নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’
‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫