নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কবিরহাটে নোয়াখালী খাল থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল। উপজেলার ৩ নম্বর ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের উত্তর জগদানন্দ বিডিপি বাজার এলাকা থেকে এই বালু তোলা হচ্ছে। তা ছাড়া নলুয়া অলিমাঝির খেয়া নামক স্থানের পূর্বপাশে নোয়াখালী খাল খননের পর সেখানকার মাটি নিয়েও চলছে অবৈধ ব্যবসা।
উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের উত্তর জগদানন্দ গ্রামের বিডিপি বাজারের পশ্চিম পাশে জাফরের বাড়ির পাশের নোয়াখালী খালের তিন মুখে বাঁধ দিয়ে অর্ধলক্ষ বর্গফুট বালু উত্তোলন করে রাখা হয়েছে। যা এখন বিক্রির অপেক্ষায় রয়েছে। খাল থেকে বালু উত্তোলনের কারণে আশপাশের জায়গা ও মানুষের বসতভিটা ঝুঁকির মুখে পড়েছে। খালে ভেঙে পড়তে পারে আশপাশের ঘরবাড়ি।
তবে ভয়ে এসব বিষয়ে কেউ নাম প্রকাশ করে কথা বলতে রাজি হননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, স্থানীয় নুরুল হক নামের এক ব্যক্তির মাধ্যমে বহিরাগত কিছু লোক এসে প্রথম খালপাড়ের মাটি পিকআপ ভ্যানে অন্যত্র নিয়ে বিক্রি করে। পরে বর্ষার মৌসুমে খালে প্রবাহিত জোয়ারের পানিতে দুর্ভোগ নেমে আসতে পারে খালপাড়ে বসবাসরত মানুষের জনজীবনে। শুধু খালপাড়ের মাটি নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা, খালের মধ্যে কিছুদিন পর পর অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রিও করছে। একবার ওঠাবে, সেটি বিক্রি শেষে আবার ওঠাবে। এভাবেই চলছে তাদের রমরমা বাণিজ্য। যা প্রশাসনের লোকেরা দেখেও না দেখার মতো রয়েছে। ফলে দিন দিন বেড়েই চলছে তাদের এ বালু উত্তোলন বাণিজ্য।
অন্যদিকে নলুয়া অলিমাঝির খেয়া নামক স্থানের পূর্বপাশে নোয়াখালী খাল খননের পর জমাট বাঁধা মাটি নিয়েও চলছে ব্যবসা। খালপাড়ের মাটিগুলো পিকআপ ভ্যানে অন্যত্র নিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত রাস্তায় শতাধিক মাটির পিকআপ চলাচলের কারণে ধুলাবালির কবলে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। তাতে এলাকার পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে কাঁচা-পাকা রাস্তা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত নুরুল হক বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমি খাল থেকে বালু উত্তোলন করলেও এখন ওখানে আমার কোনো মেশিন নেই। এখন কোনো বালুও উত্তোলন করা হচ্ছে না।’
কবিরহাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিসকাতুল তামান্না বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নোয়াখালীর কবিরহাটে নোয়াখালী খাল থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল। উপজেলার ৩ নম্বর ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের উত্তর জগদানন্দ বিডিপি বাজার এলাকা থেকে এই বালু তোলা হচ্ছে। তা ছাড়া নলুয়া অলিমাঝির খেয়া নামক স্থানের পূর্বপাশে নোয়াখালী খাল খননের পর সেখানকার মাটি নিয়েও চলছে অবৈধ ব্যবসা।
উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের উত্তর জগদানন্দ গ্রামের বিডিপি বাজারের পশ্চিম পাশে জাফরের বাড়ির পাশের নোয়াখালী খালের তিন মুখে বাঁধ দিয়ে অর্ধলক্ষ বর্গফুট বালু উত্তোলন করে রাখা হয়েছে। যা এখন বিক্রির অপেক্ষায় রয়েছে। খাল থেকে বালু উত্তোলনের কারণে আশপাশের জায়গা ও মানুষের বসতভিটা ঝুঁকির মুখে পড়েছে। খালে ভেঙে পড়তে পারে আশপাশের ঘরবাড়ি।
তবে ভয়ে এসব বিষয়ে কেউ নাম প্রকাশ করে কথা বলতে রাজি হননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, স্থানীয় নুরুল হক নামের এক ব্যক্তির মাধ্যমে বহিরাগত কিছু লোক এসে প্রথম খালপাড়ের মাটি পিকআপ ভ্যানে অন্যত্র নিয়ে বিক্রি করে। পরে বর্ষার মৌসুমে খালে প্রবাহিত জোয়ারের পানিতে দুর্ভোগ নেমে আসতে পারে খালপাড়ে বসবাসরত মানুষের জনজীবনে। শুধু খালপাড়ের মাটি নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা, খালের মধ্যে কিছুদিন পর পর অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রিও করছে। একবার ওঠাবে, সেটি বিক্রি শেষে আবার ওঠাবে। এভাবেই চলছে তাদের রমরমা বাণিজ্য। যা প্রশাসনের লোকেরা দেখেও না দেখার মতো রয়েছে। ফলে দিন দিন বেড়েই চলছে তাদের এ বালু উত্তোলন বাণিজ্য।
অন্যদিকে নলুয়া অলিমাঝির খেয়া নামক স্থানের পূর্বপাশে নোয়াখালী খাল খননের পর জমাট বাঁধা মাটি নিয়েও চলছে ব্যবসা। খালপাড়ের মাটিগুলো পিকআপ ভ্যানে অন্যত্র নিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত রাস্তায় শতাধিক মাটির পিকআপ চলাচলের কারণে ধুলাবালির কবলে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। তাতে এলাকার পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে কাঁচা-পাকা রাস্তা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত নুরুল হক বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমি খাল থেকে বালু উত্তোলন করলেও এখন ওখানে আমার কোনো মেশিন নেই। এখন কোনো বালুও উত্তোলন করা হচ্ছে না।’
কবিরহাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিসকাতুল তামান্না বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪