালমান এবং ফরিদ হাওলাদারের ছেলে ফয়সালকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সমীর কুমার দাস বলেন, ‘হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
জানতে চাইলে মুলাদী থানার ওসি এসএম মাকসুদুর রহমান বলেন, ‘নিহতের পরিবারের মামলা এবং তদন্ত ছাড়া হত্যার বিষয়ে কিছুই বলা যাবে না।’
মুলাদীতে সেতুর নিচ থেকে উদ্ধার মরদেহের পরিচয় মিলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে একটি সেতুর নিচ থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহটি স্কুলছাত্রী আঁখিনূরের। আঁখিনূর গাছুয়া ইউনিয়নের পূর্ব হোসনাবাদ গ্রামের শাহআলম হাওলাদারের মেয়ে। সে পৈক্ষা হোসনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। গত ৩ আগস্ট বেলা ১২টার দিকে খালাতো বোনের বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ তিন কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সেতুর নিচে মরদেহ দেখে স্থানীয়রা থানা পুলিশে সংবাদ দেয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। মরদেহের মাথার পেছনে ও মুখমণ্ডলে ধারালো অস্ত্রের আঘাত দেখে পুলিশ প্রাথমিকভাবে হত্যা বলে ধারণা করে। পরে পরিচয় শনাক্তের জন্য স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করে। প্রাথমিকভাবে পরিচয় না পেয়ে পুলিশ আশপাশের গ্রামের কয়েকজনকে মরদেহের বোরকা পরিহিত ও বোরকা ছাড়া ছবি দেখায়। বোরকা ছাড়া ছবিতে জামা দেখে আঁখিনূরের বাবা শাহআলম হাওলাদার মেয়েকে শনাক্ত করেন।
আঁখিনূরের মা মাজেদা বেগম জানান, গত ৩ আগস্ট তাঁর মেয়ে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে খালাতো বোনের বাড়ি যায়। বেলা ৩টার দিকে বাড়িতে ফেরার কথা বলে আঁখিনূর খালাতো বোনের বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু সন্ধ্যার পরেও বাড়ি না ফেরায় স্বজনেরা বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে ব্যর্থ হয়। পরে গতকাল বিকেলে পুলিশের উদ্ধারকৃত মরদেহের জামাকাপড় দেখে মেয়ের খুন হওয়ার বিষয়টি জানতে পারেন।
স্থানীয়রা জানান, পৈক্ষা হোসনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী মিঠুনের সঙ্গে আঁখিনূরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বেশ কিছুদিন ধরে তাদের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। আঁখিনূর বিয়ের জন্য মিঠুনকে চাপ দিচ্ছিল। বিশেষ করে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে মিঠুনকে বারবার বিয়ের কথা বলছিল। কিন্তু মিঠুন আঁখিনূরকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছিলেন।
এদিকে আঁখিনূরের খুনের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ চরগাছুয়া গ্রামের বেল্লাল ব্যাপারীর ছেলে মিঠুন, বাবুল সরদারের ছেলে সালমান এবং ফরিদ হাওলাদারের ছেলে ফয়সালকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সমীর কুমার দাস বলেন, ‘হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
জানতে চাইলে মুলাদী থানার ওসি এসএম মাকসুদুর রহমান বলেন, ‘নিহতের পরিবারের মামলা এবং তদন্ত ছাড়া হত্যার বিষয়ে কিছুই বলা যাবে না।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪